কমলগঞ্জে মসজিদ কমিটির বিরোধে ২ দফা হামলায় ৬টি ঘর ভাঙ্গচুর ও লুটপাট ॥ মহিলাসহ আহত-৯
কমলগঞ্জে মসজিদের উন্নয়ন কাজ নিয়ে কমিটির বিরোধের জের ধরে ইফতার ও তারাবীর নামাজের পর দুই দফা হামলায় একটি দোকানসহ ৬টি ঘর ভাঙ্গচুর ও লুটপাট করার অভিযোগ উঠেছে। হামলায় ৫ মহিলাসহ ৯জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে আটক করেছে। ২০ জুলাই শনিবার ইফতারের পর ও রাত সাড়ে ১১ টায় কমলগঞ্জ পৌরসভার দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকার বায়তুল আমান জামে মসজিদের উন্নয়ন কাজ নিয়ে নতুন কমিটির সভাপতি ও পুরাতন কমিটির সদস্যদের মাঝে বিরোধ সৃষ্টি হয়। নতুন কমিটির সভাপতি হোটেল ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন পুরাতন কমিটির করা একটি পাকা কাজ শনিবার ভেঙ্গে ফেলেন। এ নিয়ে সাধারন মুসল্লীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হলে প্রতিপক্ষের হামলায় আনোয়ার হোসেনের ছেলে শাহাবুদ্দিন ও তার মা আহত হন। নির্যাতিত ইয়ারুন বেগম বলেন, শনিবার ইফতারের পর মসজিদ কমিটির সভাপতি আনোয়ার হোসেনের ছেলে শাহাবুদ্দীনের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ দল দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকায় হামলা চালিয়ে তার একটি টং দোকানসহ ৩ টি ঘর ভাঙ্গচুর করে। রাত ১১ টায় আবার আনোয়ার হোসেন, ছেলে শাহাবুদ্দীন ও নাজিমের নেতৃত্বে ভাড়াটে লোকদের নিয়ে দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকায় দ্বিতীয় দফা হামলায় একটি দোকান ও ৬টি ঘর ভাঙ্গচুর করে লুটপাট করা হয়। সন্ত্রাসী হামলায় ইয়ারুন বেগম (৪০), সাহানারা বেগম (৬০), জাহানারা বেগম (৫৫), নার্গিস আক্তার (২০), ফয়জুল হক (৫৫), আলী আসকার (২৩) ও রাজু (২৫) আহত হন। আহতদের কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আহত ইয়ারুন বেগম, ফয়জুল হক বলেন, আনোয়ার হোসেনের নির্দেশে তার ছেলের নেতৃত্বে ইফতারের পর প্রথম দফা হামলা করেও ক্ষান্ত হয়নি। রাত সাড়ে ১১ টায় তারা চিিহ্নত সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে দ্বিতীয় দফা হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত গৃহবধূ জাহানারা বেগম বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামী করে কমলগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছেন। এ ঘটনায় হামলাকারীদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা যায়নি। এ ঘটনায় দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথ বলেন, মামলার জোর তদন্ত চলছে। ঘটনার মূল নায়ক হোটেল ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেনকে শনিবার রাতেই গ্রেফতার করা হয়।
কমলগঞ্জে মসজিদের উন্নয়ন কাজ নিয়ে কমিটির বিরোধের জের ধরে ইফতার ও তারাবীর নামাজের পর দুই দফা হামলায় একটি দোকানসহ ৬টি ঘর ভাঙ্গচুর ও লুটপাট করার অভিযোগ উঠেছে। হামলায় ৫ মহিলাসহ ৯জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশ একজনকে আটক করেছে। ২০ জুলাই শনিবার ইফতারের পর ও রাত সাড়ে ১১ টায় কমলগঞ্জ পৌরসভার দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকার বায়তুল আমান জামে মসজিদের উন্নয়ন কাজ নিয়ে নতুন কমিটির সভাপতি ও পুরাতন কমিটির সদস্যদের মাঝে বিরোধ সৃষ্টি হয়। নতুন কমিটির সভাপতি হোটেল ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন পুরাতন কমিটির করা একটি পাকা কাজ শনিবার ভেঙ্গে ফেলেন। এ নিয়ে সাধারন মুসল্লীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হলে প্রতিপক্ষের হামলায় আনোয়ার হোসেনের ছেলে শাহাবুদ্দিন ও তার মা আহত হন। নির্যাতিত ইয়ারুন বেগম বলেন, শনিবার ইফতারের পর মসজিদ কমিটির সভাপতি আনোয়ার হোসেনের ছেলে শাহাবুদ্দীনের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ দল দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকায় হামলা চালিয়ে তার একটি টং দোকানসহ ৩ টি ঘর ভাঙ্গচুর করে। রাত ১১ টায় আবার আনোয়ার হোসেন, ছেলে শাহাবুদ্দীন ও নাজিমের নেতৃত্বে ভাড়াটে লোকদের নিয়ে দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকায় দ্বিতীয় দফা হামলায় একটি দোকান ও ৬টি ঘর ভাঙ্গচুর করে লুটপাট করা হয়। সন্ত্রাসী হামলায় ইয়ারুন বেগম (৪০), সাহানারা বেগম (৬০), জাহানারা বেগম (৫৫), নার্গিস আক্তার (২০), ফয়জুল হক (৫৫), আলী আসকার (২৩) ও রাজু (২৫) আহত হন। আহতদের কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আহত ইয়ারুন বেগম, ফয়জুল হক বলেন, আনোয়ার হোসেনের নির্দেশে তার ছেলের নেতৃত্বে ইফতারের পর প্রথম দফা হামলা করেও ক্ষান্ত হয়নি। রাত সাড়ে ১১ টায় তারা চিিহ্নত সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে দ্বিতীয় দফা হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত গৃহবধূ জাহানারা বেগম বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামী করে কমলগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেছেন। এ ঘটনায় হামলাকারীদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা যায়নি। এ ঘটনায় দক্ষিণ কুমড়াকাপন এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথ বলেন, মামলার জোর তদন্ত চলছে। ঘটনার মূল নায়ক হোটেল ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেনকে শনিবার রাতেই গ্রেফতার করা হয়। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন