কমলগঞ্জের মাধবপুর চা বাগানে : গৃহবধূর মৃত্যূকে কেন্দ্র করে লাশ নিয়ে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর চা বাগানে সদ্য প্রসূতী এক গৃহবধূর মৃত্যূকে কেন্দ্র করে চিকিৎসার অবহেলার অভিযোগে লাশ নিয়ে চা শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেছে। মৃত গৃহবধূর একজন সন্তানকে চা বাগানে কাজ দেওয়া ও দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাসে চা শ্রমিকদের বিক্ষোভের অবসান হয়। ২৬ জুলাই শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় মাধবপুর চা বাগানে এ ঘটনাটি ঘটে। জানা যায়, গত ২৫ দিন পূর্বে মাধবপুর চা বাগানের চা শ্রমিক বাবুল রাজ প্রধানের স্ত্রী আমবতী রাজপ্রধান একটি সন্তান প্রসব করেন। সন্তান প্রসবের পর থেকে আমবতী রাজ প্রধান অসুস্থ্য হয়ে পড়লে মাধবপুর চা বাগানে নিজ বাসায় চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত ২৫ জুলাই বৃহস্পতিবার রাত থেকে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে কর্তব্যরত বাগান ব্যবস্থাপক শুক্রবার সকালে রোগীকে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানোর সিদ্ধান্ত দেন। এ দিকে চা বাগান হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত ড্রেসার বিকাশ কৈরী সময়মত রোগীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠাতে পারেননি। তার আগেই গৃহবধূ আমবতী রাজ প্রধান মারা যান। এ ঘটনার প্রতিবাদে চিকিৎসার অবহেলার অভিযোগ তুলে বিক্ষোব্দ চা শ্রমিকরা শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২ টায় মাধবপুর চা বাগান কারখানা সংলগ্ন ব্যবস্থাপকের অফিসের সামনে লাশ রেখে বিক্ষোভ করে। মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পুষ্প কুমার কানু ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মৃত গৃহবধূর এক সন্তানকে চা বাগানে কাজ দেবার ও তদন্তপূর্বক চা বাগান হাসপাতালের দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাসে বিক্ষোভের অবসান হয়। চা শ্রমিকরা গৃহবধূর লাশ নিয়ে শেষকৃত্য সম্পন্ন করে। মাধবপুর চা বাগানের সহকারী ব্যবস্থাপক রাশেদুল হাসান রনি এ প্রতিনিধির কাছে গৃহবধূর মৃত্যূকে কেন্দ্র করে শ্রমিক বিক্ষোভের কথা স্বীকার করে বলেন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের মধ্যস্থতায় আপাতত উত্তেজনার নিরসন হয়েছে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর চা বাগানে সদ্য প্রসূতী এক গৃহবধূর মৃত্যূকে কেন্দ্র করে চিকিৎসার অবহেলার অভিযোগে লাশ নিয়ে চা শ্রমিকরা বিক্ষোভ করেছে। মৃত গৃহবধূর একজন সন্তানকে চা বাগানে কাজ দেওয়া ও দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাসে চা শ্রমিকদের বিক্ষোভের অবসান হয়। ২৬ জুলাই শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় মাধবপুর চা বাগানে এ ঘটনাটি ঘটে। জানা যায়, গত ২৫ দিন পূর্বে মাধবপুর চা বাগানের চা শ্রমিক বাবুল রাজ প্রধানের স্ত্রী আমবতী রাজপ্রধান একটি সন্তান প্রসব করেন। সন্তান প্রসবের পর থেকে আমবতী রাজ প্রধান অসুস্থ্য হয়ে পড়লে মাধবপুর চা বাগানে নিজ বাসায় চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত ২৫ জুলাই বৃহস্পতিবার রাত থেকে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে কর্তব্যরত বাগান ব্যবস্থাপক শুক্রবার সকালে রোগীকে কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানোর সিদ্ধান্ত দেন। এ দিকে চা বাগান হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত ড্রেসার বিকাশ কৈরী সময়মত রোগীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠাতে পারেননি। তার আগেই গৃহবধূ আমবতী রাজ প্রধান মারা যান। এ ঘটনার প্রতিবাদে চিকিৎসার অবহেলার অভিযোগ তুলে বিক্ষোব্দ চা শ্রমিকরা শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২ টায় মাধবপুর চা বাগান কারখানা সংলগ্ন ব্যবস্থাপকের অফিসের সামনে লাশ রেখে বিক্ষোভ করে। মাধবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পুষ্প কুমার কানু ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মৃত গৃহবধূর এক সন্তানকে চা বাগানে কাজ দেবার ও তদন্তপূর্বক চা বাগান হাসপাতালের দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাসে বিক্ষোভের অবসান হয়। চা শ্রমিকরা গৃহবধূর লাশ নিয়ে শেষকৃত্য সম্পন্ন করে। মাধবপুর চা বাগানের সহকারী ব্যবস্থাপক রাশেদুল হাসান রনি এ প্রতিনিধির কাছে গৃহবধূর মৃত্যূকে কেন্দ্র করে শ্রমিক বিক্ষোভের কথা স্বীকার করে বলেন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের মধ্যস্থতায় আপাতত উত্তেজনার নিরসন হয়েছে। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন