বড়লেখায় পুলিশ-শিবির সংঘর্ষ, পুলিশের ১৬ রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষণ, পুলিশসহ আহত ১২, আটক ৯
৩০ সভেম্বর শনিবার মৌলভীবাজারের বড়লেখায় অবরোধ সময়ে পুলিশের সাথে শিবিরের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনায় পুলিশসহ কমপক্ষে ১২জন আহত হয়েছেন। এসময় অবরোধকারীদের বিচ্ছিন্ন করতে পুলিশ ১৫রাউন্ড শটগানের গুলি করে এবং ৯ জনকে আটক করেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, শনিবার দুপুর ১টার দিকে বড়লেখা উপজেলার কাঠালতলীবাজারে শিবিরের নেতাকর্মীরা বড়লেখা-কুলাউড়া রাস্তা অবরোধ করে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যাবার সাথে সাথে শিবিরের কর্মীরা পুলিশ লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং অবরোধকারীরা একটি মোটর সাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার জন্য ১৫ রাউন্ড শটগানের গুলি করে। এ ঘটনায় পুলিশ তৎক্ষনাৎ সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে ৯জনকে আটক করে। আটককৃকতরা হলেন বাবুল আহমদ (২০), নূরুল ইসলাম (১৭), সাইফুল ইসলাম (১৯), সাইদুল হক(২০), জাবেদ আহমদ (২১), নজমুল ইসলাম (১৮), শাহাব উদ্দিন (২১), কামরুল ইসলাম (২০) ও আব্দুল মুহিত (১৮)। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেফতারকৃতার সবাই শিবিরের কর্মী। সংঘর্ষেও সময় পুলিশ কনষ্টেবল ইকবাল হোসেনসহ ১২ জন আহত হয়েছেন। বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা আবুল হাশিম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
৩০ সভেম্বর শনিবার মৌলভীবাজারের বড়লেখায় অবরোধ সময়ে পুলিশের সাথে শিবিরের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনায় পুলিশসহ কমপক্ষে ১২জন আহত হয়েছেন। এসময় অবরোধকারীদের বিচ্ছিন্ন করতে পুলিশ ১৫রাউন্ড শটগানের গুলি করে এবং ৯ জনকে আটক করেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, শনিবার দুপুর ১টার দিকে বড়লেখা উপজেলার কাঠালতলীবাজারে শিবিরের নেতাকর্মীরা বড়লেখা-কুলাউড়া রাস্তা অবরোধ করে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যাবার সাথে সাথে শিবিরের কর্মীরা পুলিশ লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং অবরোধকারীরা একটি মোটর সাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনার জন্য ১৫ রাউন্ড শটগানের গুলি করে। এ ঘটনায় পুলিশ তৎক্ষনাৎ সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে ৯জনকে আটক করে। আটককৃকতরা হলেন বাবুল আহমদ (২০), নূরুল ইসলাম (১৭), সাইফুল ইসলাম (১৯), সাইদুল হক(২০), জাবেদ আহমদ (২১), নজমুল ইসলাম (১৮), শাহাব উদ্দিন (২১), কামরুল ইসলাম (২০) ও আব্দুল মুহিত (১৮)। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেফতারকৃতার সবাই শিবিরের কর্মী। সংঘর্ষেও সময় পুলিশ কনষ্টেবল ইকবাল হোসেনসহ ১২ জন আহত হয়েছেন। বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা আবুল হাশিম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন