নির্বাচন না হওয়ায় ক্ষোভ বাড়ছে চা-শ্রমিকদের মধ্যে

October 22, 2013,

বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন না হওয়ায় সাধারণ চা-শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। শ্রমিকেরা মনে করছেন, নির্বাচন না হওয়ায় বাগান মালিকদের সঙ্গে চুক্তি হচ্ছে না। ফলে বেতনসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ছে না। চা-শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০ দফা দাবিতে গত ২১ মে অনির্দিষ্টকালের জন্য চা-বাগানগুলোয় শ্রমিক ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়। ওই দিনই শ্রমমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ দুপক্ষের নেতাদের নিয়ে জরুরি বৈঠক করেন। বৈঠকে দুপক্ষের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়, বিদ্যমান গঠনতন্ত্র সংশোধন করে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে চা-শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করা ইত্যাদি। এই সমঝোতার পরিপ্রেক্ষিতে চা-শ্রমিক সংগ্রাম কমিটি ধর্মঘট প্রত্যাহার করে। অন্যদিকে, চা-শ্রমিক ইউনিয়নের আহ্বায়ক কমিটিও ২৩ মে মজুরি বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল। সমঝোতা হওয়ায় আহ্বায়ক কমিটিও তাদের ডাকা ধর্মঘট প্রত্যাহার করে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দুপক্ষের মতবিরোধের কারণে বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন-প্রক্রিয়া ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে শুরু হয়নি। পরে ১ সেপ্টেম্বর শ্রমমন্ত্রীর উপস্থিতিতে মন্ত্রণালয়ে উভয় পক্ষের নেতাদের এক বৈঠকে ৬ অক্টোবর নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়। এই তারিখেও নির্বাচন না হওয়ায় অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ২০০৮ সালের ২৬ অক্টোবর শ্রমিকদের ভোটে মাখন লাল কর্মকার সভাপতি ও রামভজন কৈরী চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এই কমিটি এক বছর পূর্ণ করার পর প্রতিপক্ষ দল বিজয় বুনার্জিকে আহ্বায়ক করে আহ্বায়ক কমিটি গঠনের মাধ্যমে ২০০৯ সালের ২৫ নভেম্বর লেবার হাউস (চা-শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয়) দখল করে নেয়। এ নিয়ে দুটি পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে।
বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন না হওয়ায় সাধারণ চা-শ্রমিকদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। শ্রমিকেরা মনে করছেন, নির্বাচন না হওয়ায় বাগান মালিকদের সঙ্গে চুক্তি হচ্ছে না। ফলে বেতনসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ছে না। চা-শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০ দফা দাবিতে গত ২১ মে অনির্দিষ্টকালের জন্য চা-বাগানগুলোয় শ্রমিক ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়। ওই দিনই শ্রমমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ দুপক্ষের নেতাদের নিয়ে জরুরি বৈঠক করেন। বৈঠকে দুপক্ষের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়, বিদ্যমান গঠনতন্ত্র সংশোধন করে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে চা-শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করা ইত্যাদি। এই সমঝোতার পরিপ্রেক্ষিতে চা-শ্রমিক সংগ্রাম কমিটি ধর্মঘট প্রত্যাহার করে। অন্যদিকে, চা-শ্রমিক ইউনিয়নের আহ্বায়ক কমিটিও ২৩ মে মজুরি বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল। সমঝোতা হওয়ায় আহ্বায়ক কমিটিও তাদের ডাকা ধর্মঘট প্রত্যাহার করে। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে দুপক্ষের মতবিরোধের কারণে বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন-প্রক্রিয়া ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে শুরু হয়নি। পরে ১ সেপ্টেম্বর শ্রমমন্ত্রীর উপস্থিতিতে মন্ত্রণালয়ে উভয় পক্ষের নেতাদের এক বৈঠকে ৬ অক্টোবর নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়। এই তারিখেও নির্বাচন না হওয়ায় অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ২০০৮ সালের ২৬ অক্টোবর শ্রমিকদের ভোটে মাখন লাল কর্মকার সভাপতি ও রামভজন কৈরী চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এই কমিটি এক বছর পূর্ণ করার পর প্রতিপক্ষ দল বিজয় বুনার্জিকে আহ্বায়ক করে আহ্বায়ক কমিটি গঠনের মাধ্যমে ২০০৯ সালের ২৫ নভেম্বর লেবার হাউস (চা-শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয়) দখল করে নেয়। এ নিয়ে দুটি পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। স্টাফ রিপোর্টার :

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com