বড়লেখা-জুড়ীতে ১৮ দলের নজিরবিহীন হরতাল পত্রিকাবাহী গাড়ী ভাংচুর-আহত ৪
বড়লেখা ও জুড়ীতে দ্বিতীয় দিন পুলিশি টহল উপেক্ষা করে নজিরবিহীন হরতাল পালিত হয়েছে। শহর ছাড়াও গ্রাম-গঞ্জ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সড়ক অবরোধ করায় রিকশাসহ কোন ধরনের যানবাহন চলাচল করেনি। ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা উপজেলা সদর, দক্ষিণভাগ, কাঠালতলী, অফিসবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। এসব সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা আব্দুল মুকিত লুলু, নিজাম উদ্দিন, সেলিম উদ্দিন আহমদ, শাহাব উদ্দিন বাবুল, হাজী আশরাফ হোসেন, সংগ্রাম কমিটির আহবায়ক স্বেচ্ছাসেবক দলের উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার জামান খালেদ, সদস্য সচিব আব্দুল মালিক, খালেদ আহমদ, ইউপি সদস্য ইকবাল হোসেন, জামায়াত নেতা আব্দুল লতিফ, খায়রুস সামাদ, সাহেদুল ইসলাম সুমন, নাজিম উদ্দিন, যুবদল নেতা আব্দুল বাছিত, আব্দুল জব্বার, শাহাব উদ্দিন, ছাত্রদল নেতা এবি সিদ্দিকী দুলাল, আমিনুল হক প্রমুখ। এদিকে মৌলভীবাজার থেকে বড়লেখা যাওয়ার পথে কুলাউড়ার ভুয়াই বাজারে পিকেটারদের হামলায় চালকসহ তিন জাতীয় পত্রিকার সার্কুলেশন সহকারী আহত হয়েছেন। এসময় পিকেটাররা পত্রিকাবাহী গাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর চালায়। প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, সোমবার সকালে মৌলভীবাজার থেকে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা নিয়ে বড়লেখায় যাওয়ার পথে ভুয়াইবাজার নামক স্থানে পিকেটাররা গাড়ির গতিরোধ করে। গাড়ীতে সংবাদপত্র লেখা স্টিকার থাকা অবস্থায় পিকেটাররা ড্রাইভারকে মারধর করে গাড়ী ভাংচুর করে। এসময় গাড়ীতে থাকা দৈনিক সমকালের সার্কুলেশন বিভাগের লোকমান আহমদ, যুগান্তরের খোরশেদ আলম, মানবজমিনের ময়নুল ইসলাম পত্রিকার গাড়ী হরতালের আওতামুক্ত এবং তারা যাত্রী নন পত্রিকার লোক বিষয়টি পিকেটারদের বুঝানোর চেষ্টা করলে পিকেটাররা তাদের ওপর চড়াও হয়। খবর পেয়ে স্থানীয় সাংবাদিকরা পিকেটারের কবল থেকে পত্রিকার গাড়ীসহ সার্কুলেশন বিভাগের তিন কর্মচারীকে ছাড়িয়ে আনেন। পত্রিকাবাহী গাড়ীর চালক সুমন আহমদ (৩০) ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান তিনিসহ আহতরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। অপদিকে জুড়ী উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ইউপি চেয়ারম্যান মইন উদ্দিন মইজন, সাবেক চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা আব্দুর রহমান, জামায়াত নেতা আব্দুল হাই হেলাল, মুজিবুর রহমান আজিজী, বিএনপি নেতা দেওয়ান আইনুল হক মিনু, জাসাসের জেলা সদস্য মামুনুর রশীদ প্রমূখ।
বড়লেখা ও জুড়ীতে দ্বিতীয় দিন পুলিশি টহল উপেক্ষা করে নজিরবিহীন হরতাল পালিত হয়েছে। শহর ছাড়াও গ্রাম-গঞ্জ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সড়ক অবরোধ করায় রিকশাসহ কোন ধরনের যানবাহন চলাচল করেনি। ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা উপজেলা সদর, দক্ষিণভাগ, কাঠালতলী, অফিসবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। এসব সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা আব্দুল মুকিত লুলু, নিজাম উদ্দিন, সেলিম উদ্দিন আহমদ, শাহাব উদ্দিন বাবুল, হাজী আশরাফ হোসেন, সংগ্রাম কমিটির আহবায়ক স্বেচ্ছাসেবক দলের উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার জামান খালেদ, সদস্য সচিব আব্দুল মালিক, খালেদ আহমদ, ইউপি সদস্য ইকবাল হোসেন, জামায়াত নেতা আব্দুল লতিফ, খায়রুস সামাদ, সাহেদুল ইসলাম সুমন, নাজিম উদ্দিন, যুবদল নেতা আব্দুল বাছিত, আব্দুল জব্বার, শাহাব উদ্দিন, ছাত্রদল নেতা এবি সিদ্দিকী দুলাল, আমিনুল হক প্রমুখ। এদিকে মৌলভীবাজার থেকে বড়লেখা যাওয়ার পথে কুলাউড়ার ভুয়াই বাজারে পিকেটারদের হামলায় চালকসহ তিন জাতীয় পত্রিকার সার্কুলেশন সহকারী আহত হয়েছেন। এসময় পিকেটাররা পত্রিকাবাহী গাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর চালায়। প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, সোমবার সকালে মৌলভীবাজার থেকে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা নিয়ে বড়লেখায় যাওয়ার পথে ভুয়াইবাজার নামক স্থানে পিকেটাররা গাড়ির গতিরোধ করে। গাড়ীতে সংবাদপত্র লেখা স্টিকার থাকা অবস্থায় পিকেটাররা ড্রাইভারকে মারধর করে গাড়ী ভাংচুর করে। এসময় গাড়ীতে থাকা দৈনিক সমকালের সার্কুলেশন বিভাগের লোকমান আহমদ, যুগান্তরের খোরশেদ আলম, মানবজমিনের ময়নুল ইসলাম পত্রিকার গাড়ী হরতালের আওতামুক্ত এবং তারা যাত্রী নন পত্রিকার লোক বিষয়টি পিকেটারদের বুঝানোর চেষ্টা করলে পিকেটাররা তাদের ওপর চড়াও হয়। খবর পেয়ে স্থানীয় সাংবাদিকরা পিকেটারের কবল থেকে পত্রিকার গাড়ীসহ সার্কুলেশন বিভাগের তিন কর্মচারীকে ছাড়িয়ে আনেন। পত্রিকাবাহী গাড়ীর চালক সুমন আহমদ (৩০) ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান তিনিসহ আহতরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। অপদিকে জুড়ী উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ইউপি চেয়ারম্যান মইন উদ্দিন মইজন, সাবেক চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা আব্দুর রহমান, জামায়াত নেতা আব্দুল হাই হেলাল, মুজিবুর রহমান আজিজী, বিএনপি নেতা দেওয়ান আইনুল হক মিনু, জাসাসের জেলা সদস্য মামুনুর রশীদ প্রমূখ। কুলাউড়া অফিস॥
মন্তব্য করুন