সাংবাদিক জুনাইদ হত্যা মামলার আসামী গাড়ি চালক রুহুল শ্রীমঙ্গলে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জের বহুল আলোচিত তরুন সাংবাদিক জুনাইদ আহমদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামী ঘটনার কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোর চালক রুহুল মিয়া ( ২৭) গ্রেফতার করেছে শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে থানা পুলিশ। গ্রেফতারের পর তাকে কার্টে প্রেরন করেছে শ্রীমঙ্গল জিআরপি থানা পুলিশ। বিজ্ঞ আদালত তাকে জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে। জিআরপি থানা সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত রুহুলের কাছ থেকে তথ্য উদঘাটনের জন্য রিমান্ড চাওয়া হবে। গত ২১জুন শুক্রবার বিকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শ্রীমঙ্গল জিআরপি থানার ওসি মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সিলেটের সাদিপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে। সে দীর্ঘদিন ধরে আত্মগোপনে ছিল। গ্রেফতারকৃত রুহুল মিয়া নবীগঞ্জ উপজেলার দেবপাড়া ইউনিয়নের দেবপাড়া গ্রামের মিছিল মিয়ার ছেলে। এর আগে গত ১৬ ফ্রেবয়ারী বাহুবল থানা পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার পুটিজুড়ি ইউনিয়নের মন্ডলকাপন থেকে সাংবাদিক জুনাইদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামী মাদক সম্্রাট আব্দুল হামিদকে গ্রেফতার করেন। পরে পুলিশ তাকে ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন চেয়ে কোর্টে হাজির করলে আদালত তাকে ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পুলিশ রিমান্ডে সে ঘটনার স্বীকারোক্তি মুলক জবাববন্দী দেয়ার পর আদালতে একই বক্তব্য দিয়েছে হামিদ। গ্রেফতারকৃত আসামীদের কাছ থেকে স্বীকাররোক্তি মুলক জবান বন্দি দেয়ায় জুনাইদ হত্যা মামলার বিচারের পথ অনেকটা সুগম হয়েছে বলে মনে করছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজন। এ ছাড়া মামলার অপর প্রধান আসামী ফরিদ মিয়া এবং ঘটনার মুল হুতা ফরিদ মিয়াকে লন্ডন থেকে ফিরিয়ে আনা ও অন্য আসামীকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন নবীগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষ। প্রসঙ্গত ২০১২ সালের ১০ জুলাই উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের সাতাইহাল গ্রামের ইসমাইল মিয়ার ছেলে তরুন সাংবাদিক জুনাইদ আহমদকে হত্যা করে তার লাশ শায়েস্থাগঞ্জ রেল লাইনে ফেলে দেয়া হয়। পরদিন শায়েস্থাগঞ্জ জি আর পি পুলিশ তার ১২ টুকরো করা লাশ উদ্ধার করে।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জের বহুল আলোচিত তরুন সাংবাদিক জুনাইদ আহমদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামী ঘটনার কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোর চালক রুহুল মিয়া ( ২৭) গ্রেফতার করেছে শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে থানা পুলিশ। গ্রেফতারের পর তাকে কার্টে প্রেরন করেছে শ্রীমঙ্গল জিআরপি থানা পুলিশ। বিজ্ঞ আদালত তাকে জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে। জিআরপি থানা সূত্রে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত রুহুলের কাছ থেকে তথ্য উদঘাটনের জন্য রিমান্ড চাওয়া হবে। গত ২১জুন শুক্রবার বিকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শ্রীমঙ্গল জিআরপি থানার ওসি মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সিলেটের সাদিপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে। সে দীর্ঘদিন ধরে আত্মগোপনে ছিল। গ্রেফতারকৃত রুহুল মিয়া নবীগঞ্জ উপজেলার দেবপাড়া ইউনিয়নের দেবপাড়া গ্রামের মিছিল মিয়ার ছেলে। এর আগে গত ১৬ ফ্রেবয়ারী বাহুবল থানা পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার পুটিজুড়ি ইউনিয়নের মন্ডলকাপন থেকে সাংবাদিক জুনাইদ হত্যা মামলার অন্যতম আসামী মাদক সম্্রাট আব্দুল হামিদকে গ্রেফতার করেন। পরে পুলিশ তাকে ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন চেয়ে কোর্টে হাজির করলে আদালত তাকে ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পুলিশ রিমান্ডে সে ঘটনার স্বীকারোক্তি মুলক জবাববন্দী দেয়ার পর আদালতে একই বক্তব্য দিয়েছে হামিদ। গ্রেফতারকৃত আসামীদের কাছ থেকে স্বীকাররোক্তি মুলক জবান বন্দি দেয়ায় জুনাইদ হত্যা মামলার বিচারের পথ অনেকটা সুগম হয়েছে বলে মনে করছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজন। এ ছাড়া মামলার অপর প্রধান আসামী ফরিদ মিয়া এবং ঘটনার মুল হুতা ফরিদ মিয়াকে লন্ডন থেকে ফিরিয়ে আনা ও অন্য আসামীকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন নবীগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষ। প্রসঙ্গত ২০১২ সালের ১০ জুলাই উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের সাতাইহাল গ্রামের ইসমাইল মিয়ার ছেলে তরুন সাংবাদিক জুনাইদ আহমদকে হত্যা করে তার লাশ শায়েস্থাগঞ্জ রেল লাইনে ফেলে দেয়া হয়। পরদিন শায়েস্থাগঞ্জ জি আর পি পুলিশ তার ১২ টুকরো করা লাশ উদ্ধার করে। ষ্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন