জুড়ীতে অবৈধ ভাবে চলছে জমজমাট লটারী
জুড়ীতে অবৈধ লটারীর জমজমাট আসর চলছে। নি:স্ব হচ্ছে সাধারণ মানুষ। অথচ প্রশাসন নির্বিকার। থানার ৫০গজের মধ্যে এ আসর বসলেও পুলিশ বলছে কিছুই জানেনা। স্থানীয়রা জানান, গত ২২ নভেম্বর থেকে এ লটারী শুরু হয়। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলা শহরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে ৩৫-৪০টি রিক্সা ও ভ্যানগাড়ী দিয়ে লটারীর টিকিট বিক্রি হচ্ছে। তিনটি ভ্যান গাড়ীতে একটি করে মোটর সাইকেল নিয়ে শহরে ঘুরে ঘুরে টিকিট বিক্রি চলছে। রাত দশটায় জুড়ী থানার সন্নিকটে স্থানীয় কলেজ মাঠে ড্রয়ের নামে বসে গানের আসর। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, বর্তমানে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা চলছে। একদিকে হরতাল-অবরোধে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। তার সাথে যোগ হয়েছে লটারী। এক মাস ব্যাপি এ লটারী চলবে। শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া ছেড়ে লটারীর পিছে ছুটছে। বিশেষ করে শিশু-কিশোররা লটারীর টিকিট ক্রয়ের টাকার জন্য বাসাবাড়ী থেকে বহুমূল্যবান জিনিষপত্র চুরি করে বিক্রি করছে। একটি মসজিদ, হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও দাখিল মাদ্রাসার সামনে প্রতিরাতে গান-বাজনা করে টিকিট বিক্রি ও লটারী ড্র হচ্ছে। কিন্তু ধর্মের লেবাসধারী রাজনৈতিক সংগঠন, সমাজপতি, প্রশাসন সবাই যেন এক সাথে বোবা হয়ে গেছে। জুড়ী থানার দ্বায়ীত্বশীল এক কর্মকর্তার সাথে জানতে চাইলে, বিষয়টি আমার জানা নেই বলে জানান, তবে খোঁজ নিয়ে দেখছি। মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মোঃ কামরুল হাসান বলেন, জুড়ীতে লটারীর কোন অনুমোদন দেয়া হয়নি। বিষয়টি আমার জানাও ছিল না। তবে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জুড়ীতে অবৈধ লটারীর জমজমাট আসর চলছে। নি:স্ব হচ্ছে সাধারণ মানুষ। অথচ প্রশাসন নির্বিকার। থানার ৫০গজের মধ্যে এ আসর বসলেও পুলিশ বলছে কিছুই জানেনা। স্থানীয়রা জানান, গত ২২ নভেম্বর থেকে এ লটারী শুরু হয়। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উপজেলা শহরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে ৩৫-৪০টি রিক্সা ও ভ্যানগাড়ী দিয়ে লটারীর টিকিট বিক্রি হচ্ছে। তিনটি ভ্যান গাড়ীতে একটি করে মোটর সাইকেল নিয়ে শহরে ঘুরে ঘুরে টিকিট বিক্রি চলছে। রাত দশটায় জুড়ী থানার সন্নিকটে স্থানীয় কলেজ মাঠে ড্রয়ের নামে বসে গানের আসর। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, বর্তমানে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা চলছে। একদিকে হরতাল-অবরোধে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। তার সাথে যোগ হয়েছে লটারী। এক মাস ব্যাপি এ লটারী চলবে। শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া ছেড়ে লটারীর পিছে ছুটছে। বিশেষ করে শিশু-কিশোররা লটারীর টিকিট ক্রয়ের টাকার জন্য বাসাবাড়ী থেকে বহুমূল্যবান জিনিষপত্র চুরি করে বিক্রি করছে। একটি মসজিদ, হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও দাখিল মাদ্রাসার সামনে প্রতিরাতে গান-বাজনা করে টিকিট বিক্রি ও লটারী ড্র হচ্ছে। কিন্তু ধর্মের লেবাসধারী রাজনৈতিক সংগঠন, সমাজপতি, প্রশাসন সবাই যেন এক সাথে বোবা হয়ে গেছে। জুড়ী থানার দ্বায়ীত্বশীল এক কর্মকর্তার সাথে জানতে চাইলে, বিষয়টি আমার জানা নেই বলে জানান, তবে খোঁজ নিয়ে দেখছি। মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মোঃ কামরুল হাসান বলেন, জুড়ীতে লটারীর কোন অনুমোদন দেয়া হয়নি। বিষয়টি আমার জানাও ছিল না। তবে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। জুড়ী প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন