তারেক নিখোঁজের সাড়ে ৩ মাস অতিবাহিত ছেলেকে হত্যা করে লাশ গুম করার অভিযোগে মামলা দায়ের
তারেক নিখোঁজের সাড়ে ৩ মাস অতিবাহিত হলেও রহস্যজনক কারণে এখনও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। থানায় পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ নিয়ে গেলে পুলিশ তা গ্রহন না করে উল্টো নিখোঁজ তারেকের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ। মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৮নং কনকপুর ইউনিয়নের বুদ্ধিমন্তপুর গ্রামের সেলিম মিয়ার পুত্র তারেক মিয়া (১৫) পার্শ্ববর্তী সারিয়া গ্রামের মোঃ হাসিম রহমানের বাড়িতে বার্ষিক ভিত্তিতে মেহনতি হিসেবে কাজ করতো। আর তার বাবা সেলিম মিয়া ও মা নাজমা বেগম হাশিম মিয়ার ফিশারীতে পাহারাদার হিসেবে কাজ করতো। তারেক হাসিম রহমানের বাড়ীতে কর্মরত অবস্থায় নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ তারেকের মা নাজমা বেগম জানান, গত ২৪ জুন ২০১৩ নাজমা বেগম হাসিম রহমানের বাড়ীতে গিয়ে তারেককে দেখতে চাইলে তারেক বাড়িতে নেই, আত্মীয় বাড়ীতে গেছে, এ কথা জানানো হয়। হাসিম মিয়া পরে জোর পূর্বক দুটি সাদা কাগজে নাজমা বেগমের দস্তখত নিয়ে তাকে বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দেয়। তারেককে খোঁজ করা হলে তাকেও প্রাণে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেয়া হয়। গত ১৪ আগষ্ট ২০১৩ ইং সকাল ১১ টার দিকে নাজমা বেগম মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তার ছেলের ব্যাপারে দরখাস্ত দিলে পুলিশ সুপার দরখাস্তের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা বরাবরে প্রেরণ করলেও পুলিশ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। মা নাজমা বেগম এর অভিযোগ পুলিশ গ্রহণ না করে একই দিনে অর্থাৎ ১৪ আগষ্ট মোঃ হাসিম রহমান মডেল থানায় তারেক এর বিরুদ্ধে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা চুরির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। নাজমা বেগম জানান হাশিম ও তার ভাই দেলওয়ার কারণে-অকারণে তারেককে মারধোর করতো। তারেক বিভিন্ন সময় এ বিষয়ে তার মাকেও জানিয়েছে। পুত্রকে খুঁজে না পেয়ে বাধ্য হয়ে নাজমা বেগম গত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ইং জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ১ নং আমল আদালতে হাশিম রহমান, দেলোয়ার হোসেন, কনকপুর ইউনিয়নের বুদ্ধিমন্তপুর গ্রামের শাহিন মিয়া ও মারুফ মিয়ার বিরুদ্ধে হত্যা করে লাশ গুম করার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মৌলভীবাজার মডেল থানা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।
তারেক নিখোঁজের সাড়ে ৩ মাস অতিবাহিত হলেও রহস্যজনক কারণে এখনও উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। থানায় পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ নিয়ে গেলে পুলিশ তা গ্রহন না করে উল্টো নিখোঁজ তারেকের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ। মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ৮নং কনকপুর ইউনিয়নের বুদ্ধিমন্তপুর গ্রামের সেলিম মিয়ার পুত্র তারেক মিয়া (১৫) পার্শ্ববর্তী সারিয়া গ্রামের মোঃ হাসিম রহমানের বাড়িতে বার্ষিক ভিত্তিতে মেহনতি হিসেবে কাজ করতো। আর তার বাবা সেলিম মিয়া ও মা নাজমা বেগম হাশিম মিয়ার ফিশারীতে পাহারাদার হিসেবে কাজ করতো। তারেক হাসিম রহমানের বাড়ীতে কর্মরত অবস্থায় নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ তারেকের মা নাজমা বেগম জানান, গত ২৪ জুন ২০১৩ নাজমা বেগম হাসিম রহমানের বাড়ীতে গিয়ে তারেককে দেখতে চাইলে তারেক বাড়িতে নেই, আত্মীয় বাড়ীতে গেছে, এ কথা জানানো হয়। হাসিম মিয়া পরে জোর পূর্বক দুটি সাদা কাগজে নাজমা বেগমের দস্তখত নিয়ে তাকে বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দেয়। তারেককে খোঁজ করা হলে তাকেও প্রাণে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেয়া হয়। গত ১৪ আগষ্ট ২০১৩ ইং সকাল ১১ টার দিকে নাজমা বেগম মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তার ছেলের ব্যাপারে দরখাস্ত দিলে পুলিশ সুপার দরখাস্তের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা বরাবরে প্রেরণ করলেও পুলিশ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। মা নাজমা বেগম এর অভিযোগ পুলিশ গ্রহণ না করে একই দিনে অর্থাৎ ১৪ আগষ্ট মোঃ হাসিম রহমান মডেল থানায় তারেক এর বিরুদ্ধে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা চুরির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। নাজমা বেগম জানান হাশিম ও তার ভাই দেলওয়ার কারণে-অকারণে তারেককে মারধোর করতো। তারেক বিভিন্ন সময় এ বিষয়ে তার মাকেও জানিয়েছে। পুত্রকে খুঁজে না পেয়ে বাধ্য হয়ে নাজমা বেগম গত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ইং জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ১ নং আমল আদালতে হাশিম রহমান, দেলোয়ার হোসেন, কনকপুর ইউনিয়নের বুদ্ধিমন্তপুর গ্রামের শাহিন মিয়া ও মারুফ মিয়ার বিরুদ্ধে হত্যা করে লাশ গুম করার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করলে বিজ্ঞ আদালত তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মৌলভীবাজার মডেল থানা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন