বঙ্গবন্ধুর পরই বিশ্বে দেশকে পরিচিতি করেছেন ড. ইউনুস——–সুলতান মনসুর
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজবুর রহমানের পরেই বিশ্বে বাংলাদেশকে পরিচিতি করে তুলেছেন নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি তার কাজের মাধ্যমে এ পরিচিতি এনেছেন। ডাকসুর সাবেক ভিপি ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর গত ৩০ জুন রাতে একুশে টিভির অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে পরিচিতি করেন বঙ্গবন্ধু। তখন একনামে সবাই বাংলাদেশকে চিনেছে। এরপর বর্তমানে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে পরিচিতি করেছেন নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুস। একুশের রাত নামের অনুষ্ঠানে তিনি সম-সাময়িক বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ৯৫ ভাগ নেতাকর্মী নিরপেক্ষ নির্বাচন চান। তারা কোন ধরনের পাতানো নির্বাচন দেখতে চান না। এর কারণ নিরপেক্ষ নির্বাচন না হলে তৃণমূল কর্মীরা বঞ্চিত হবেন। কর্মীরা জেল খাটবেন, নির্যাতনের শিকার হবেন আর অন্যরা মন্ত্রী হবেন। এটা ঠিক নয়। সুলতান মনসুর বলেন, পাতানো নির্বাচন হলে কোরবানির গরুর মতো মনোনয়ন ক্রয়-বিক্রয় হবে। এতে কর্মীদের মুল্যায়ন হবে না। তাই আগামী নির্বাচন দল নিরপেক্ষ সরকারি ব্যবস্থার মাধ্যমে হওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে ব্যারিস্টার রফিকুল হক তার বক্তব্যে ছাত্রলীগকে টেন্ডার লীগ বলে মন্তব্য করেন। জবাবে সাবেক এই ছাত্রনেতা বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক। আসলে সঙ্গদোষে লোহা জলে ভাসে। নিরীহ ছাত্রলীগ এজন্য দায়ি নয়। বরং ছাত্রলীগকে যারা পরিচালনা করছেন তারাই এজন্য দায়ি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজবুর রহমানের পরেই বিশ্বে বাংলাদেশকে পরিচিতি করে তুলেছেন নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস। তিনি তার কাজের মাধ্যমে এ পরিচিতি এনেছেন। ডাকসুর সাবেক ভিপি ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ মনসুর গত ৩০ জুন রাতে একুশে টিভির অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে পরিচিতি করেন বঙ্গবন্ধু। তখন একনামে সবাই বাংলাদেশকে চিনেছে। এরপর বর্তমানে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে পরিচিতি করেছেন নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুস। একুশের রাত নামের অনুষ্ঠানে তিনি সম-সাময়িক বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ৯৫ ভাগ নেতাকর্মী নিরপেক্ষ নির্বাচন চান। তারা কোন ধরনের পাতানো নির্বাচন দেখতে চান না। এর কারণ নিরপেক্ষ নির্বাচন না হলে তৃণমূল কর্মীরা বঞ্চিত হবেন। কর্মীরা জেল খাটবেন, নির্যাতনের শিকার হবেন আর অন্যরা মন্ত্রী হবেন। এটা ঠিক নয়। সুলতান মনসুর বলেন, পাতানো নির্বাচন হলে কোরবানির গরুর মতো মনোনয়ন ক্রয়-বিক্রয় হবে। এতে কর্মীদের মুল্যায়ন হবে না। তাই আগামী নির্বাচন দল নিরপেক্ষ সরকারি ব্যবস্থার মাধ্যমে হওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে ব্যারিস্টার রফিকুল হক তার বক্তব্যে ছাত্রলীগকে টেন্ডার লীগ বলে মন্তব্য করেন। জবাবে সাবেক এই ছাত্রনেতা বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক। আসলে সঙ্গদোষে লোহা জলে ভাসে। নিরীহ ছাত্রলীগ এজন্য দায়ি নয়। বরং ছাত্রলীগকে যারা পরিচালনা করছেন তারাই এজন্য দায়ি। ষ্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন