শ্রীমঙ্গলে বাজার মনির্টারিং না থাকায় মুনাফালোভী চক্র বেসামাল
পর্যটন নগরী মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে রমজান উপলক্ষে বাজার মনির্টারিং না থাকায় মুনাফালোভী চক্র বেসামাল হয়ে উঠেছে। কাঁচাবাজার থেকে আরম্ভ করে ভূষি মালের দোকান পর্যন্ত মুনাফার জাল প্রসারিত করা হয়েছে বিভিন্ন কৌশলে। বিক্রেতার দোষারোপ করছে একে অপরকে। তারা বলছেন এসব নিত্যপণ্যের সংকট না থাকলেও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এসব পণ্যের দাম বৃদ্ধি করছে। তবে মূল্য বাড়ানো হয়েছে পিয়াজ, রসুন ও আদার। ২২ টাকা মূল্যের পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা কেজি দরে। ৮০ টাকা মূল্যের আদা ১৩০ টাকা এবং ৪০ টাকা মূল্যের রসুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে। অন্যদিকে রমজানের মুনাফার প্রভাব রয়েছে কাঁচাবাজারেও। ১৩০ টাকা কেজি দরের কাঁচা মরিচের মূল্য উঠেছে ২০০ টাকায়। এভাবে ৩০ টাকার ঢেঁড়শ ৪০ টাকায়, ২০ টাকা কেজি মূল্যের শশা ৪০ টাকায়, ২৫ টাকার বরবটি ৩৫ টাকায় উঠেছে। দাম বেড়েছে পাকা কলার। প্রতি হালিতে কলার মূল্য বেড়েছে ১০ টাকা। ১ হালি লেবুর মূল্য ২০ থেকে উঠেছে ৪০ টাকায়। বেগুন প্রায় দু®প্রাপ্য হয়ে উঠেছে। প্রতি কেজি বেগুনের মূল্য হাঁকা হচ্ছে ৭০ টাকা। রোজা শুরুর আগের দিন প্রতি কেজি মোরগের মূল্য ছিল ১৪০ টাকা। এক লাফে মূল্য উঠেছে ১৬০ টাকায়। বেড়েছে খাসি ও গরুর মাংসের দাম। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। খাসির মাংস ৪০০ টাকা। প্রতি কেজি চিনির দাম ২ টাকা বেড়ে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্চে। এ সপ্তাহে মোটা ও চিকন চালের দাম কেজি ২ থেকে ৩ টাকা বেড়েছে। প্রতি কেজি ভাল মানের মিনিকেট ৪৫, বিআর আটাশ ৩৮, উত্তম মানের নাজিরশাইল ৪৮, মাঝারি মানের নাজিরশাইল ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি পাইজাম ৩৫, বিআর ২৯ চাল ৩৮, গুটিচাল ৩০ থেক ৩১ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি পোলাও চাল ১০০ থেকে ১২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শ্রীমঙ্গল কনজ্যুমার রাইট্স (বিসিআরএস) পরিদর্শক মুছাদ্দিক আহমেদ বলেন, সরকারীভাবে বাজার মনিটারিং না থাকায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে এসব পন্য বেশি দামে বিক্রি করছে। তিনি বলেন, এই সুযোগে মুনাফালোভী চক্র কাঁচাবাজার গুলোতে ফরমালিনযুক্ত ফলমূল অবাধে বিক্রি হচ্ছে।
পর্যটন নগরী মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে রমজান উপলক্ষে বাজার মনির্টারিং না থাকায় মুনাফালোভী চক্র বেসামাল হয়ে উঠেছে। কাঁচাবাজার থেকে আরম্ভ করে ভূষি মালের দোকান পর্যন্ত মুনাফার জাল প্রসারিত করা হয়েছে বিভিন্ন কৌশলে। বিক্রেতার দোষারোপ করছে একে অপরকে। তারা বলছেন এসব নিত্যপণ্যের সংকট না থাকলেও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এসব পণ্যের দাম বৃদ্ধি করছে। তবে মূল্য বাড়ানো হয়েছে পিয়াজ, রসুন ও আদার। ২২ টাকা মূল্যের পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা কেজি দরে। ৮০ টাকা মূল্যের আদা ১৩০ টাকা এবং ৪০ টাকা মূল্যের রসুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি দরে। অন্যদিকে রমজানের মুনাফার প্রভাব রয়েছে কাঁচাবাজারেও। ১৩০ টাকা কেজি দরের কাঁচা মরিচের মূল্য উঠেছে ২০০ টাকায়। এভাবে ৩০ টাকার ঢেঁড়শ ৪০ টাকায়, ২০ টাকা কেজি মূল্যের শশা ৪০ টাকায়, ২৫ টাকার বরবটি ৩৫ টাকায় উঠেছে। দাম বেড়েছে পাকা কলার। প্রতি হালিতে কলার মূল্য বেড়েছে ১০ টাকা। ১ হালি লেবুর মূল্য ২০ থেকে উঠেছে ৪০ টাকায়। বেগুন প্রায় দু®প্রাপ্য হয়ে উঠেছে। প্রতি কেজি বেগুনের মূল্য হাঁকা হচ্ছে ৭০ টাকা। রোজা শুরুর আগের দিন প্রতি কেজি মোরগের মূল্য ছিল ১৪০ টাকা। এক লাফে মূল্য উঠেছে ১৬০ টাকায়। বেড়েছে খাসি ও গরুর মাংসের দাম। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। খাসির মাংস ৪০০ টাকা। প্রতি কেজি চিনির দাম ২ টাকা বেড়ে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্চে। এ সপ্তাহে মোটা ও চিকন চালের দাম কেজি ২ থেকে ৩ টাকা বেড়েছে। প্রতি কেজি ভাল মানের মিনিকেট ৪৫, বিআর আটাশ ৩৮, উত্তম মানের নাজিরশাইল ৪৮, মাঝারি মানের নাজিরশাইল ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি পাইজাম ৩৫, বিআর ২৯ চাল ৩৮, গুটিচাল ৩০ থেক ৩১ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি পোলাও চাল ১০০ থেকে ১২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শ্রীমঙ্গল কনজ্যুমার রাইট্স (বিসিআরএস) পরিদর্শক মুছাদ্দিক আহমেদ বলেন, সরকারীভাবে বাজার মনিটারিং না থাকায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে এসব পন্য বেশি দামে বিক্রি করছে। তিনি বলেন, এই সুযোগে মুনাফালোভী চক্র কাঁচাবাজার গুলোতে ফরমালিনযুক্ত ফলমূল অবাধে বিক্রি হচ্ছে। শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন