মাধবকুন্ডে প্রেমিকাকে নিয়ে ফূর্তি করতে গিয়ে…
বড়লেখার মাধবকুন্ডে প্রাইভেট কারযোগে প্রেমিকাকে নিয়ে ফূর্তি করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক হয়েছে প্রেমিকযুগল ও তাদের এক বন্ধু। থানা পুলিশ অবশ্য স্পিডমানি নিয়েই এদের সন্ধ্যার সময় ছেড়ে দিয়েছে। সূত্র জানায়, বিয়ানীবাজারের লাউতা ইউনিয়নের লাউতা গ্রামের সমরেন্দ্র পালের ছেলে বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের ইন্টারমিডিয়েট প্রথম বর্ষের ছাত্র সুজন কুমার পালের সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় হয় বড়লেখার বর্ণি ইউনিয়নের বর্ণি গ্রামের হারুনুর রশীদের মেয়ে ফাতেমা জান্নাত মুন্নির। মুন্নি এবার বড়লেখা ডিগ্রি কলেজের ইন্টারমিডিয়েট প্রথম বর্ষের ছাত্রী। গত প্রায় দেড় বছর ধরে দুজনের মন দেয়া-নেয়া চলছিল। দেখাও হয়েছে একবার। গত ৬ জুলাই শনিবার সকালে সুজন পাল তার বন্ধু লাউতা ইউনিয়নের নন্দীরপাল গ্রামের ফয়ছল আহমদের ছেলে আবুল কাশেমকে সাথে নিয়ে প্রাইভেট কারযোগে প্রেমিকাসহ ফূর্তি করতে নৈসর্গিক পিকনিট স্পট মাধবকুন্ডে যায়। দীর্ঘ সময় সন্দেহজনক ঘোরাফেরা করে তারা। স্থানীয়রা আপত্তিকর অবস্থায় এদের দেখতে পেয়ে আটক করে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ দুপুর ২টায় ঘটনাস্থল থেকে এদের আটক করে থানায় নিয়ে যায়। আটকের সংবাদ পেয়ে মেয়ে পক্ষ ও ছেলে পক্ষের অভিভাবক এবং গাড়ির মালিক থানায় যান। বেরসিক পুলিশ অবশ্য এতো বড় সামারি করে স্পিডমানি নিয়েই যথাযথ নিয়ম পালন শেষে শনিবার সন্ধ্যার সময় ছেড়ে দেয়। এ ব্যাপারে বড়লেখা থানা পুলিশের সেকেন্ড অফিসার উপ-পরিদর্শক জামাল উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মেয়েপক্ষের কোনো অভিযোগ না থাকায় এদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
বড়লেখার মাধবকুন্ডে প্রাইভেট কারযোগে প্রেমিকাকে নিয়ে ফূর্তি করতে গিয়ে জনতার হাতে আটক হয়েছে প্রেমিকযুগল ও তাদের এক বন্ধু। থানা পুলিশ অবশ্য স্পিডমানি নিয়েই এদের সন্ধ্যার সময় ছেড়ে দিয়েছে। সূত্র জানায়, বিয়ানীবাজারের লাউতা ইউনিয়নের লাউতা গ্রামের সমরেন্দ্র পালের ছেলে বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের ইন্টারমিডিয়েট প্রথম বর্ষের ছাত্র সুজন কুমার পালের সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় হয় বড়লেখার বর্ণি ইউনিয়নের বর্ণি গ্রামের হারুনুর রশীদের মেয়ে ফাতেমা জান্নাত মুন্নির। মুন্নি এবার বড়লেখা ডিগ্রি কলেজের ইন্টারমিডিয়েট প্রথম বর্ষের ছাত্রী। গত প্রায় দেড় বছর ধরে দুজনের মন দেয়া-নেয়া চলছিল। দেখাও হয়েছে একবার। গত ৬ জুলাই শনিবার সকালে সুজন পাল তার বন্ধু লাউতা ইউনিয়নের নন্দীরপাল গ্রামের ফয়ছল আহমদের ছেলে আবুল কাশেমকে সাথে নিয়ে প্রাইভেট কারযোগে প্রেমিকাসহ ফূর্তি করতে নৈসর্গিক পিকনিট স্পট মাধবকুন্ডে যায়। দীর্ঘ সময় সন্দেহজনক ঘোরাফেরা করে তারা। স্থানীয়রা আপত্তিকর অবস্থায় এদের দেখতে পেয়ে আটক করে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ দুপুর ২টায় ঘটনাস্থল থেকে এদের আটক করে থানায় নিয়ে যায়। আটকের সংবাদ পেয়ে মেয়ে পক্ষ ও ছেলে পক্ষের অভিভাবক এবং গাড়ির মালিক থানায় যান। বেরসিক পুলিশ অবশ্য এতো বড় সামারি করে স্পিডমানি নিয়েই যথাযথ নিয়ম পালন শেষে শনিবার সন্ধ্যার সময় ছেড়ে দেয়। এ ব্যাপারে বড়লেখা থানা পুলিশের সেকেন্ড অফিসার উপ-পরিদর্শক জামাল উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মেয়েপক্ষের কোনো অভিযোগ না থাকায় এদের ছেড়ে দেওয়া হয়। কুলাউড়া অফিস॥
মন্তব্য করুন