চিরকোটের লেখা অনুযায়ী ৯ দিন পর গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্যের লাশ কুশিয়ার নদী থেকে উদ্ধার
১০দিন আগে নিখোঁজ হয়েছিলেন মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ব্রাহ্মণগ্রামের গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্য গৌরা (৫৭)। বুধবার দুপুরে রানীগঞ্জ লঞ্চঘাট নিকটবর্তী কুশিয়ারা নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করেছে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর থানা পুলিশ । পুলিশ ও উদ্ধারকৃত লাশের পারিবারিক সুত্র জানায়, গত ৯ সেপ্টেম্বর সকালে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ব্রাহ্মণগ্রামের গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্য চিরকোট লিখে রেখে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। এরপর থেকে তার সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় মৌলভীবাজার মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়। বুধবার দুপুরে জগন্নাথপুর উপজেলার রানীগঞ্জ লঞ্চঘাটের নিকটবর্তী স্থানে কুশিয়ারা নদীতে একটি লাশ ভাসতে দেখেন এলাকাবাসী। এ খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ও গৌরা ভট্টাচার্যের আত্মীয় সেখানে ছুটে যান। লাশ দেখে স্বজনরা গৌরার লাশ বলে শনাক্ত করেন। পুলিশ নদী থেকে লাশ উদ্ধার করার পর লাশের গলায় ও পায়ে ইট বাঁধা ছিলো বলে জানা গেছে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানায়। নিখোঁজ হওয়ার আগে তার লেখা চিরকোট ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্য পৈত্রিক সুত্রে কয়েক কোটি টাকার ভূ-সম্পত্তির মালিক ছিলেন। সহজ সরল প্রকৃতির এই ব্যক্তির সম্পত্তির প্রতি এলাকার চিহ্নিত ভূমি খোঁকোচক্রের নজর পড়ে। এই চক্র বিভিন্ন কৌশলে তার নিকট থেকে লেখা ছাড়া একাধিক স্ট্যাম্পে তার সই সাক্ষর নেয়। তার ঘর বাড়িসহ সব ভূ-সম্পত্তি জালিয়াতির মাধ্যমে এই চক্র নিয়ে গেছে সম্পত্তি হারানোর শোকে তিনি আত্মহত্যার পথ বেচে নেন। ভূমি খেঁকোচক্রের একাধিক ব্যক্তির নাম তিনি চিরকোটে উল্লেখ করেছেন। তার লেখা চিরকোটের শেষ লাইনটি ছিলো আমি এখন কুশিয়ারা নদীতে। চিরকোটের লেখা অনুসারে তার লাশ পাওয়া গেছে কুশিয়ারা নদীতে। মৌলভীবাজার মডেল থানার ওসি আজিজুর রহমান জানান জগন্নাথপুর থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করেছে বলে শুনেছি। মডেল থানায় করা সাধারণ ডায়েরীর সাথে হাতের লেখা চিরকোটের কয়েকটি পৃষ্ঠা পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করছে।
১০দিন আগে নিখোঁজ হয়েছিলেন মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ব্রাহ্মণগ্রামের গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্য গৌরা (৫৭)। বুধবার দুপুরে রানীগঞ্জ লঞ্চঘাট নিকটবর্তী কুশিয়ারা নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করেছে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর থানা পুলিশ । পুলিশ ও উদ্ধারকৃত লাশের পারিবারিক সুত্র জানায়, গত ৯ সেপ্টেম্বর সকালে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার ব্রাহ্মণগ্রামের গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্য চিরকোট লিখে রেখে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। এরপর থেকে তার সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় মৌলভীবাজার মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়। বুধবার দুপুরে জগন্নাথপুর উপজেলার রানীগঞ্জ লঞ্চঘাটের নিকটবর্তী স্থানে কুশিয়ারা নদীতে একটি লাশ ভাসতে দেখেন এলাকাবাসী। এ খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ ও গৌরা ভট্টাচার্যের আত্মীয় সেখানে ছুটে যান। লাশ দেখে স্বজনরা গৌরার লাশ বলে শনাক্ত করেন। পুলিশ নদী থেকে লাশ উদ্ধার করার পর লাশের গলায় ও পায়ে ইট বাঁধা ছিলো বলে জানা গেছে। ময়না তদন্তের জন্য লাশ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানায়। নিখোঁজ হওয়ার আগে তার লেখা চিরকোট ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, গৌরাঙ্গ ভট্টাচার্য পৈত্রিক সুত্রে কয়েক কোটি টাকার ভূ-সম্পত্তির মালিক ছিলেন। সহজ সরল প্রকৃতির এই ব্যক্তির সম্পত্তির প্রতি এলাকার চিহ্নিত ভূমি খোঁকোচক্রের নজর পড়ে। এই চক্র বিভিন্ন কৌশলে তার নিকট থেকে লেখা ছাড়া একাধিক স্ট্যাম্পে তার সই সাক্ষর নেয়। তার ঘর বাড়িসহ সব ভূ-সম্পত্তি জালিয়াতির মাধ্যমে এই চক্র নিয়ে গেছে সম্পত্তি হারানোর শোকে তিনি আত্মহত্যার পথ বেচে নেন। ভূমি খেঁকোচক্রের একাধিক ব্যক্তির নাম তিনি চিরকোটে উল্লেখ করেছেন। তার লেখা চিরকোটের শেষ লাইনটি ছিলো আমি এখন কুশিয়ারা নদীতে। চিরকোটের লেখা অনুসারে তার লাশ পাওয়া গেছে কুশিয়ারা নদীতে। মৌলভীবাজার মডেল থানার ওসি আজিজুর রহমান জানান জগন্নাথপুর থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করেছে বলে শুনেছি। মডেল থানায় করা সাধারণ ডায়েরীর সাথে হাতের লেখা চিরকোটের কয়েকটি পৃষ্ঠা পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করছে। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন