কমলগঞ্জে ভেজাল মবিলসহ এক জনকে গ্রেফতারের ৮ ঘন্টা পর ছেড়ে দিল পুলিশ
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ভেজাল মবিল কারখানা থেকে পাচারের সময় পিকআপভর্তি মবিলসহ এক ব্যক্তিকে আটকের ৮ ঘন্টা পর পুলিশ ছেড়ে দিয়েছে। জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথের নেতৃত্বে কয়েকজন এসআই, এএসআইসহ একদল পুলিশ গত ৩ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ১১ টার দিকে হঠাৎ করে অভিযান চালায় শমশেরনগর-ভানুগাছ সড়কের কমলগঞ্জ কলেজের অদুরে একটি ভাড়া ঘরে। এ সময় পুলিশ সুনামগঞ্জে পাচারের জন্য প্রস্তুত পিকআপ ভর্তি মবিল এবং ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক দাবীদার তামীম হাসানকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়। পুলিশের অভিযান কালে সরেজমিন ওই কক্ষে দেখা যায়, প্যাকেট জাত করার কার্টন, প্লাস্টিক, স্টিকারসহ বিভিন্ন বোতল রয়েছে। এছাড়া আটক বোতলের গায়ে লিখা ছিল না কোন মেয়াদ। কমলগঞ্জের শমশেরনগর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মো. আব্দুস সালাম নিজেকে ওই প্রতিষ্ঠানের বৈধ মালিক দাবী করে কিছু কাগজ পত্র ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে থানায় উপস্থিত হন। নাম পরিচয়বিহীন ওই প্রতিষ্ঠানে ভাল মবিল ক্রয় করে এনে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল মিশিয়ে ভেজাল মবিল প্রস্তুত করা হয়। যা পরে তাদের বোতলে ভরে বাজারজাত করা হয়। বাইরের মানুষ যাতে বিষয়টি জানতে না পেরে সেজন্য সর্বদা ওই ভাড়া ঘরের দরজা বন্ধ থাকতো। এছাড়া টাঙ্গানো হয়নি কোন সাইনবোর্ড। আরও জানা যায়, আব্দুস সালাম তার স্ত্রীর নামে ওই প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স করেছেন। এ বিষয়ে কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথ বলেন, আব্দুস সালাম বৈধ কাগজ পত্র দেখালে যাচাই বাচাই করে ছেড়ে দেয়া হয়। আব্দুস সালাম বলেন, তিনি কোন এজেন্ট নন। সরাসরি মবিল তৈরী করার জন্য তার লাইসেন্স রয়েছে। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, আব্দুস সালাম কমলগঞ্জ উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য। গত তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নির্মিত একটি বিদ্যালয় ভবনে কাজে অনিয়মের অভিযোগে যৌথ বাহিনী ভেঙ্গে দেয়।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ভেজাল মবিল কারখানা থেকে পাচারের সময় পিকআপভর্তি মবিলসহ এক ব্যক্তিকে আটকের ৮ ঘন্টা পর পুলিশ ছেড়ে দিয়েছে। জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথের নেতৃত্বে কয়েকজন এসআই, এএসআইসহ একদল পুলিশ গত ৩ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ১১ টার দিকে হঠাৎ করে অভিযান চালায় শমশেরনগর-ভানুগাছ সড়কের কমলগঞ্জ কলেজের অদুরে একটি ভাড়া ঘরে। এ সময় পুলিশ সুনামগঞ্জে পাচারের জন্য প্রস্তুত পিকআপ ভর্তি মবিল এবং ওই প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক দাবীদার তামীম হাসানকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়। পুলিশের অভিযান কালে সরেজমিন ওই কক্ষে দেখা যায়, প্যাকেট জাত করার কার্টন, প্লাস্টিক, স্টিকারসহ বিভিন্ন বোতল রয়েছে। এছাড়া আটক বোতলের গায়ে লিখা ছিল না কোন মেয়াদ। কমলগঞ্জের শমশেরনগর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মো. আব্দুস সালাম নিজেকে ওই প্রতিষ্ঠানের বৈধ মালিক দাবী করে কিছু কাগজ পত্র ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে থানায় উপস্থিত হন। নাম পরিচয়বিহীন ওই প্রতিষ্ঠানে ভাল মবিল ক্রয় করে এনে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল মিশিয়ে ভেজাল মবিল প্রস্তুত করা হয়। যা পরে তাদের বোতলে ভরে বাজারজাত করা হয়। বাইরের মানুষ যাতে বিষয়টি জানতে না পেরে সেজন্য সর্বদা ওই ভাড়া ঘরের দরজা বন্ধ থাকতো। এছাড়া টাঙ্গানো হয়নি কোন সাইনবোর্ড। আরও জানা যায়, আব্দুস সালাম তার স্ত্রীর নামে ওই প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স করেছেন। এ বিষয়ে কমলগঞ্জ থানার ওসি নীহার রঞ্জন নাথ বলেন, আব্দুস সালাম বৈধ কাগজ পত্র দেখালে যাচাই বাচাই করে ছেড়ে দেয়া হয়। আব্দুস সালাম বলেন, তিনি কোন এজেন্ট নন। সরাসরি মবিল তৈরী করার জন্য তার লাইসেন্স রয়েছে। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, আব্দুস সালাম কমলগঞ্জ উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য। গত তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের নির্মিত একটি বিদ্যালয় ভবনে কাজে অনিয়মের অভিযোগে যৌথ বাহিনী ভেঙ্গে দেয়। কমলগঞ্জ প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন