আয়রনম্যান থ্রি এবার সিনেপ্লেক্সে
হলিউড ব্লকবাস্টার আয়রনম্যান থ্রি চলবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহে। দেশের একমাত্র থ্রিডি প্রযুক্তি সংবলিত বসুন্ধরার স্টার সিনেপ্লেক্সে ২৪ মে থেকে চলবে ছবিটি। আয়রনম্যান থ্রি ছবিটি বিশ্বব্যাপি মুক্তি পায় গত ২৫ এপ্রিল। আয়রনম্যান সিরিজের ছবিটি টানা তিন সপ্তাহ ছিল হলিউড টপচার্টের শীর্ষে। সাড়া জাগানো আয়রন ম্যান সিরিজের তৃতীয় ছবি আয়রন ম্যান থ্রি। দুর্দান্ত অ্যাকশন আর চোখ ধাঁধানো স্পেশাল ইফেক্টের এ ছবি এখন হলিউড টপচার্টের শীর্ষে অবস্থান করছে। গত ৪ এপ্রিল চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে আয়রন ম্যান থ্রির রেড কার্পেট অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন ছিল রবার্ট ডাউনি জুনিয়রের ৪৮তম জন্মদিন। এ উপলক্ষে চীনা ভক্তরা ৫ হাজার ৩৩৯ জনের স্বাক্ষর সম্বলিত একটি শুভেচ্ছা কার্ড তাকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন। এর মাধ্যমে কোনো শুভেচ্ছা কার্ডে সবচেয়ে বেশি মানুষের স্বাক্ষর করার রেকর্ড গড়েন তার ভক্তরা। আয়রন ম্যান সিরিজটি সত্যিকার অর্থেই ডাউনি জুনিয়রের জন্য হলিউডে পুনরুজ্জীবন এনে দিয়েছে। এর আগে অসংখ্য ছবিতে কাজ করে নাম কুড়িয়েছেন তিনি। পেয়েছেন সমালোচনা, জুটেছে গালমন্দও। তবে বক্স অফিস সাফল্যটা বরাবরই ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল এই অভিনেতার। সবকিছুই যেন পাল্টে দিল আয়রন ম্যান। স্টাইলিশ, সুদর্শন আর খেয়ালি উদ্ভাবক টনি স্টার্কের ভূমিকায় একেবারে যেন মানিয়ে গেলেন তিনি। সুপার হিরো আয়রন ম্যানের ছবি দিয়েই তাঁর নতুন জীবন পাওয়া। যার একটি উদাহরণ- মার্ভেল কমিকসের সব সুপারহিরোকে নিয়ে বানানো অ্যাভেঞ্জার্স ছবিতে আয়রন ম্যান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ৫ কোটি মার্কিন ডলার সম্মানী পেয়েছেন তিনি। অ্যাভেঞ্জার্স-এর পর আয়রন ম্যান থ্রি ছবিতে টনি স্টার্ক অর্থাৎ আয়রন ম্যান চরিত্রে ফিরেছেন রবার্ট ডাউনি। ২০০৮ সালের ২ মে এই সিরিজের প্রথম ছবি আয়রন ম্যান মুক্তির আগে কেউ ঘুণাক্ষরেও ভাবেনি, এভাবেই একজন অভিনেতা ফিরে আসতে পারেন। ১৪০ মিলিয়ন ডলারে নির্মিত ছবিটি সে সময় ঝড় তুলেছিল সারাবিশ্বে। বক্স অফিসের হিসাব অনুযায়ী এর আয় হয়েছে ৫৮৫ মিলিয়ন ডলার। এই সাফল্যের সুবাদে ২০১০ সালের ৭ মে আসে ছবিটির দ্বিতীয় পর্ব। ১৭০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত ওই ছবির আয় গিয়ে দাঁড়ায় ৬২৩ মিলিয়ন ডলারের ঘরে। উল্লেখ্য, সুপার হিরো হিসেবে আয়রন ম্যানের প্রথম আত্মপ্রকাশ ঘটে ১৯৬৩ সালে মার্ভেলের কমিক বুক টেলস অব সাসপেন্স-এর পাতায়। তার একক আত্মপ্রকাশ হয় ১৯৬৮ সালের মে মাসে দ্য ইনভিন্সিবল আয়রন ম্যান-এর মাধ্যমে। বইয়ের পাতার চেয়ে পর্দায় তার কেরামতি দেখতে দর্শকরা যে বেশি উপভোগ করেন, তা ব্যবসায়িক সাফল্যই বলে দিচ্ছে। আয়রনম্যান থ্রি ছবিটি নির্মাণ করেছেন শেন ব্ল্যাক। অভিনয় করেছেন ডাউনি জুনিয়র, গিনেথ প্যালট্রো, ডন শিডল প্রমুখ।
হলিউড ব্লকবাস্টার আয়রনম্যান থ্রি চলবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহে। দেশের একমাত্র থ্রিডি প্রযুক্তি সংবলিত বসুন্ধরার স্টার সিনেপ্লেক্সে ২৪ মে থেকে চলবে ছবিটি। আয়রনম্যান থ্রি ছবিটি বিশ্বব্যাপি মুক্তি পায় গত ২৫ এপ্রিল। আয়রনম্যান সিরিজের ছবিটি টানা তিন সপ্তাহ ছিল হলিউড টপচার্টের শীর্ষে। সাড়া জাগানো আয়রন ম্যান সিরিজের তৃতীয় ছবি আয়রন ম্যান থ্রি। দুর্দান্ত অ্যাকশন আর চোখ ধাঁধানো স্পেশাল ইফেক্টের এ ছবি এখন হলিউড টপচার্টের শীর্ষে অবস্থান করছে। গত ৪ এপ্রিল চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে আয়রন ম্যান থ্রির রেড কার্পেট অনুষ্ঠিত হয়। ওইদিন ছিল রবার্ট ডাউনি জুনিয়রের ৪৮তম জন্মদিন। এ উপলক্ষে চীনা ভক্তরা ৫ হাজার ৩৩৯ জনের স্বাক্ষর সম্বলিত একটি শুভেচ্ছা কার্ড তাকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন। এর মাধ্যমে কোনো শুভেচ্ছা কার্ডে সবচেয়ে বেশি মানুষের স্বাক্ষর করার রেকর্ড গড়েন তার ভক্তরা। আয়রন ম্যান সিরিজটি সত্যিকার অর্থেই ডাউনি জুনিয়রের জন্য হলিউডে পুনরুজ্জীবন এনে দিয়েছে। এর আগে অসংখ্য ছবিতে কাজ করে নাম কুড়িয়েছেন তিনি। পেয়েছেন সমালোচনা, জুটেছে গালমন্দও। তবে বক্স অফিস সাফল্যটা বরাবরই ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল এই অভিনেতার। সবকিছুই যেন পাল্টে দিল আয়রন ম্যান। স্টাইলিশ, সুদর্শন আর খেয়ালি উদ্ভাবক টনি স্টার্কের ভূমিকায় একেবারে যেন মানিয়ে গেলেন তিনি। সুপার হিরো আয়রন ম্যানের ছবি দিয়েই তাঁর নতুন জীবন পাওয়া। যার একটি উদাহরণ- মার্ভেল কমিকসের সব সুপারহিরোকে নিয়ে বানানো অ্যাভেঞ্জার্স ছবিতে আয়রন ম্যান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ৫ কোটি মার্কিন ডলার সম্মানী পেয়েছেন তিনি। অ্যাভেঞ্জার্স-এর পর আয়রন ম্যান থ্রি ছবিতে টনি স্টার্ক অর্থাৎ আয়রন ম্যান চরিত্রে ফিরেছেন রবার্ট ডাউনি। ২০০৮ সালের ২ মে এই সিরিজের প্রথম ছবি আয়রন ম্যান মুক্তির আগে কেউ ঘুণাক্ষরেও ভাবেনি, এভাবেই একজন অভিনেতা ফিরে আসতে পারেন। ১৪০ মিলিয়ন ডলারে নির্মিত ছবিটি সে সময় ঝড় তুলেছিল সারাবিশ্বে। বক্স অফিসের হিসাব অনুযায়ী এর আয় হয়েছে ৫৮৫ মিলিয়ন ডলার। এই সাফল্যের সুবাদে ২০১০ সালের ৭ মে আসে ছবিটির দ্বিতীয় পর্ব। ১৭০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত ওই ছবির আয় গিয়ে দাঁড়ায় ৬২৩ মিলিয়ন ডলারের ঘরে। উল্লেখ্য, সুপার হিরো হিসেবে আয়রন ম্যানের প্রথম আত্মপ্রকাশ ঘটে ১৯৬৩ সালে মার্ভেলের কমিক বুক টেলস অব সাসপেন্স-এর পাতায়। তার একক আত্মপ্রকাশ হয় ১৯৬৮ সালের মে মাসে দ্য ইনভিন্সিবল আয়রন ম্যান-এর মাধ্যমে। বইয়ের পাতার চেয়ে পর্দায় তার কেরামতি দেখতে দর্শকরা যে বেশি উপভোগ করেন, তা ব্যবসায়িক সাফল্যই বলে দিচ্ছে। আয়রনম্যান থ্রি ছবিটি নির্মাণ করেছেন শেন ব্ল্যাক। অভিনয় করেছেন ডাউনি জুনিয়র, গিনেথ প্যালট্রো, ডন শিডল প্রমুখ। বিনোদন প্রতিবেদক
মন্তব্য করুন