মৌলভীবাজারে যুবলীগ নেতা ট্রাফিক সার্জেন্টকে পেঠানোর অভিযোগ ॥ সমোঝতায় ছাড় দেননি পুলিশ সুপার
মৌলভীবাজারে ট্রাফিক সার্জেন্টকে পেঠানোর অভিযোগে পৌর যুবলীগের সহ-সভাপতি আলাউর রহমান (৪৮) কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ১৩ জুলাই শনিবার সন্ধ্যায় তাকে শমসেরনগর সড়ক থেকে আটক করা হয়েছে। আটকের পর পুলিশ সুপারের নিয়ন্ত্রনে চলে যায় পূরো বিষয়। সরকারদলীয় চীফ হুইপ সহ আওয়ামীলীগ নেতারা সমঝতার মাধ্যমে আলাউরকে ছাড়িয়ে নিতে চাইলে পুলিশ সুপার বিষয়টি এড়িয়ে যান। একটি সূত্র জানায় জেলা আওমীলীগের সভাপতি ও চীপ হুইপ এবং জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক বিষয়টি সমঝতার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলতে চাইলে পুলিশ সুপার ফোনে কথা বলেননি। সাজেন্ট আবু দাউদ মোহাম্মদ জানান, শনিবার বিকালে শহরের চৌমুহনাস্থ শমসেরনগর সড়কে দায়িত্বপালনকালে টিবি হাসপাতাল সড়কের বাসিন্দা মোঃ ছনাওর মিয়ার ছেলে যুবলীগ নেতা আলাউর রহমান তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। দাউদ গালিগালাজের কারন জিজ্ঞাসা করায় তাকে শারিরিকভাবে লাঞ্চিত করা হয়। অপরদিকে আটক যুবলীগ নেতা আলাউর জানান, যানজটের কারন জিজ্ঞাসা করায় সার্জেন্ট তার উপর উত্তেজিত হয়ে তাকে গালিগালাজ করেন ও কিল ঘুষি মারেন। এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নেছার আহমদ সাংবাদিককে জানান এলাকায় যানজটের কারণ জানতে আলাউর রহমান ও স্থানীয় লোকজন ট্রাফিক সার্জেনেন্টের সাথে কথা বললে তিনি উত্তেজিত হয়ে গেলে উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। তবে ট্রাফিক সার্জেন্ট লাঞ্চিত হওয়ার কোন ঘটনা ঘঠেনি। মৌলভীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আজিজুর রহমান জানান, সার্জেন্ট আবু দাউদ মোহাম্মদ লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় আলাউর রহমান এর বিরুদ্ধে থানায় সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে দাউদ বাদী হয়ে মামলা করেন। রোববার দুপুরে আলাউর রহমানকে আদালতে প্রেরন করা হলে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাাগারে প্রেরনের নির্দেশ দেন। উল্লেখ্য ট্রাফিক সার্জেন্ট দাউদের চাঁদাবাজীতে অতিষ্ট হয়ে উঠেছেন মৌলভীবাজারবাসী। তার এতই দাপট যে টিসিবির ট্রাকযোগে রমজান মাসের পণ্য জেলা শহরে বিক্রিতেও বাঁধা প্রদান করেন উৎকোচ না দেয়ায় জন্য। এসময় টিসিবির ডিলার রমজান মাস ও সরকারী সংস্থা টিসিবির মালামাল বলার পর তিনি নমনীয় হননি। পরবর্তীতে বিষয়টি পুলিশ সুপারের কাছেও অভিযোগ করা হয়। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে যানবাহন আটক করে অবাধে চাঁদাবাজির একাধিক অভিযোগ গাড়ী চালক ও মালিকদের রয়েছে। সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের বৈধ কাগজপত্রযুক্ত একটি সিএনজি অবৈধভাবে আটক করার পর উৎকোচ নিয়ে ছেড়ে দেন। তবে এসব উৎকোচের একটি অংশ পুলিশের উঁচু পর্যায়ে নিয়মিত দিয়ে থাকেন সার্জেন্ট দাউদ ।
মৌলভীবাজারে ট্রাফিক সার্জেন্টকে পেঠানোর অভিযোগে পৌর যুবলীগের সহ-সভাপতি আলাউর রহমান (৪৮) কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ১৩ জুলাই শনিবার সন্ধ্যায় তাকে শমসেরনগর সড়ক থেকে আটক করা হয়েছে। আটকের পর পুলিশ সুপারের নিয়ন্ত্রনে চলে যায় পূরো বিষয়। সরকারদলীয় চীফ হুইপ সহ আওয়ামীলীগ নেতারা সমঝতার মাধ্যমে আলাউরকে ছাড়িয়ে নিতে চাইলে পুলিশ সুপার বিষয়টি এড়িয়ে যান। একটি সূত্র জানায় জেলা আওমীলীগের সভাপতি ও চীপ হুইপ এবং জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক বিষয়টি সমঝতার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলতে চাইলে পুলিশ সুপার ফোনে কথা বলেননি। সাজেন্ট আবু দাউদ মোহাম্মদ জানান, শনিবার বিকালে শহরের চৌমুহনাস্থ শমসেরনগর সড়কে দায়িত্বপালনকালে টিবি হাসপাতাল সড়কের বাসিন্দা মোঃ ছনাওর মিয়ার ছেলে যুবলীগ নেতা আলাউর রহমান তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। দাউদ গালিগালাজের কারন জিজ্ঞাসা করায় তাকে শারিরিকভাবে লাঞ্চিত করা হয়। অপরদিকে আটক যুবলীগ নেতা আলাউর জানান, যানজটের কারন জিজ্ঞাসা করায় সার্জেন্ট তার উপর উত্তেজিত হয়ে তাকে গালিগালাজ করেন ও কিল ঘুষি মারেন। এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নেছার আহমদ সাংবাদিককে জানান এলাকায় যানজটের কারণ জানতে আলাউর রহমান ও স্থানীয় লোকজন ট্রাফিক সার্জেনেন্টের সাথে কথা বললে তিনি উত্তেজিত হয়ে গেলে উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। তবে ট্রাফিক সার্জেন্ট লাঞ্চিত হওয়ার কোন ঘটনা ঘঠেনি। মৌলভীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আজিজুর রহমান জানান, সার্জেন্ট আবু দাউদ মোহাম্মদ লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় আলাউর রহমান এর বিরুদ্ধে থানায় সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে দাউদ বাদী হয়ে মামলা করেন। রোববার দুপুরে আলাউর রহমানকে আদালতে প্রেরন করা হলে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাাগারে প্রেরনের নির্দেশ দেন। উল্লেখ্য ট্রাফিক সার্জেন্ট দাউদের চাঁদাবাজীতে অতিষ্ট হয়ে উঠেছেন মৌলভীবাজারবাসী। তার এতই দাপট যে টিসিবির ট্রাকযোগে রমজান মাসের পণ্য জেলা শহরে বিক্রিতেও বাঁধা প্রদান করেন উৎকোচ না দেয়ায় জন্য। এসময় টিসিবির ডিলার রমজান মাস ও সরকারী সংস্থা টিসিবির মালামাল বলার পর তিনি নমনীয় হননি। পরবর্তীতে বিষয়টি পুলিশ সুপারের কাছেও অভিযোগ করা হয়। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে যানবাহন আটক করে অবাধে চাঁদাবাজির একাধিক অভিযোগ গাড়ী চালক ও মালিকদের রয়েছে। সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের বৈধ কাগজপত্রযুক্ত একটি সিএনজি অবৈধভাবে আটক করার পর উৎকোচ নিয়ে ছেড়ে দেন। তবে এসব উৎকোচের একটি অংশ পুলিশের উঁচু পর্যায়ে নিয়মিত দিয়ে থাকেন সার্জেন্ট দাউদ । ষ্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন