বাড়ীর জমি লিখে না দেয়ায় সাবেক শিবির নেতার নির্যাতনের প্রতিবাদে মৌলভীবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে
সাবেক জামায়াত শিবির নেতার নির্যাতন ও অত্যাচারে সিলেট জেলার ওসমানীনগর থানার মোস্তফাপুর এলাকার এক নিরীহ পরিবারের সদস্য বাড়ি থেকে পালিয়ে বেরাচ্ছেন। ৪ সেপ্টেম্বর বুধবার দূপুর সাড়ে ১২ টায় প্রেসক্লাবের হল রুমে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভোক্তভোগী মোস্তফা মিয়া। তিনি অভিযোগ করেন তার চাচাতো ভাই লন্ডন প্রবাসী শামছুল আলম উরফে রোখন বাংলাদেশে আসিয়া তার পরিবারের সদস্যদের ভয়বীতি প্রদর্শন করিয়া বাড়ীর জায়গা জমি দখল করে ওয়াল দেওয়ার প্রস্তুতি নেয়। তাকে আপত্তি করিলে গত ২৬ আগষ্ট তারিখে দলবল নিয়ে আমার বাড়ীতে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তাকে বেধে ফেলে এবং তার গর্ভবতী স্ত্রীকে বেদম মারধর করে। এক পর্যায়ে তাকে ও স্ত্রীকে আহত করে এবং হুমকি দিয়ে বলে অতিসত্তর তাহার নামে জায়গা রেজিষ্ট্রারী করিয়া দেওয়ার জন্য অন্যথায় পরিস্থিতি ভয়াবহ অবস্থা ধারন করবে। মুমুষ্য অবস্থায় তাহার স্ত্রী শরীর হইতে রক্তপাত শুরু হইলে তাহাকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্ণিত প্রবাসী শামছুল আলম একজন ভূমি দস্যু হিসাবে এলাকায় পরিচিত। সে পঞ্চায়েত ও মায়-মুরুব্বীয়ানদের অনুমতি সাপেক্ষে পরের দিন থানায় মামলা দায়ের করতে যাই। কিন্তু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অভিযোগ গ্রহণ না করায় আমার একমাত্র সম্বল গাভী বিক্রি করে উৎকোচ দিলে মামলা গ্রহন করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দারোগা শংকর মামলার তদন্ত করেন। তদন্ত শেষে তিনি স্থানীয় সরকারী দলের নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যান এর বাড়ীতে যান। পরবর্তীতে দারোগা আমার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করার জন্য আমার শ্বশুড় বাড়ীতে যান এবং তিনি আমার স্ত্রীকে বলেন সিলেট এর পুলিশ সুপার আপনার সাথে কথা বলবেন। আমার স্ত্রী তখন দারোগা সাহেবের মোবাইল দিয়ে পুলিশ সুপার এর সাথে কথা বলেন। বিস্তারিত শুনে পুলিশ সুপার আশ্বাস দেন আজকের মধ্যেই আসামীদেরকে গ্রেফতার করা হবে এবং দারোগা সাহেবও একই কথা বলেন। অবশেষে জানতে পারি যে, চেয়ারম্যান সাহেব নিজে পুলিশ সুপার সাজিয়া দারোগার মোবাইলে আমার স্ত্রীর সাথে কথা বলেন। কিন্তু দারোগা সাহেব আমাকে আশ্বাস দিয়া বলে আসামীগণকে অতিসত্তর গ্রেফতার করা হইবে বলিয়া নানান তাল বাহানা করিয়া মামলার ক্ষতিগ্রস্থ করিতেছেন। লন্ডন প্রবাসী শামছুল আলম ও সহযোগীর গোন্ডা বাহিনীর ভয়ে আমি ও আমার পরিবারের লোকজন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
সাবেক জামায়াত শিবির নেতার নির্যাতন ও অত্যাচারে সিলেট জেলার ওসমানীনগর থানার মোস্তফাপুর এলাকার এক নিরীহ পরিবারের সদস্য বাড়ি থেকে পালিয়ে বেরাচ্ছেন। ৪ সেপ্টেম্বর বুধবার দূপুর সাড়ে ১২ টায় প্রেসক্লাবের হল রুমে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ভোক্তভোগী মোস্তফা মিয়া। তিনি অভিযোগ করেন তার চাচাতো ভাই লন্ডন প্রবাসী শামছুল আলম উরফে রোখন বাংলাদেশে আসিয়া তার পরিবারের সদস্যদের ভয়বীতি প্রদর্শন করিয়া বাড়ীর জায়গা জমি দখল করে ওয়াল দেওয়ার প্রস্তুতি নেয়। তাকে আপত্তি করিলে গত ২৬ আগষ্ট তারিখে দলবল নিয়ে আমার বাড়ীতে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তাকে বেধে ফেলে এবং তার গর্ভবতী স্ত্রীকে বেদম মারধর করে। এক পর্যায়ে তাকে ও স্ত্রীকে আহত করে এবং হুমকি দিয়ে বলে অতিসত্তর তাহার নামে জায়গা রেজিষ্ট্রারী করিয়া দেওয়ার জন্য অন্যথায় পরিস্থিতি ভয়াবহ অবস্থা ধারন করবে। মুমুষ্য অবস্থায় তাহার স্ত্রী শরীর হইতে রক্তপাত শুরু হইলে তাহাকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্ণিত প্রবাসী শামছুল আলম একজন ভূমি দস্যু হিসাবে এলাকায় পরিচিত। সে পঞ্চায়েত ও মায়-মুরুব্বীয়ানদের অনুমতি সাপেক্ষে পরের দিন থানায় মামলা দায়ের করতে যাই। কিন্তু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অভিযোগ গ্রহণ না করায় আমার একমাত্র সম্বল গাভী বিক্রি করে উৎকোচ দিলে মামলা গ্রহন করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দারোগা শংকর মামলার তদন্ত করেন। তদন্ত শেষে তিনি স্থানীয় সরকারী দলের নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যান এর বাড়ীতে যান। পরবর্তীতে দারোগা আমার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করার জন্য আমার শ্বশুড় বাড়ীতে যান এবং তিনি আমার স্ত্রীকে বলেন সিলেট এর পুলিশ সুপার আপনার সাথে কথা বলবেন। আমার স্ত্রী তখন দারোগা সাহেবের মোবাইল দিয়ে পুলিশ সুপার এর সাথে কথা বলেন। বিস্তারিত শুনে পুলিশ সুপার আশ্বাস দেন আজকের মধ্যেই আসামীদেরকে গ্রেফতার করা হবে এবং দারোগা সাহেবও একই কথা বলেন। অবশেষে জানতে পারি যে, চেয়ারম্যান সাহেব নিজে পুলিশ সুপার সাজিয়া দারোগার মোবাইলে আমার স্ত্রীর সাথে কথা বলেন। কিন্তু দারোগা সাহেব আমাকে আশ্বাস দিয়া বলে আসামীগণকে অতিসত্তর গ্রেফতার করা হইবে বলিয়া নানান তাল বাহানা করিয়া মামলার ক্ষতিগ্রস্থ করিতেছেন। লন্ডন প্রবাসী শামছুল আলম ও সহযোগীর গোন্ডা বাহিনীর ভয়ে আমি ও আমার পরিবারের লোকজন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন