কুলাউড়া কৃষি ব্যাংকের ৫০ জন ঋণখেলাপির তালিকায় শীর্ষে বিএনপি নেতা
কুলাউড়া কৃষি ব্যাংক সম্প্রতি শীর্ষ ৫০ জন ঋণখেলাপির একটি ডিজিটাল তালিকা প্রকাশ করেছে। ওই ৫০ জনের কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত কৃষি ব্যাংক প্রায় ২ কোটি টাকা দেনা পাবে। ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এই শীর্ষ ৫০ জন ঋণখেলাপির তালিকায় এক নম্বর স্থানে রয়েছেন গত সংসদ নির্বাচনে ঋণখেলাপির দায়ে মনোনয়ন বাতিল হওয়া (পরে আদালতের কাছে শর্ত সাপেক্ষে মনোনয়ন ফিরে পাওয়া) বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা। কৃষি ব্যাংকের ভেতরে টাঙানো শীর্ষ ৫০ জনের ঋণখেলাপির ডিজিটাল তালিকায় দেখা যায়, আবেদ রাজা ছাড়াও তার ছোট ভাই এবিএম আবু মুসা খাজা, পিতা মরহুম এএনএম ইউসুফ, গ্রাম নছিরাবাদ উল্লেখ রয়েছে। কৃষি ব্যাংক সূত্রে আরও জানা যায়, কুলাউড়া শাখা থেকে ১৯৯৫ সালে আবেদ রাজার বাবা মরহুম এএনএম ইউসুফ রাবার প্রজেক্ট করার নামে ব্যাংক থেকে ১৩ লাখ ২২ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করেন। পরে ব্যাংকের তাগিদে বিভিন্ন মেয়াদে তার পরিবার কয়েক লাখ টাকা ঋণ শোধ করলেও বাকি টাকাগুলো ১৮ বছর যাবৎ তারা প্রদান করেননি। বর্তমানে এই ১৮ বছরে সুদ ও আসল মিলে ব্যাংকের পাওনা টাকার পরিমাণ হয়েছে ১৩ লাখ ৪৬ হাজার টাকা, যা তাদের কাছে কৃষি ব্যাংকের পাওনা। ঋণ প্রদানের জন্য ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের কাছে বেশ কটি নোটিশ পাঠিয়েছে। জানা যায়, শীর্ষ এই ৫০ জন ঋণখেলাপির তালিকার মধ্যে ৬ নম্বরে থাকা আবু ইউসুফ নামের একজন গ্রাহক ইতিমধ্যে নোটিশ পেয়ে ৪ লাখ ২১ হাজার টাকা ঋণ পরিশোধ করেছেন। কিন্তু বাকি কোনো গ্রাহক এখনো ঋণ পরিশোধ করেননি। এ ব্যাপারে কুলাউড়া কৃষি ব্যাংকের ম্যানেজার তপন কুমার দেব জানান, শীর্ষ ঋণখেলাপি ছাড়াও উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ঋণখেলাপির তালিকার প্রস্তুতি চলছে। শিগগির তা ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রকাশ করা হবে। তিনি আরও জানান, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে শীর্ষ এবং অন্যান্য ঋণখেলাপিরা যদি তাদের ঋণ পরিশোধ না করেন, তাহলে ব্যাংক তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।
কুলাউড়া কৃষি ব্যাংক সম্প্রতি শীর্ষ ৫০ জন ঋণখেলাপির একটি ডিজিটাল তালিকা প্রকাশ করেছে। ওই ৫০ জনের কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত কৃষি ব্যাংক প্রায় ২ কোটি টাকা দেনা পাবে। ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এই শীর্ষ ৫০ জন ঋণখেলাপির তালিকায় এক নম্বর স্থানে রয়েছেন গত সংসদ নির্বাচনে ঋণখেলাপির দায়ে মনোনয়ন বাতিল হওয়া (পরে আদালতের কাছে শর্ত সাপেক্ষে মনোনয়ন ফিরে পাওয়া) বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা। কৃষি ব্যাংকের ভেতরে টাঙানো শীর্ষ ৫০ জনের ঋণখেলাপির ডিজিটাল তালিকায় দেখা যায়, আবেদ রাজা ছাড়াও তার ছোট ভাই এবিএম আবু মুসা খাজা, পিতা মরহুম এএনএম ইউসুফ, গ্রাম নছিরাবাদ উল্লেখ রয়েছে। কৃষি ব্যাংক সূত্রে আরও জানা যায়, কুলাউড়া শাখা থেকে ১৯৯৫ সালে আবেদ রাজার বাবা মরহুম এএনএম ইউসুফ রাবার প্রজেক্ট করার নামে ব্যাংক থেকে ১৩ লাখ ২২ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করেন। পরে ব্যাংকের তাগিদে বিভিন্ন মেয়াদে তার পরিবার কয়েক লাখ টাকা ঋণ শোধ করলেও বাকি টাকাগুলো ১৮ বছর যাবৎ তারা প্রদান করেননি। বর্তমানে এই ১৮ বছরে সুদ ও আসল মিলে ব্যাংকের পাওনা টাকার পরিমাণ হয়েছে ১৩ লাখ ৪৬ হাজার টাকা, যা তাদের কাছে কৃষি ব্যাংকের পাওনা। ঋণ প্রদানের জন্য ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের কাছে বেশ কটি নোটিশ পাঠিয়েছে। জানা যায়, শীর্ষ এই ৫০ জন ঋণখেলাপির তালিকার মধ্যে ৬ নম্বরে থাকা আবু ইউসুফ নামের একজন গ্রাহক ইতিমধ্যে নোটিশ পেয়ে ৪ লাখ ২১ হাজার টাকা ঋণ পরিশোধ করেছেন। কিন্তু বাকি কোনো গ্রাহক এখনো ঋণ পরিশোধ করেননি। এ ব্যাপারে কুলাউড়া কৃষি ব্যাংকের ম্যানেজার তপন কুমার দেব জানান, শীর্ষ ঋণখেলাপি ছাড়াও উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ঋণখেলাপির তালিকার প্রস্তুতি চলছে। শিগগির তা ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রকাশ করা হবে। তিনি আরও জানান, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে শীর্ষ এবং অন্যান্য ঋণখেলাপিরা যদি তাদের ঋণ পরিশোধ না করেন, তাহলে ব্যাংক তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে। কুলাউড়া অফিস॥
মন্তব্য করুন