দ্বিতীয় দিনের হরতালে ১৮ দলের দখলে মৌলভীবাজার : মাঠে নেই ১৪ দল
তত্বাবধায়ক সরকার পূর্ণবহালের দাবীতে ও ১৮ দলীয় জোটের পক্ষে গত ২৫ অক্টোবর হরতালের কর্মসূচি দেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও ১৮ দলীয় জোটনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। দ্বিতীয় দিনের হরতালেও ১৮ দলের দখলে মৌলভীবাজার, মাঠে নেই ১৪ দল গত ২৫ অক্টোবর থেকে এম নাসের রহমানের নেতৃত্বে ১৮ দলীয় জোটের দখলে রয়েছে মৌলভীবাজার জেলা শহর, মাঠে মিছিল সমাবেশ করতে দেখা যায়নি ১৪ দলকে। ১৮দলের ডাকা টানা ৬০ ঘন্টার হরতালে শান্তিপূর্ণ ও সতস্ফূর্ত ভাবে মৌলভীবাজারে হরতাল পালিত হয়েছে। সকাল ৬টা থেকে শহরের জুগিডর, চাঁদনীঘাট, ওয়াপদা গেইট, শমসের নগর রোড ও সরকারি কলেজসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পিকেটিং করে ১৮ দলের কর্মীরা। এসময় বিএনপি, জামায়াত, ছাত্রশিবির, ছাত্রদল সহ ১৮দলের শরিক দলের কর্মীরা রাস্তা অবরোধ করে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে মিছিল ও সমাবেশ করে। সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সভাপতি ও ১৮ দলীয় সংগ্রম কমিটি মৌলভীবাজার এর আহ্বায়ক এম নাসের রহমান, মৌলভীবাজার জেলা জামায়াতের আমীর ও ১৮ দলীয় সংগ্রম কমিটি মৌলভীবাজার এর যুগ্না আহ্বায়ক আব্দুল মান্নান, খেলাফত মজলিস মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি ও ১৮ দলীয় সংগ্রাম কমিটি মৌলভীবাজার এর যুগ্না আহবায়ক অধ্যাপক মাওঃ আব্দুস সবুর। আলহাজ মুজিবুর রহমান চৌধুরী, বিএনপি নেতৃী এডভোকেট আনোয়ারা আক্তার শিউলী, মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব ইউসুফ আলী, মৌলভীবাজার জেলা জামায়াত সেক্রেটারী এম শাহেদ আলী, মৌলভী আব্দুল ওয়ালী সিদ্দিকী আহ্বায়ক সদর থানা বিএনপি, মোঃ ফখরুল ইসলাম যুগ্না আহ্বায়ক সদর থানা বিএনপি, ইয়ামীর আলী পৌর আমীর মৌলভীবাজার জামায়াত, আলাউদ্দিন শাহ জামায়াত সদর উপজেলা আমীর, মোঃ অলিউর রহমান যুগ্না আহ্বায়ক পৌর বিএনপি, রানা খান শাহীন যুগ্না আহ্বায়ক সদর থানা বিএনপি, ছাত্রশিবির মৌলভীবাজার শহর সভাপতি হাফেজ তাজুল ইসলাম, ছাত্রশিবির মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি দেলোওয়ার হোসেন, জেলা ছাত্রদলের যুগ্না আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন কামাল, ছাত্রশিবির শহর সেক্রেটারী ফখরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মুর্শেদ আহমদ চৌধরী, আলী সদ্ধর খান বাবর, কলেজ ছাত্রদল সভাপতি আব্দুল হাই টিগলু, রিপন আহমদ, শাওন খান, টিটুসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। পিকেটিং শেষে বিকাল ২টার দিকে শহরে বিশাল মিছিল বাহির করা হয়। সমাবেশে বক্তার বলেন গত ৫ বছরে সরকারের দুর্নীতি, দুঃশাসন, আকাশছোয়া দ্রব্যমূল্য, চরম জনদুর্ভোগ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, বিরোধী দলের ওপর নির্যাতন, গ্যাস, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং খুন, গুম ও শেয়ারবাজার লুটের সাথে জড়িতদের বিচার, প্রশ্নবদ্ধ ও বিতর্কিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বাতিল, যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে প্রহসন বন্ধ, জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম, নায়েবে আমীর মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানসহ আটক নেতা-কর্মীদের মুক্তি, আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার পুনর্বহাল করার দাবি জানান। হরতালের সমর্থনে সকাল ৬ টা থেকে ১৮ দলীয় জোট শহরের ৭টি পয়েন্টে পিকেটিং করে রিকশা ব্যতীত সকল যানবাহন বন্ধ করে দেয়। সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় এ ৭টি পয়েন্টে হরতালের সমর্থনে মোটর সাইকেল মহড়া, বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ। এছাড়া শহরের বাইরের ৬টি উপজেলায় বিভিন্ন মোড়ে ভোর থেকে পিকেটাররা যানবাহন আটক করলেও পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও নীরব ভুমিকা পালন করতে দেখা যায়। উল্লেখ্য কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়া মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলায় হরতাল পালন করা হয়। এছাড়া সন্ধ্যা ৭টায় আগামী দিনের হরতাল পালনের লক্ষ্যে ১৮ দলীয় জোটের উদ্দ্যোগে একটি বিশাল মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করেছে। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন মোড়ে ১৮ দলীয় জোটের মিছিল ও সমাবেশে চলতে দেখা যায়। শহরে সাধারন জনগনের কোন যাতায়াত চোখে পড়েনি। মৌলভীবাজারে ১৮ দলীয় জোটের হরতাল শান্তিপূর্ন ভাবে পালিত। এছাড়াও বিএনপি নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন মাতুক, মিজানুর রহমান মিজান, জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক জাকির হোসেন উজ্জল, তপধীর রায় বরুন, কাউন্সিলর স্বাগতকিশোর দাসের নেতৃত্বে শহরেরর প্রতিটি প্রয়েন্টে নেতাকর্মীরা পিকেটিং করতে দেখা যায়।
তত্বাবধায়ক সরকার পূর্ণবহালের দাবীতে ও ১৮ দলীয় জোটের পক্ষে গত ২৫ অক্টোবর হরতালের কর্মসূচি দেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও ১৮ দলীয় জোটনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। দ্বিতীয় দিনের হরতালেও ১৮ দলের দখলে মৌলভীবাজার, মাঠে নেই ১৪ দল গত ২৫ অক্টোবর থেকে এম নাসের রহমানের নেতৃত্বে ১৮ দলীয় জোটের দখলে রয়েছে মৌলভীবাজার জেলা শহর, মাঠে মিছিল সমাবেশ করতে দেখা যায়নি ১৪ দলকে। ১৮দলের ডাকা টানা ৬০ ঘন্টার হরতালে শান্তিপূর্ণ ও সতস্ফূর্ত ভাবে মৌলভীবাজারে হরতাল পালিত হয়েছে। সকাল ৬টা থেকে শহরের জুগিডর, চাঁদনীঘাট, ওয়াপদা গেইট, শমসের নগর রোড ও সরকারি কলেজসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পিকেটিং করে ১৮ দলের কর্মীরা। এসময় বিএনপি, জামায়াত, ছাত্রশিবির, ছাত্রদল সহ ১৮দলের শরিক দলের কর্মীরা রাস্তা অবরোধ করে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে মিছিল ও সমাবেশ করে। সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সভাপতি ও ১৮ দলীয় সংগ্রম কমিটি মৌলভীবাজার এর আহ্বায়ক এম নাসের রহমান, মৌলভীবাজার জেলা জামায়াতের আমীর ও ১৮ দলীয় সংগ্রম কমিটি মৌলভীবাজার এর যুগ্না আহ্বায়ক আব্দুল মান্নান, খেলাফত মজলিস মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি ও ১৮ দলীয় সংগ্রাম কমিটি মৌলভীবাজার এর যুগ্না আহবায়ক অধ্যাপক মাওঃ আব্দুস সবুর। আলহাজ মুজিবুর রহমান চৌধুরী, বিএনপি নেতৃী এডভোকেট আনোয়ারা আক্তার শিউলী, মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আলহাজ্ব ইউসুফ আলী, মৌলভীবাজার জেলা জামায়াত সেক্রেটারী এম শাহেদ আলী, মৌলভী আব্দুল ওয়ালী সিদ্দিকী আহ্বায়ক সদর থানা বিএনপি, মোঃ ফখরুল ইসলাম যুগ্না আহ্বায়ক সদর থানা বিএনপি, ইয়ামীর আলী পৌর আমীর মৌলভীবাজার জামায়াত, আলাউদ্দিন শাহ জামায়াত সদর উপজেলা আমীর, মোঃ অলিউর রহমান যুগ্না আহ্বায়ক পৌর বিএনপি, রানা খান শাহীন যুগ্না আহ্বায়ক সদর থানা বিএনপি, ছাত্রশিবির মৌলভীবাজার শহর সভাপতি হাফেজ তাজুল ইসলাম, ছাত্রশিবির মৌলভীবাজার জেলা সভাপতি দেলোওয়ার হোসেন, জেলা ছাত্রদলের যুগ্না আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন কামাল, ছাত্রশিবির শহর সেক্রেটারী ফখরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মুর্শেদ আহমদ চৌধরী, আলী সদ্ধর খান বাবর, কলেজ ছাত্রদল সভাপতি আব্দুল হাই টিগলু, রিপন আহমদ, শাওন খান, টিটুসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। পিকেটিং শেষে বিকাল ২টার দিকে শহরে বিশাল মিছিল বাহির করা হয়। সমাবেশে বক্তার বলেন গত ৫ বছরে সরকারের দুর্নীতি, দুঃশাসন, আকাশছোয়া দ্রব্যমূল্য, চরম জনদুর্ভোগ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, বিরোধী দলের ওপর নির্যাতন, গ্যাস, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং খুন, গুম ও শেয়ারবাজার লুটের সাথে জড়িতদের বিচার, প্রশ্নবদ্ধ ও বিতর্কিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বাতিল, যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে প্রহসন বন্ধ, জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম, নায়েবে আমীর মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানসহ আটক নেতা-কর্মীদের মুক্তি, আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার পুনর্বহাল করার দাবি জানান। হরতালের সমর্থনে সকাল ৬ টা থেকে ১৮ দলীয় জোট শহরের ৭টি পয়েন্টে পিকেটিং করে রিকশা ব্যতীত সকল যানবাহন বন্ধ করে দেয়। সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় এ ৭টি পয়েন্টে হরতালের সমর্থনে মোটর সাইকেল মহড়া, বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ। এছাড়া শহরের বাইরের ৬টি উপজেলায় বিভিন্ন মোড়ে ভোর থেকে পিকেটাররা যানবাহন আটক করলেও পুলিশ ঘটনাস্থলে আসলেও নীরব ভুমিকা পালন করতে দেখা যায়। উল্লেখ্য কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়া মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলায় হরতাল পালন করা হয়। এছাড়া সন্ধ্যা ৭টায় আগামী দিনের হরতাল পালনের লক্ষ্যে ১৮ দলীয় জোটের উদ্দ্যোগে একটি বিশাল মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করেছে। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন মোড়ে ১৮ দলীয় জোটের মিছিল ও সমাবেশে চলতে দেখা যায়। শহরে সাধারন জনগনের কোন যাতায়াত চোখে পড়েনি। মৌলভীবাজারে ১৮ দলীয় জোটের হরতাল শান্তিপূর্ন ভাবে পালিত। এছাড়াও বিএনপি নেতা মোয়াজ্জেম হোসেন মাতুক, মিজানুর রহমান মিজান, জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক জাকির হোসেন উজ্জল, তপধীর রায় বরুন, কাউন্সিলর স্বাগতকিশোর দাসের নেতৃত্বে শহরেরর প্রতিটি প্রয়েন্টে নেতাকর্মীরা পিকেটিং করতে দেখা যায়। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন