মৌলভীবাজার শহরের ব্যবসায়ী অপহরন ॥ ৯ লক্ষ টাকার মুক্তিপন দাবী
মৌলভীবাজার শহরের লেইক রোডস্থ সুনামধন্য একলিম সাউন্ড সার্ভিসের মালিক মজিদুর রহমান একলিম (৪৫) কে অপহরন করেছে সন্ত্রাসীরা। অপহরনের পর মোবাইল ফোনে তার স্ত্রীর কাছে মুক্তিপনের টাকা দাবী করে আসছে। স্বামীকে ফিরে পেতে পুলিশ ও র্যা বের কাছে ধরনা দিচ্ছেন স্ত্রী জুলেখা আক্তার রানু। জানাযায় গত ৩০ জুন সন্ধ্যায় বাসা হতে ব্যবসায়ীক কাজে বাহির হন। ঐ রাত সাড়ে ১২ টায় তার স্ত্রীর মোবাইলে অপহরনকারীরা মুক্তি পনের টাকা দাবী করে। এদিকে অপহরনকারীরা পৃথক দুটি মোবাইল মোবাইল ফোন থেকে বিভিন্ন সময় মুক্তি পনের টাকা দাবী করছে। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ২টায় একলিমের স্ত্রীকে মুক্তিপনের ৯ লাখ টাকা নিয়ে চট্রগাম রেলষ্টেশনে যাবার কথা বলে ফোন বন্ধ করে দেয়। একলিমের স্ত্রী জুলেখা আরো জানান, শ্রীমঙ্গলের নিরালা পান পুঞ্জির কাছে একটি কাজের সাইট দেখার জন্য যান। পরে শ্রীমঙ্গল থেকে একটি ফোন পেয়ে একলিমের খুজে বিকেলে শ্রীমঙ্গলে চলে যান। ধারণা করা হচ্ছে একটি সংঘবদ্ধ অপহরণকারী চক্র পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে তার কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা চালাচ্ছে। জুলেখা এ প্রতিনিধিকে জানান অপহরনের পর থেকে পুলিশ ও র্যা বের কাছে গিয়ে কোন সহযোগিতা পাচ্ছেনা। এমনকি সাধারন ডায়েরী করতে পুলিশ গরিমিসি করেছে।
মৌলভীবাজার শহরের লেইক রোডস্থ সুনামধন্য একলিম সাউন্ড সার্ভিসের মালিক মজিদুর রহমান একলিম (৪৫) কে অপহরন করেছে সন্ত্রাসীরা। অপহরনের পর মোবাইল ফোনে তার স্ত্রীর কাছে মুক্তিপনের টাকা দাবী করে আসছে। স্বামীকে ফিরে পেতে পুলিশ ও র্যা বের কাছে ধরনা দিচ্ছেন স্ত্রী জুলেখা আক্তার রানু। জানাযায় গত ৩০ জুন সন্ধ্যায় বাসা হতে ব্যবসায়ীক কাজে বাহির হন। ঐ রাত সাড়ে ১২ টায় তার স্ত্রীর মোবাইলে অপহরনকারীরা মুক্তি পনের টাকা দাবী করে। এদিকে অপহরনকারীরা পৃথক দুটি মোবাইল মোবাইল ফোন থেকে বিভিন্ন সময় মুক্তি পনের টাকা দাবী করছে। সর্বশেষ গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ২টায় একলিমের স্ত্রীকে মুক্তিপনের ৯ লাখ টাকা নিয়ে চট্রগাম রেলষ্টেশনে যাবার কথা বলে ফোন বন্ধ করে দেয়। একলিমের স্ত্রী জুলেখা আরো জানান, শ্রীমঙ্গলের নিরালা পান পুঞ্জির কাছে একটি কাজের সাইট দেখার জন্য যান। পরে শ্রীমঙ্গল থেকে একটি ফোন পেয়ে একলিমের খুজে বিকেলে শ্রীমঙ্গলে চলে যান। ধারণা করা হচ্ছে একটি সংঘবদ্ধ অপহরণকারী চক্র পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে তার কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা চালাচ্ছে। জুলেখা এ প্রতিনিধিকে জানান অপহরনের পর থেকে পুলিশ ও র্যা বের কাছে গিয়ে কোন সহযোগিতা পাচ্ছেনা। এমনকি সাধারন ডায়েরী করতে পুলিশ গরিমিসি করেছে। ষ্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন