কুলাউড়ায় ১৮ দলীয় জোটের মিছিল ও পথসভা
কুলাউড়ায় ১৮ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধের ৩য় দিনে পিকেটিং, মিছিল ও পথসভা অনুষ্টিত হয়েছে। সন্ধ্যায় কুলাউড়া শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জোটের শরিক দল, বিএনপি, জামায়াত ও খেলাফত মজলিশের সকল অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী বৃন্দ অবস্থান নিয়ে পিকেটিং এবং খন্ড মিছিল করেন। সন্ধ্যা ৭টার সময় উপজেলা ১৮দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দ কুলাউড়া চৌমুহনী চত্বরে মিছিল শেষে পথসভায় বক্তব্য রাখেন। ১৮দলীয় জোটের যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির আব্দুল বারী মাষ্টারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন যুক্তরাজ্য বিএনপি নেতা ও কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধূরী, ১৮দলীয় জোটনেতা ও উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এ মজিদ, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী সহকারী অধ্যাপক আব্দুল মুন্তাজিম, উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি মো: রওশন খান, আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর আব্দুল হামিদ খান, পৌর জামায়াতের সেক্রেটারী সাইফুল ইসলাম খান, সাবেক সেক্রেটারী শরীফ আহমদ, উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক শেখ মো: শহীদুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মো: মইনুল হক বকুল, উপজেলা শ্রমিকদল সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সিরাজ উদ্দিন বলু, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক জুবের আহমদ খান, পৌর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ফয়জুর রহমান গোলাপ, জয়চন্ডী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, বিএনপি নেতা প্রভাষক মোঃ জমশেদ খান, পৌর বিএনপি নেতা আব্দুর রহমান নিয়াজী, আব্দুর রফিক রব, বাবলা কুমার বৈদ্য, শফিকুল ইসলাম শামীম, জেলা সাংস্কৃতিক আন্দোলনের যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মুছা আহমদ সুয়েট, উপজেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি মো: নাজমুল ইসলাম ও সোহেল আহমদ, উপজেলা শ্রমিক দলের প্রচার সম্পাদক চৌধূরী ফারুক আহমদ মোল্লা, উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সদস্য কাওসার আমীর বাবুল, পৌর ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক নাজমুল বারী সোহেল, উপজেলা শ্রমিক দলের সহ-প্রচার সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ঢালী প্রমুখ ১৮দলীয় জোট ও তার অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দ। বক্তব্যে নেতৃবৃন্দ বলেন সরকার প্রধান বলেছিলেন এক চুলও নড়বেন না, দেশ বরেন্য বিশিষ্টজন ও জাতীয় নেতৃবৃন্দ ও জাতিসংঘসহ বিশ্ব নেতৃবৃন্দ তাদের সুচিন্তিত মতামত দেয়ার পরও সরকার কাউকে বৃন্দু পরিমাণ মূল্য দেয়া প্রয়োজন অনুভব করেনি। তাই সরকারের দপ্তর বিহীন মন্ত্রী বলেছিলেন বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে কিন্তু হাসিনা ধরলে হাসিনা ছাড়ে না, আমরা দেখতে পাচ্ছি দেশটা ডাইনীর খপ্পরে পড়েছে, কারন ডাইনী ধরলে ডাইনী ছাড়ে না। তবে ইতিহাস স্বাক্ষী কোন স্বৈরাচারী একগুয়েমি করে জোর করে টিকে থাকতে পারেনি, হাসিনাও পারবে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবদায়ক সরকারের অধীনে সকলের নিকট গ্রহণ যোগ্য নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই। আন্দোলন এখন গণঅভ্যুত্থানের পর্যায়ে উপনীত, আরেকটি জোরালো ধ্বাক্কা দিলেই সরকার পড়ে যেতে বাধ্য হবে। সুতরাং এখনও কিঞ্চিৎ সময় বাকী আছে সরকারকে সমযোতায় আসার আহব্বান জানান।
কুলাউড়ায় ১৮ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধের ৩য় দিনে পিকেটিং, মিছিল ও পথসভা অনুষ্টিত হয়েছে। সন্ধ্যায় কুলাউড়া শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জোটের শরিক দল, বিএনপি, জামায়াত ও খেলাফত মজলিশের সকল অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী বৃন্দ অবস্থান নিয়ে পিকেটিং এবং খন্ড মিছিল করেন। সন্ধ্যা ৭টার সময় উপজেলা ১৮দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দ কুলাউড়া চৌমুহনী চত্বরে মিছিল শেষে পথসভায় বক্তব্য রাখেন। ১৮দলীয় জোটের যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির আব্দুল বারী মাষ্টারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন যুক্তরাজ্য বিএনপি নেতা ও কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাইফুল আলম চৌধূরী, ১৮দলীয় জোটনেতা ও উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম এ মজিদ, উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারী সহকারী অধ্যাপক আব্দুল মুন্তাজিম, উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি মো: রওশন খান, আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর আব্দুল হামিদ খান, পৌর জামায়াতের সেক্রেটারী সাইফুল ইসলাম খান, সাবেক সেক্রেটারী শরীফ আহমদ, উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক শেখ মো: শহীদুল ইসলাম, উপজেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মো: মইনুল হক বকুল, উপজেলা শ্রমিকদল সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সিরাজ উদ্দিন বলু, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক জুবের আহমদ খান, পৌর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ফয়জুর রহমান গোলাপ, জয়চন্ডী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, বিএনপি নেতা প্রভাষক মোঃ জমশেদ খান, পৌর বিএনপি নেতা আব্দুর রহমান নিয়াজী, আব্দুর রফিক রব, বাবলা কুমার বৈদ্য, শফিকুল ইসলাম শামীম, জেলা সাংস্কৃতিক আন্দোলনের যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মুছা আহমদ সুয়েট, উপজেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি মো: নাজমুল ইসলাম ও সোহেল আহমদ, উপজেলা শ্রমিক দলের প্রচার সম্পাদক চৌধূরী ফারুক আহমদ মোল্লা, উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সদস্য কাওসার আমীর বাবুল, পৌর ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক নাজমুল বারী সোহেল, উপজেলা শ্রমিক দলের সহ-প্রচার সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ঢালী প্রমুখ ১৮দলীয় জোট ও তার অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দ। বক্তব্যে নেতৃবৃন্দ বলেন সরকার প্রধান বলেছিলেন এক চুলও নড়বেন না, দেশ বরেন্য বিশিষ্টজন ও জাতীয় নেতৃবৃন্দ ও জাতিসংঘসহ বিশ্ব নেতৃবৃন্দ তাদের সুচিন্তিত মতামত দেয়ার পরও সরকার কাউকে বৃন্দু পরিমাণ মূল্য দেয়া প্রয়োজন অনুভব করেনি। তাই সরকারের দপ্তর বিহীন মন্ত্রী বলেছিলেন বাঘে ধরলে বাঘে ছাড়ে কিন্তু হাসিনা ধরলে হাসিনা ছাড়ে না, আমরা দেখতে পাচ্ছি দেশটা ডাইনীর খপ্পরে পড়েছে, কারন ডাইনী ধরলে ডাইনী ছাড়ে না। তবে ইতিহাস স্বাক্ষী কোন স্বৈরাচারী একগুয়েমি করে জোর করে টিকে থাকতে পারেনি, হাসিনাও পারবে না। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবদায়ক সরকারের অধীনে সকলের নিকট গ্রহণ যোগ্য নির্বাচনের কোন বিকল্প নেই। আন্দোলন এখন গণঅভ্যুত্থানের পর্যায়ে উপনীত, আরেকটি জোরালো ধ্বাক্কা দিলেই সরকার পড়ে যেতে বাধ্য হবে। সুতরাং এখনও কিঞ্চিৎ সময় বাকী আছে সরকারকে সমযোতায় আসার আহব্বান জানান। কুলাউড়া অফিস॥
মন্তব্য করুন