ঠেলাচালকের স্ত্রী ও কন্যার ওপর সন্ত্রাসী হামলা : এবার ঠেলাচালকের ছেলের উপর হয়রানী মূলক নারী নির্যাতন মামলা
কমলগঞ্জে এক দরিদ্র ঠেলাচালকের স্ত্রী ও কন্যার ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ছেলে বাদী হয়ে কমলগঞ্জ থানায় ৭ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। নির্যাতিত পরিবারকে আরও নির্যাতনের অংশ হিসাবে মামলার আসামী নাজমা বেগম বাদী হয়ে ঠেলাচালকের ছেলের উপর মৌলভীবাজার আদালতে নারী নির্যাতন সংক্রান্ত একটি হয়রানী মূলক মামলা দায়ের করে। জমি জমার বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ ২৬ জুলাই শুক্রবার জুম্মার নামাজের সময় (বেলা দেড়টায়) শমশেরনগর ইউনিয়নের ভাদাইর দেউল গ্রামে দরিদ্র ঠেলাচালক আব্দুল্লাহ মিয়ার বাড়িতে হামলা চালিয়ে তার স্ত্রীকে কূপিয়ে ও লাঠিপেটা করে কন্যাকে আহত করে। এ ঘটনায় ঠেলাচালকের ছেলে আকবর আরী বাদী হয়ে ২৮ জুলাই কমলগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করলে প্রতিপক্ষ ৩১ জুলাই মৌলভীবাজার আদালতে তার (আকবরের) উপর হয়রানী মূলক মামলা করে। ২৬ জুলাই শুক্রবার রাত ১২ টায় ঠেলা চালক আব্দুল্লাহ মিয়ার ছেলে আকবর আলী বাদী হয়ে ২৮ জুলাই কমলগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার বাদী আকবর আলীকে গায়েল করতে তার মামলার ৭ নং আসামী নাজমা বেগম (২০) বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মৌলভীবাজার আদালতে হয়রানী মূলক মামলা করে। দরিদ্র ঠেলাচালক আব্দুল্লাহ মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রতিপক্ষ দা লাঠিসোটা নিয়ে বাড়িতে এসে কূপিয়ে ও লাঠিপেটা করে তার স্ত্রী তরিকা খাতুন ও মেয়ে হোসনা বেগমকে আহত করে। এখন আবার প্রতিপক্ষ মৌলভীবাজার আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ছেলের উপর একটি হয়রানী মূলক মামলা করে। আব্দুল্লাহ মিয়া আরও বলেন, থানায় অভিযোগপত্র দায়েরের সময় স্ত্রী কন্যা আহত হওয়ার ছবিও যুক্ত করেছিলেন। থানার পুলিশ পরিকল্পিতভাবে আদালতে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানোর সময় অভিযোগপত্রের সাথে যুক্ত ছবিটি দেয়নি। ফলে এতবড় সন্ত্রাসী ঘটনা ও জামিন অযোগ্য ধারা থাকার পরও ১ আগষ্ট বৃহস্পতিবার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালত থেকে সব আসামী সহজে জামিন লাভ করে এসে আবার হুমকি প্রদান করছে।
কমলগঞ্জে এক দরিদ্র ঠেলাচালকের স্ত্রী ও কন্যার ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ছেলে বাদী হয়ে কমলগঞ্জ থানায় ৭ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। নির্যাতিত পরিবারকে আরও নির্যাতনের অংশ হিসাবে মামলার আসামী নাজমা বেগম বাদী হয়ে ঠেলাচালকের ছেলের উপর মৌলভীবাজার আদালতে নারী নির্যাতন সংক্রান্ত একটি হয়রানী মূলক মামলা দায়ের করে। জমি জমার বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষ ২৬ জুলাই শুক্রবার জুম্মার নামাজের সময় (বেলা দেড়টায়) শমশেরনগর ইউনিয়নের ভাদাইর দেউল গ্রামে দরিদ্র ঠেলাচালক আব্দুল্লাহ মিয়ার বাড়িতে হামলা চালিয়ে তার স্ত্রীকে কূপিয়ে ও লাঠিপেটা করে কন্যাকে আহত করে। এ ঘটনায় ঠেলাচালকের ছেলে আকবর আরী বাদী হয়ে ২৮ জুলাই কমলগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করলে প্রতিপক্ষ ৩১ জুলাই মৌলভীবাজার আদালতে তার (আকবরের) উপর হয়রানী মূলক মামলা করে। ২৬ জুলাই শুক্রবার রাত ১২ টায় ঠেলা চালক আব্দুল্লাহ মিয়ার ছেলে আকবর আলী বাদী হয়ে ২৮ জুলাই কমলগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার বাদী আকবর আলীকে গায়েল করতে তার মামলার ৭ নং আসামী নাজমা বেগম (২০) বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মৌলভীবাজার আদালতে হয়রানী মূলক মামলা করে। দরিদ্র ঠেলাচালক আব্দুল্লাহ মিয়া ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, প্রতিপক্ষ দা লাঠিসোটা নিয়ে বাড়িতে এসে কূপিয়ে ও লাঠিপেটা করে তার স্ত্রী তরিকা খাতুন ও মেয়ে হোসনা বেগমকে আহত করে। এখন আবার প্রতিপক্ষ মৌলভীবাজার আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে ছেলের উপর একটি হয়রানী মূলক মামলা করে। আব্দুল্লাহ মিয়া আরও বলেন, থানায় অভিযোগপত্র দায়েরের সময় স্ত্রী কন্যা আহত হওয়ার ছবিও যুক্ত করেছিলেন। থানার পুলিশ পরিকল্পিতভাবে আদালতে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন পাঠানোর সময় অভিযোগপত্রের সাথে যুক্ত ছবিটি দেয়নি। ফলে এতবড় সন্ত্রাসী ঘটনা ও জামিন অযোগ্য ধারা থাকার পরও ১ আগষ্ট বৃহস্পতিবার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালত থেকে সব আসামী সহজে জামিন লাভ করে এসে আবার হুমকি প্রদান করছে। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন