এসি ল্যান্ড না থাকায় ভেঙ্গে পড়েছে রাজনগরের ভূমি ব্যবস্থা
সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাথাকায় ভেঙ্গে পড়েছে রাজনগরে ভূমি ব্যবস্থা। মাঝে মধ্যে সরকার কাউকে ডেপুট করলে স্বল্প সময়ের মধ্যে প্রমোশন নিয়ে তিনিও চলে যান নতুন কর্মস্থলে। তাই বাধ্য হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ভুমি অফিসের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হয়। রাজনগর ভুমি অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালের ৩ ডিসেম্বর মোঃ মনজুর মোর্শেদ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে যোগদান করে মাত্র ২মাস ১৭ দিনের মাথায় ২০০৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারী অন্যত্র বদলী হয়ে যান। দীর্ঘ সময় এ পদটি শূন্য থাকার পর ২০০৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর ইসরাত জাহান এসি ল্যান্ড হিসেবে যোগদান করেন। ২০১১ সালের ১৬ আগষ্ট প্রমোশন নিয়ে তিনিও চলে যান। ২০১২ সালের ১৪ অক্টোবর তাহসিনা বেগম রাজনগরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে যোগদান করে ২০১১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তিনিও চলে যান। এর পর থেকে রাজনগর এসি ল্যান্ড এর পদটি শূন্য রয়েছে। তাই নিয়ম অনুযায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ভুমি অফিসের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এমনিতেই ইউএনও অফিসের কাজের চাপ তার উপর আরেকটি কর্মব্যাস্থ অফিসের দায়িত্ব এক জনের পক্ষে পালন করা অসম্ভব ব্যাপার। এ কারণে অসংখ্য নামজারীর আবেদন, ৫৪ ধারায় বঙ্গীয় জমিদারী দখল ও প্রজাস্বত্ব আইনে মিসকেস সহ অর্পিত সম্পত্তির লিজ ও এ সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট লোকজনকে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। এ ব্যাপারে রাজনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মুজিবুর রহমান বলেন, আমার অফিসের অসংখ্য কাজের মধ্যেও অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে ভুমি অফিসের দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এতে দুটি অফিসের কাজের ব্যাঘাত ঘটছে। তিনি বলেন, সম্প্রতি বিভাগীয় কমিশনার মহোদয় রাজনগরে বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকান্ড পরিদর্শন এসে বলেছেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ২৮তম ব্যাচের লোক রাজনগর এসি ল্যান্ড হিসেবে নিয়োগ দেয়া হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাথাকায় ভেঙ্গে পড়েছে রাজনগরে ভূমি ব্যবস্থা। মাঝে মধ্যে সরকার কাউকে ডেপুট করলে স্বল্প সময়ের মধ্যে প্রমোশন নিয়ে তিনিও চলে যান নতুন কর্মস্থলে। তাই বাধ্য হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ভুমি অফিসের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হয়। রাজনগর ভুমি অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালের ৩ ডিসেম্বর মোঃ মনজুর মোর্শেদ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে যোগদান করে মাত্র ২মাস ১৭ দিনের মাথায় ২০০৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারী অন্যত্র বদলী হয়ে যান। দীর্ঘ সময় এ পদটি শূন্য থাকার পর ২০০৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর ইসরাত জাহান এসি ল্যান্ড হিসেবে যোগদান করেন। ২০১১ সালের ১৬ আগষ্ট প্রমোশন নিয়ে তিনিও চলে যান। ২০১২ সালের ১৪ অক্টোবর তাহসিনা বেগম রাজনগরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে যোগদান করে ২০১১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তিনিও চলে যান। এর পর থেকে রাজনগর এসি ল্যান্ড এর পদটি শূন্য রয়েছে। তাই নিয়ম অনুযায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ভুমি অফিসের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এমনিতেই ইউএনও অফিসের কাজের চাপ তার উপর আরেকটি কর্মব্যাস্থ অফিসের দায়িত্ব এক জনের পক্ষে পালন করা অসম্ভব ব্যাপার। এ কারণে অসংখ্য নামজারীর আবেদন, ৫৪ ধারায় বঙ্গীয় জমিদারী দখল ও প্রজাস্বত্ব আইনে মিসকেস সহ অর্পিত সম্পত্তির লিজ ও এ সংক্রান্ত বিভিন্ন কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট লোকজনকে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। এ ব্যাপারে রাজনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মুজিবুর রহমান বলেন, আমার অফিসের অসংখ্য কাজের মধ্যেও অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে ভুমি অফিসের দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এতে দুটি অফিসের কাজের ব্যাঘাত ঘটছে। তিনি বলেন, সম্প্রতি বিভাগীয় কমিশনার মহোদয় রাজনগরে বিভিন্ন বিভাগীয় কর্মকান্ড পরিদর্শন এসে বলেছেন, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ২৮তম ব্যাচের লোক রাজনগর এসি ল্যান্ড হিসেবে নিয়োগ দেয়া হবে। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন