স্যাটেলমেন্টের ভূল রেকর্ড-এ শ্রীমঙ্গল মাছের আড়ৎ ব্যহাত হওয়ার পথে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল পৌরসভার সাবেক মাংসের বাজার ও বর্তমান মাছের আড়ৎ সেটেলমেন্টের ভূল রেকর্ড ও ভূমিদখলদারদের কাছ থেকে রক্ষা পেতে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন শ্রীমঙ্গল পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। সোমবার ১ জুলাই সকালে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাব মিলনায়তনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে এ অভিযোগ করেন পৌরসভার প্যানেল মেয়র কাজী আব্দুর করিম। তিনি জানান ১৯৬০ সাল থেকে পৌরসভার ভূমি নতিভূক্ত বর্তমান মাছের আড়ৎটি গত স্যাটেলমেন্ট জড়িপে সামছ উদ্দিন গংদের নামে তুলে দেয়। স্যাটেলম্যান্ট এটি খালী ভূমি বলে ভূলতথ্য দিয়ে অন্যের নামে রেকর্ড দেয়। তিনি জনগনের এই সম্পতির রেকর্ড সংশোধনের দাবী জানান। সাংবাদিক সম্মেলনে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ২য় প্যানেল মেয়র মীর সালাম . কাউন্সিলার হেলেনা চৌধুরী ও কাউন্সিলার মো. আলকাছ মিয়া। লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো জানান, উক্ত ভূমির সর্বপ্রথম মালিক স্বত্ত্ব বান দখলদার ছিল শ্রীমঙ্গল টাউন কমিটি। শ্রীমঙ্গল বাজার ১৯৩৫ ইংরেজীর ১লা অক্টোবর থেকে অংংধস গঁহরপরঢ়ধষ অপঃ. ১৯২৩ এর বিধি নং ৩২৮(৪) অনুযায়ী আসাম সরকারের ঘড়ঃরভরপধঃরড়হ ২৭৬৬ খমং ড়ভ ১৮.০৭.৩৫ মতে টাউন কমিটি ঘোষনা করা হয়। তপশীল বর্নিত ভূমিসহ অপরাপর ভূমি টাউন কমিটি থাকা অবস্থায় ১৯৬০ইংরেজীর মিউনিসিপ্যাল এডমিনিষ্ট্রেশন অরডিনেন্স এর চৎড়ঢ়বৎঃু জঁষব এর ৩নং বিধির এ থেকে এফ পর্যন্ত উপবিধি অনুযায়ী উক্ত ভূমিসহ অপরাপর ভূমি পুর্বানুরোপ পৌরসভার সম্পত্তি হিসাবে গন্য হতে থাকে। উক্ত ভূমি এলামের ১১০ দাগের ভূমি। প্রথমে উক্ত ভূমি নিচু ভূমি ছিল পরবর্তীতে শ্রীমঙ্গল পৌরসভা মাটি ভরাট করত উক্ত ভূমি উচু করে তথায় কতেকাংশে পাবলিক টয়লেট ও কতেকাংশে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য উৎচ্ছেদশীল কাঁচা দোকানগৃহ নির্মান করেন। বর্তমানে কতেক ভূমিতে মাছের আড়ৎ আছে, কতেক ভূমি খালি (ঠধপধহঃ) অবস্থায় আছে। বর্নিত মতে তপশীল বর্নিত ভূমি মোয়াজি ১৫ (পনের) শতক ভূমি শ্রীমঙ্গল পৌরসভার নিজ স্বত্ত্ব দখলীয় ভূমি। তাছাড়া দখল ও বিরোদ্দ দখল (অফাবৎংব চড়ংংবংংরড়হ) জনিত স্বত্ত্ব। শ্রীমঙ্গল পৌরসভা বাংলাদেশ সরকার ও এলাকাবাসীসহ সর্বসাধারনের জ্ঞাত সারিতায় উক্ত ভূমি ভুগাধিকার করে আসছে। বর্তমান জঝ জড়িপি কার্য্য শুরু হলে শ্রীমঙ্গল পৌরসভা মাঠ জড়িপকারক আমিনগনকে তাদের স্বত্ত্ব সংক্রান্ত কাগজপত্র সঠিকভাবে দর্শাইয়া দিলে তারা মাঠ পরচায় যথারিতি বর্নিত মোয়াজি ১৫ (পনের) শতক ভূমি পৌরসভার নামে মাঠ জড়িপি পরচা সঠিক ও শুদ্ধভাবে প্রস্তুত করেন। কিন্তু পরবর্তীতে দাপ্তরিক প্রয়োজনে কাগজাত খোজার প্রাক্কালে দেখা যায় যে জঝ জড়িপি মাঠ পরচায় পৌরসভার নামে রেকর্ডভূক্ত করলেও তপশীল বর্নিত ভূমির সঙ্গে স্বত্ত্ব স্বার্থহীন কতেক ব্যক্তির নিকট থেকে আর্থিকভাবে লাভবান হয়ে ভূমি জড়িপ কর্মকর্তারা পৌরসভার রেকর্ড কর্তন করে স্বত্ত্বের বিপরীতে উক্ত ভূমির সঙ্গে স্বত্ত্ব স্বার্থহীন ব্যক্তির নামে অশুদ্ধ ভাবে রের্কড প্রস্তুত করে রেখেছেন। শ্রীমঙ্গল পৌরসভার বিপক্ষে উক্ত ভূমি রের্কডভূক্ত হওয়া মোটেও যৌক্তিক ও আইনসঙ্গত হয়নি। উক্ত রের্কড বহাল থাকলে শ্রীমঙ্গল পৌরসভার চরম ক্ষতির কারন হবে। এমতাবস্থায় উপরোক্ত অবস্থা ও কারনাধীনে নিম¥ তপশীল বর্নিত মোয়াজি ১৫(পনের) শতক ভূমি জড়িপি রের্কড সংশোধিত হয়ে উক্ত ভূমির জড়িপি রের্কড শ্রীমঙ্গল পৌরসভার অনুকুলে হওয়ার ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য বিভাগীয় স্যাটেলম্যান্ট অফিসার দৃষ্টি আর্কশন করেন। এ ব্যাপারে সদ্য রেকর্ড প্রাপ্ত জমির মালিক সাংবাদিকদের জানান এটি পূর্বপুরুষ থেকে তাদের সম্পত্তি।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল পৌরসভার সাবেক মাংসের বাজার ও বর্তমান মাছের আড়ৎ সেটেলমেন্টের ভূল রেকর্ড ও ভূমিদখলদারদের কাছ থেকে রক্ষা পেতে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন শ্রীমঙ্গল পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। সোমবার ১ জুলাই সকালে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাব মিলনায়তনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে এ অভিযোগ করেন পৌরসভার প্যানেল মেয়র কাজী আব্দুর করিম। তিনি জানান ১৯৬০ সাল থেকে পৌরসভার ভূমি নতিভূক্ত বর্তমান মাছের আড়ৎটি গত স্যাটেলমেন্ট জড়িপে সামছ উদ্দিন গংদের নামে তুলে দেয়। স্যাটেলম্যান্ট এটি খালী ভূমি বলে ভূলতথ্য দিয়ে অন্যের নামে রেকর্ড দেয়। তিনি জনগনের এই সম্পতির রেকর্ড সংশোধনের দাবী জানান। সাংবাদিক সম্মেলনে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ২য় প্যানেল মেয়র মীর সালাম . কাউন্সিলার হেলেনা চৌধুরী ও কাউন্সিলার মো. আলকাছ মিয়া। লিখিত বক্তব্যে তিনি আরো জানান, উক্ত ভূমির সর্বপ্রথম মালিক স্বত্ত্ব বান দখলদার ছিল শ্রীমঙ্গল টাউন কমিটি। শ্রীমঙ্গল বাজার ১৯৩৫ ইংরেজীর ১লা অক্টোবর থেকে অংংধস গঁহরপরঢ়ধষ অপঃ. ১৯২৩ এর বিধি নং ৩২৮(৪) অনুযায়ী আসাম সরকারের ঘড়ঃরভরপধঃরড়হ ২৭৬৬ খমং ড়ভ ১৮.০৭.৩৫ মতে টাউন কমিটি ঘোষনা করা হয়। তপশীল বর্নিত ভূমিসহ অপরাপর ভূমি টাউন কমিটি থাকা অবস্থায় ১৯৬০ইংরেজীর মিউনিসিপ্যাল এডমিনিষ্ট্রেশন অরডিনেন্স এর চৎড়ঢ়বৎঃু জঁষব এর ৩নং বিধির এ থেকে এফ পর্যন্ত উপবিধি অনুযায়ী উক্ত ভূমিসহ অপরাপর ভূমি পুর্বানুরোপ পৌরসভার সম্পত্তি হিসাবে গন্য হতে থাকে। উক্ত ভূমি এলামের ১১০ দাগের ভূমি। প্রথমে উক্ত ভূমি নিচু ভূমি ছিল পরবর্তীতে শ্রীমঙ্গল পৌরসভা মাটি ভরাট করত উক্ত ভূমি উচু করে তথায় কতেকাংশে পাবলিক টয়লেট ও কতেকাংশে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য উৎচ্ছেদশীল কাঁচা দোকানগৃহ নির্মান করেন। বর্তমানে কতেক ভূমিতে মাছের আড়ৎ আছে, কতেক ভূমি খালি (ঠধপধহঃ) অবস্থায় আছে। বর্নিত মতে তপশীল বর্নিত ভূমি মোয়াজি ১৫ (পনের) শতক ভূমি শ্রীমঙ্গল পৌরসভার নিজ স্বত্ত্ব দখলীয় ভূমি। তাছাড়া দখল ও বিরোদ্দ দখল (অফাবৎংব চড়ংংবংংরড়হ) জনিত স্বত্ত্ব। শ্রীমঙ্গল পৌরসভা বাংলাদেশ সরকার ও এলাকাবাসীসহ সর্বসাধারনের জ্ঞাত সারিতায় উক্ত ভূমি ভুগাধিকার করে আসছে। বর্তমান জঝ জড়িপি কার্য্য শুরু হলে শ্রীমঙ্গল পৌরসভা মাঠ জড়িপকারক আমিনগনকে তাদের স্বত্ত্ব সংক্রান্ত কাগজপত্র সঠিকভাবে দর্শাইয়া দিলে তারা মাঠ পরচায় যথারিতি বর্নিত মোয়াজি ১৫ (পনের) শতক ভূমি পৌরসভার নামে মাঠ জড়িপি পরচা সঠিক ও শুদ্ধভাবে প্রস্তুত করেন। কিন্তু পরবর্তীতে দাপ্তরিক প্রয়োজনে কাগজাত খোজার প্রাক্কালে দেখা যায় যে জঝ জড়িপি মাঠ পরচায় পৌরসভার নামে রেকর্ডভূক্ত করলেও তপশীল বর্নিত ভূমির সঙ্গে স্বত্ত্ব স্বার্থহীন কতেক ব্যক্তির নিকট থেকে আর্থিকভাবে লাভবান হয়ে ভূমি জড়িপ কর্মকর্তারা পৌরসভার রেকর্ড কর্তন করে স্বত্ত্বের বিপরীতে উক্ত ভূমির সঙ্গে স্বত্ত্ব স্বার্থহীন ব্যক্তির নামে অশুদ্ধ ভাবে রের্কড প্রস্তুত করে রেখেছেন। শ্রীমঙ্গল পৌরসভার বিপক্ষে উক্ত ভূমি রের্কডভূক্ত হওয়া মোটেও যৌক্তিক ও আইনসঙ্গত হয়নি। উক্ত রের্কড বহাল থাকলে শ্রীমঙ্গল পৌরসভার চরম ক্ষতির কারন হবে। এমতাবস্থায় উপরোক্ত অবস্থা ও কারনাধীনে নিম¥ তপশীল বর্নিত মোয়াজি ১৫(পনের) শতক ভূমি জড়িপি রের্কড সংশোধিত হয়ে উক্ত ভূমির জড়িপি রের্কড শ্রীমঙ্গল পৌরসভার অনুকুলে হওয়ার ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য বিভাগীয় স্যাটেলম্যান্ট অফিসার দৃষ্টি আর্কশন করেন। এ ব্যাপারে সদ্য রেকর্ড প্রাপ্ত জমির মালিক সাংবাদিকদের জানান এটি পূর্বপুরুষ থেকে তাদের সম্পত্তি। বিকুল চক্রবর্ত্তী॥
মন্তব্য করুন