কুলাউড়ার বদরুল হোসেন খান সিলেট বিভাগ এর শ্রেষ্ট যুব সংগঠক নির্বাচিত
কুলাউড়ার বদরুল হোসেন খান সিলেট বিভাগ এর শ্রেষ্ট যুব সংগঠক নির্বাচিত হয়েছেন। গত ১ নভেম্বর শুক্রবার জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে সিলেট যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্তৃক আয়োজিত র্যালি শেষে সিলেট জেলা প্রশাসক মোঃ শহিদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্টিত আলোচনা সভা অনুষ্টানে প্রধান অতিথি এন এম জিয়াউল আলম এর কাছ থেকে সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ট যুব সংগঠক মোঃ বদরুল হোসেন খান সনদপত্র ও ক্রেষ্ট গ্রহন করেন। অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডিআইজি মোঃ মকবুল হোসেন ভূইয়া ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, ২০০১ সাল থেকে পল্লী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন নামে একটি এনজিও সংস্থার নির্বাহী পরিচালক হিসেবে কুলাউড়া উপজেলার ব্রাম্মণবাজার ইউনিয়নের গরীব, অসহায় ও চা-শ্রমিকদের ভাগ্যেন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। সমাজসেবা, দারিদ্র বিমোচন ও সর্বোপরি ব্রাম্মণবাজার ইউনিয়নকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন, সেবামূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রাখছেন। ইতিমধ্যে তিনি ইউনিয়নের ৩৯টি গ্রামে ও ৪টি চা-বাগানে বিনামূল্যে ১৫০টি নলকুপ স্থাপন, ৫০টি ল্যাট্রিন বিতরণ, ১৫টি পরিবেশ বান্ধব চুলা ও গরীব মানুষের মধ্যে বিনামূল্যে রিকশা বিতরন, শীতের সময় শতাধিক প্রতিবন্ধীসহ আরো কয়েকশত মানুষের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণ করে মানুষের ভালবাসা অর্জন করতে সক্ষম হন। এছাড়াও পল্লী উন্নয়ন এর মাধ্যমে মশারী, সেলাই মেশিন, হাঁসমুরগী ও গবাদীপশু পালন প্রশিক্ষণ প্রদান, ৫টি প্রি-প্রাইমারী স্কুলের মাধ্যমে কয়েকশত শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে পাঠদান দেয়া ছাড়া বিশেষ করে কুলাউড়ার সিরাজনগর ও লোহাইউনি চা বাগানে চা-শ্রমিকদের মধ্যে শতভাগ নিরক্ষরমুক্ত বরতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছেন।
কুলাউড়ার বদরুল হোসেন খান সিলেট বিভাগ এর শ্রেষ্ট যুব সংগঠক নির্বাচিত হয়েছেন। গত ১ নভেম্বর শুক্রবার জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে সিলেট যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্তৃক আয়োজিত র্যালি শেষে সিলেট জেলা প্রশাসক মোঃ শহিদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্টিত আলোচনা সভা অনুষ্টানে প্রধান অতিথি এন এম জিয়াউল আলম এর কাছ থেকে সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ট যুব সংগঠক মোঃ বদরুল হোসেন খান সনদপত্র ও ক্রেষ্ট গ্রহন করেন। অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডিআইজি মোঃ মকবুল হোসেন ভূইয়া ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, ২০০১ সাল থেকে পল্লী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন নামে একটি এনজিও সংস্থার নির্বাহী পরিচালক হিসেবে কুলাউড়া উপজেলার ব্রাম্মণবাজার ইউনিয়নের গরীব, অসহায় ও চা-শ্রমিকদের ভাগ্যেন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। সমাজসেবা, দারিদ্র বিমোচন ও সর্বোপরি ব্রাম্মণবাজার ইউনিয়নকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন, সেবামূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রাখছেন। ইতিমধ্যে তিনি ইউনিয়নের ৩৯টি গ্রামে ও ৪টি চা-বাগানে বিনামূল্যে ১৫০টি নলকুপ স্থাপন, ৫০টি ল্যাট্রিন বিতরণ, ১৫টি পরিবেশ বান্ধব চুলা ও গরীব মানুষের মধ্যে বিনামূল্যে রিকশা বিতরন, শীতের সময় শতাধিক প্রতিবন্ধীসহ আরো কয়েকশত মানুষের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণ করে মানুষের ভালবাসা অর্জন করতে সক্ষম হন। এছাড়াও পল্লী উন্নয়ন এর মাধ্যমে মশারী, সেলাই মেশিন, হাঁসমুরগী ও গবাদীপশু পালন প্রশিক্ষণ প্রদান, ৫টি প্রি-প্রাইমারী স্কুলের মাধ্যমে কয়েকশত শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে পাঠদান দেয়া ছাড়া বিশেষ করে কুলাউড়ার সিরাজনগর ও লোহাইউনি চা বাগানে চা-শ্রমিকদের মধ্যে শতভাগ নিরক্ষরমুক্ত বরতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছেন। এইচ ডি রুবেল :
মন্তব্য করুন