বড়লেখা ডিগ্রী কলেজে ছাত্রলীগ-ছাত্রদল ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ঃ আহত : ৫
বড়লেখা ডিগ্রী কলেজে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। এ সময় উভয় পক্ষের ৫ জন কর্মী আহত হয়েছে। কলেজের ঘটনার জের ধরে উভয় পক্ষ বড়লেখা পৌর শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। পরে জড়ো হয়ে সংঘর্ষের চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, গত ১৩ জুলাই শনিবার সকাল এগারোটায় কলেজ ক্যাম্পাসে দলীয় রাজনীতিকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের দুই কর্মীর মধ্যে কথাকাটা হয়। এর জের ধরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উভয় পক্ষের মাঝে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু হয়। এতে ছাত্রলীগের তানোর আহমদ, খয়রুল ইসলাম ও ছাত্রদলের মামুন আহমদ, রুবেল আহমদ সহ ৫ জন আহত হয়েছে। উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি তানিমুল ইসলাম জনান, ছাত্রদল কর্মীরা ইচ্ছাকৃতভাবে ছাত্রলীগ কর্মীদের সাথে জগড়া বাধিয়েছে। উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি আব্দুল কাদির পলাশ ছাত্রলীগ সভাপতির বক্তব্যকে প্রত্যাখান করে বলেন, ছাত্রলীগ কর্মীরাই গায়ে পড়ে আমাদের কর্মীদের সাথে জগড়া বাধায় । বড়লেখা থানার ওসি (তদন্ত) আকিল উদ্দিন জানান, কলেজের ঘটনার জের ধরে উভয় পক্ষ পৌর শহরে সংঘর্ষের চেষ্টা করলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
বড়লেখা ডিগ্রী কলেজে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শনিবার ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। এ সময় উভয় পক্ষের ৫ জন কর্মী আহত হয়েছে। কলেজের ঘটনার জের ধরে উভয় পক্ষ বড়লেখা পৌর শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। পরে জড়ো হয়ে সংঘর্ষের চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। প্রত্যক্ষদর্শী সুত্রে জানা গেছে, গত ১৩ জুলাই শনিবার সকাল এগারোটায় কলেজ ক্যাম্পাসে দলীয় রাজনীতিকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের দুই কর্মীর মধ্যে কথাকাটা হয়। এর জের ধরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উভয় পক্ষের মাঝে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি শুরু হয়। এতে ছাত্রলীগের তানোর আহমদ, খয়রুল ইসলাম ও ছাত্রদলের মামুন আহমদ, রুবেল আহমদ সহ ৫ জন আহত হয়েছে। উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি তানিমুল ইসলাম জনান, ছাত্রদল কর্মীরা ইচ্ছাকৃতভাবে ছাত্রলীগ কর্মীদের সাথে জগড়া বাধিয়েছে। উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি আব্দুল কাদির পলাশ ছাত্রলীগ সভাপতির বক্তব্যকে প্রত্যাখান করে বলেন, ছাত্রলীগ কর্মীরাই গায়ে পড়ে আমাদের কর্মীদের সাথে জগড়া বাধায় । বড়লেখা থানার ওসি (তদন্ত) আকিল উদ্দিন জানান, কলেজের ঘটনার জের ধরে উভয় পক্ষ পৌর শহরে সংঘর্ষের চেষ্টা করলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে। বড়লেখা প্রতিনিধি॥
মন্তব্য করুন