যক্ষার ঝুকিতে রয়েছে সিলেটের চা শিল্পাঞ্চল ॥ প্রতিরোধে কাজ করছে হীড বাংলাদেশের টিবি কেয়ার টু

July 9, 2013,

যক্ষার ঝুকিতে রয়েছে দেশের চা বাগানের শ্রমিকরা। সিলেট বিভাগের প্রায় দেড়শতাধিক চা বাগানের ৭ লক্ষাধিক অধিবাসী বসবাস। চা বাগানের পাশাপাশি অনান্য সমতল ভূমিতেও রয়েছে আরো লক্ষ লক্ষ অধিবাসী। আর চা বাগানে যক্ষা ঝুকির পাশা পাশি ছড়িয়ে পড়তে পারে বাগানের বাহিরের জনবসতিতেও। গত একবছরে শুধু চা বাগান এলাকায় সাড়ে ৫ হাজার সন্দেহভাজন রোগীর মধ্যে পরীক্ষা চালিয়ে প্রায় ৫শত জনের মধ্যে যক্ষার ভাইরাস পাওয়া গেছে। তাদের গবেষনা মতে চা বাগান এলাকায় এর প্রাদুর্ভাব চা বাগান বহিভূত এলাকার চেয়ে ২০ ভাগ বেশি। গতকাল মঙ্গলবার মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ হীড বাংলাদেশের কার্যালয়ে যক্ষা নিয়ে সিলেট বিভাগে কর্মরত মেডিকেল অফিসার, প্রজেক্ট কোডিনেটর, প্রগ্রাম সহকারী, কমিউনিটি ফ্যাসিলেটর ও মনিটরিয়ং এম আই এস এর সাথে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের উপপরিচালক ও টিবির প্রকল্প পরিচালক মুক্তিযোদ্ধা ডা. নুরুজ্জামান হক । তিনি জানান চা বাগানে এর প্রাদুভাব একটু বেশি বলে এসব এলাকায় একটু গুরুত্ব দিয়ে কাজ করা হচ্ছে। এর আগে তিনি গত ৭-৮ জুলাই বিভিন্ন চাবাগান এলাকা ঘুরে যক্ষার ঝুকি ও কার্যক্রম প্রতক্ষ করেছেন।। মতবিনিময় সভায় হীড বাংলাদেশের টিবি কেয়ার টু এর পরিচালক মো. রেজাউল করিম বলেন, ১৯৯৪ সাল থেকে এদের মধ্যে যক্ষা রোগ সচেতনতায় কাজ করছে হীড বাংলাদেশ। হীড বাংলাদেশ এর আওতায় সিলেট বিভাগে ২০০৫ সাল থেকে ২০১৩ মার্চ পর্যন্ত ৯ বছরে মোট ৯১০৩৮ জন যক্ষা রোগী আরোগ্যলাভ করেন এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন আরো ৪৫৭১ জন । এর মধ্যে চা বাগানেই তারা যক্ষা রোগীর সংখ্যা বেশি পাচ্ছেন। রেজাউল করিম আরো জানান, চা বাগানে এলাকায় ঘনবসতি ও স্যাতসেতে ঘরে বসবাস করার জন্য এসব এলাকায় যক্ষার সংক্রামক বেশি পাওয়া যায়। তাই চা বাগানকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে যক্ষা নিয়ে কাজ করে চলছে টিবি কেয়ার টু প্রকল্প। তিনি জানান, হীড বাংলাদেশ (HEED Bangladesh) একটি সেবামূলক বেসরকারি সংস্থা । ১৯৭৬ খ্রিঃ মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে এর কার্যক্রম শুরু করা হয় । ১৯৭৮ খ্রিঃ থেকে হীড বাংলাদেশ স্ব-উদ্যোগে দাতা সংস্থার আর্থিক সহায়তায় কমলগঞ্জ থানায় যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম শুরু করে । ১৯৯৪ খ্রিঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সাথে হীড বাংলাদেশ এক চুক্তির মাধ্যমে সিলেট, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলায় যক্ষা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনায় সফলতার সাথে সেবা প্রদান করে আসছে । বিভাগের প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যক্ষা নিয়ন্ত্রণ এবং সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার ২৭টি উপজেলায় যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সরকার স্বাস্থ্য বিভাগ কতৃক ১টি করে কক্ষ বরাদ্দ দিয়েছে। যেখান থেকে হীড আর্তমানবতার সেবায় কাজ করে যাছে। অনুসন্ধানে দেখা যায় চা বাগানে বসবাসরত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অনেকে অসচেতন যারা উন্নত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত এবং যাদের মধ্যে অন্যান্য রোগের মত যক্ষার প্রবণতা অনেক বেশি। যার অন্যতম কারন ঘন বসতি, ভেজা ভেজা ঘরে বসবাস, অসচেতনতা ও উন্নত চিকিৎসা সেবা না পাওয়া। এর পরিপ্রেক্ষিতে চা বাগানের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে যক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি ও সুন্দর সমাজ গড়ে তুলার জন্য ২০১২ খ্রীঃ এপ্রিল মাস থেকে ইউ এস এইড এর অর্থায়নে ও ইউ আর সির তত্তাবধানে হীড বাংলাদেশ টিবি কেয়ার টু প্রকল্প, সিলেট, মৌলভীবাজর, ও হবিগঞ্জ জেলার ১৫টি উপজেলার ১৫৭টি চা বাগানের ৬,৫০,০০০ জনগোষ্ঠীর মাঝে যক্ষা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে । বিশেষ করে যক্ষা নিয়ন্ত্রণে হীড বাংলাদেশ টিবি কেয়ার টু এ যেসব কার্যক্রম বাস্তবায়িত করেছে এর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করার লক্ষ্যে চা বাগানের বিভিন্ন পাড়ায় ৫০ জন কে নিয়ে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে পাঠ সহায়িকার মাধ্যমে যক্ষা সম্পর্কে ধারনা থাকার বিভিন্ন তথ্য ও পরার্মশ শিক্ষ দিয়ে আসছে। চা বাগানে বিভিন্ন ভাষা ধর্মী ছোট নৃ-গোষ্ঠী বসবাস করে যেমন, গারো, খাসিয়া, সাওতাল, তেলুগু, উড়িষা ইত্যাদি এই নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে যক্ষা সচেতন মূলক সভা আয়োজন করছে । যার মাধ্যমে তারা যক্ষা সম্পর্কে জানতে পারে এবং সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে পারে। চা বাগানের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর একাংশ মহিলা, যারা বেশিরভাগ অসচেতন, গরিব দিন মুজুর শ্রমিক যাদের অনেকে যক্ষা সম্পর্কে অবগত নন । ২৫ জন মহিলাদের নিয়ে ডিসপেনসারিতে মহিলা সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে যক্ষা কি? কেন হয় এবং এর থেকে প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন শিক্ষা দেওয়া হয়। এছাড়াও চা কারখানার শ্রমিকদের নিয়ে সভা, চা বাগানের স্বাস্থ্যকর্মীদের মৌলিক প্রশিক্ষণ, যক্ষা থেকে আরোগ্য লাভকারীদের নিয়ে দেওয়াল লিখন, লোকসঙ্গীত, নাটক ও উপজেলা ভিত্তিক, উপজেলা এ্যাডভোকেসি মিটিং করা হয় যেখানে সরকারি ইউ এইচ সি কর্মকতার সভাপত্বিতে ৩০ জন স্বাস্থ্যকর্মী উপস্থিতিতে যক্ষা সম্পর্কে বিভিন্ন দিকনিদের্শনা দিয়ে থাকেন। তবে চা বাগান এলাকায় যক্ষা কমিয়ে আনতে হীড বাংলাদেশের সাথে অনান্য শ্রেণী পেশার মানুষকেও এগিয়ে আসতে হবে। কারন এটি চা বাগানে মহামারী হলে এর আশপাশ এলাকায়ও ছড়িয়ে পড়তে পারে। মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, বিভাগীয় কনসালটেন্ট ডা. সাঈদ আনোয়ার, অপারেশন ডাররেক্টর অমিত হালদার, হীড বাংলাদেশ এর প্রকল্প পরিচালক রেজাউল করিম ,ডা. শহীদুল ইসলাম, ডা. ফয়সল ও ডা. অয়ন।
যক্ষার ঝুকিতে রয়েছে দেশের চা বাগানের শ্রমিকরা। সিলেট বিভাগের প্রায় দেড়শতাধিক চা বাগানের ৭ লক্ষাধিক অধিবাসী বসবাস। চা বাগানের পাশাপাশি অনান্য সমতল ভূমিতেও রয়েছে আরো লক্ষ লক্ষ অধিবাসী। আর চা বাগানে যক্ষা ঝুকির পাশা পাশি ছড়িয়ে পড়তে পারে বাগানের বাহিরের জনবসতিতেও। গত একবছরে শুধু চা বাগান এলাকায় সাড়ে ৫ হাজার সন্দেহভাজন রোগীর মধ্যে পরীক্ষা চালিয়ে প্রায় ৫শত জনের মধ্যে যক্ষার ভাইরাস পাওয়া গেছে। তাদের গবেষনা মতে চা বাগান এলাকায় এর প্রাদুর্ভাব চা বাগান বহিভূত এলাকার চেয়ে ২০ ভাগ বেশি। গতকাল মঙ্গলবার মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ হীড বাংলাদেশের কার্যালয়ে যক্ষা নিয়ে সিলেট বিভাগে কর্মরত মেডিকেল অফিসার, প্রজেক্ট কোডিনেটর, প্রগ্রাম সহকারী, কমিউনিটি ফ্যাসিলেটর ও মনিটরিয়ং এম আই এস এর সাথে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের উপপরিচালক ও টিবির প্রকল্প পরিচালক মুক্তিযোদ্ধা ডা. নুরুজ্জামান হক । তিনি জানান চা বাগানে এর প্রাদুভাব একটু বেশি বলে এসব এলাকায় একটু গুরুত্ব দিয়ে কাজ করা হচ্ছে। এর আগে তিনি গত ৭-৮ জুলাই বিভিন্ন চাবাগান এলাকা ঘুরে যক্ষার ঝুকি ও কার্যক্রম প্রতক্ষ করেছেন।। মতবিনিময় সভায় হীড বাংলাদেশের টিবি কেয়ার টু এর পরিচালক মো. রেজাউল করিম বলেন, ১৯৯৪ সাল থেকে এদের মধ্যে যক্ষা রোগ সচেতনতায় কাজ করছে হীড বাংলাদেশ। হীড বাংলাদেশ এর আওতায় সিলেট বিভাগে ২০০৫ সাল থেকে ২০১৩ মার্চ পর্যন্ত ৯ বছরে মোট ৯১০৩৮ জন যক্ষা রোগী আরোগ্যলাভ করেন এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন আরো ৪৫৭১ জন । এর মধ্যে চা বাগানেই তারা যক্ষা রোগীর সংখ্যা বেশি পাচ্ছেন। রেজাউল করিম আরো জানান, চা বাগানে এলাকায় ঘনবসতি ও স্যাতসেতে ঘরে বসবাস করার জন্য এসব এলাকায় যক্ষার সংক্রামক বেশি পাওয়া যায়। তাই চা বাগানকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে যক্ষা নিয়ে কাজ করে চলছে টিবি কেয়ার টু প্রকল্প। তিনি জানান, হীড বাংলাদেশ (HEED Bangladesh) একটি সেবামূলক বেসরকারি সংস্থা । ১৯৭৬ খ্রিঃ মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে এর কার্যক্রম শুরু করা হয় । ১৯৭৮ খ্রিঃ থেকে হীড বাংলাদেশ স্ব-উদ্যোগে দাতা সংস্থার আর্থিক সহায়তায় কমলগঞ্জ থানায় যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম শুরু করে । ১৯৯৪ খ্রিঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সাথে হীড বাংলাদেশ এক চুক্তির মাধ্যমে সিলেট, হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলায় যক্ষা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনায় সফলতার সাথে সেবা প্রদান করে আসছে । বিভাগের প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যক্ষা নিয়ন্ত্রণ এবং সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার ২৭টি উপজেলায় যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সরকার স্বাস্থ্য বিভাগ কতৃক ১টি করে কক্ষ বরাদ্দ দিয়েছে। যেখান থেকে হীড আর্তমানবতার সেবায় কাজ করে যাছে। অনুসন্ধানে দেখা যায় চা বাগানে বসবাসরত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অনেকে অসচেতন যারা উন্নত চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত এবং যাদের মধ্যে অন্যান্য রোগের মত যক্ষার প্রবণতা অনেক বেশি। যার অন্যতম কারন ঘন বসতি, ভেজা ভেজা ঘরে বসবাস, অসচেতনতা ও উন্নত চিকিৎসা সেবা না পাওয়া। এর পরিপ্রেক্ষিতে চা বাগানের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে যক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি ও সুন্দর সমাজ গড়ে তুলার জন্য ২০১২ খ্রীঃ এপ্রিল মাস থেকে ইউ এস এইড এর অর্থায়নে ও ইউ আর সির তত্তাবধানে হীড বাংলাদেশ টিবি কেয়ার টু প্রকল্প, সিলেট, মৌলভীবাজর, ও হবিগঞ্জ জেলার ১৫টি উপজেলার ১৫৭টি চা বাগানের ৬,৫০,০০০ জনগোষ্ঠীর মাঝে যক্ষা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে । বিশেষ করে যক্ষা নিয়ন্ত্রণে হীড বাংলাদেশ টিবি কেয়ার টু এ যেসব কার্যক্রম বাস্তবায়িত করেছে এর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করার লক্ষ্যে চা বাগানের বিভিন্ন পাড়ায় ৫০ জন কে নিয়ে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে পাঠ সহায়িকার মাধ্যমে যক্ষা সম্পর্কে ধারনা থাকার বিভিন্ন তথ্য ও পরার্মশ শিক্ষ দিয়ে আসছে। চা বাগানে বিভিন্ন ভাষা ধর্মী ছোট নৃ-গোষ্ঠী বসবাস করে যেমন, গারো, খাসিয়া, সাওতাল, তেলুগু, উড়িষা ইত্যাদি এই নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে যক্ষা সচেতন মূলক সভা আয়োজন করছে । যার মাধ্যমে তারা যক্ষা সম্পর্কে জানতে পারে এবং সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে পারে। চা বাগানের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর একাংশ মহিলা, যারা বেশিরভাগ অসচেতন, গরিব দিন মুজুর শ্রমিক যাদের অনেকে যক্ষা সম্পর্কে অবগত নন । ২৫ জন মহিলাদের নিয়ে ডিসপেনসারিতে মহিলা সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে যক্ষা কি? কেন হয় এবং এর থেকে প্রতিকারের উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন শিক্ষা দেওয়া হয়। এছাড়াও চা কারখানার শ্রমিকদের নিয়ে সভা, চা বাগানের স্বাস্থ্যকর্মীদের মৌলিক প্রশিক্ষণ, যক্ষা থেকে আরোগ্য লাভকারীদের নিয়ে দেওয়াল লিখন, লোকসঙ্গীত, নাটক ও উপজেলা ভিত্তিক, উপজেলা এ্যাডভোকেসি মিটিং করা হয় যেখানে সরকারি ইউ এইচ সি কর্মকতার সভাপত্বিতে ৩০ জন স্বাস্থ্যকর্মী উপস্থিতিতে যক্ষা সম্পর্কে বিভিন্ন দিকনিদের্শনা দিয়ে থাকেন। তবে চা বাগান এলাকায় যক্ষা কমিয়ে আনতে হীড বাংলাদেশের সাথে অনান্য শ্রেণী পেশার মানুষকেও এগিয়ে আসতে হবে। কারন এটি চা বাগানে মহামারী হলে এর আশপাশ এলাকায়ও ছড়িয়ে পড়তে পারে। মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, বিভাগীয় কনসালটেন্ট ডা. সাঈদ আনোয়ার, অপারেশন ডাররেক্টর অমিত হালদার, হীড বাংলাদেশ এর প্রকল্প পরিচালক রেজাউল করিম ,ডা. শহীদুল ইসলাম, ডা. ফয়সল ও ডা. অয়ন। বিকুল চক্রবর্ত্তী॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com