জুড়ীতে প্রধান সড়কের সংস্কার কাজ বন্ধ দুই মাস
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলা সদরের প্রধান সড়কের (জুড়ী-লাঠিটিলা সড়ক) সংস্কারকাজ প্রায় দুই মাস ধরে বন্ধ রয়েছে। সড়কে ফেলে রাখা পাথর-বালু বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে যাচ্ছে। এতে সড়কটির আগের মতো বেহাল দশা হয়েছে। সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে, উপজেলা সদরের ডাকঘর থেকে ডাকবাংলো এলাকা পর্যন্ত ১ দশমিক ৬ কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার কাজের দায়িত্ব পায় পাশের কুলাউড়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম আর ট্রেডিং। কার্যাদেশ অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারি মাসে কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা এপ্রিল মাসের দিকে শুরু হয়। এ সময় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নিয়োজিত শ্রমিকেরা পাথর ও বালু ফেলে সড়ক জুড়ে থাকা খানাখন্দ ভরাট করে দেন। এরপর আর কোনো কাজ হয়নি। সরেজমিনে দেখা গেছে, বৃষ্টির পানিতে পাথর-বালু সরে ডাকঘর সড়ক ও ভবানীগঞ্জ বাজার এলাকায় আবারও খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। কাদাজলে ভিজে পথচারীরা চলাচল করছেন। স্থানীয় একাধিক ব্যবসায়ী জানান, বর্ষার আগে কাজটি সম্পন্ন হলে এ দুর্ভোগ পোহাতে হতো না। এম আর ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মুহিবুর রহমান জানান, অন্য একটি সড়কের কাজের জন্য এই সড়কের বাকি কাজ করা যায়নি। এর মধ্যে বৃষ্টিও শুরু হয়ে যায়। বৃষ্টি কমলে কাজ শুরু হবে। সওজের মৌলভীবাজার কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী নূর নবী জানান, আবহাওয়ার পরিবর্তন হলে পাকার কাজ সম্পন্ন করে দিতে বলা হয়েছে ঠিকাদারকে।
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলা সদরের প্রধান সড়কের (জুড়ী-লাঠিটিলা সড়ক) সংস্কারকাজ প্রায় দুই মাস ধরে বন্ধ রয়েছে। সড়কে ফেলে রাখা পাথর-বালু বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে যাচ্ছে। এতে সড়কটির আগের মতো বেহাল দশা হয়েছে। সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে, উপজেলা সদরের ডাকঘর থেকে ডাকবাংলো এলাকা পর্যন্ত ১ দশমিক ৬ কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার কাজের দায়িত্ব পায় পাশের কুলাউড়ার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এম আর ট্রেডিং। কার্যাদেশ অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারি মাসে কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা এপ্রিল মাসের দিকে শুরু হয়। এ সময় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নিয়োজিত শ্রমিকেরা পাথর ও বালু ফেলে সড়ক জুড়ে থাকা খানাখন্দ ভরাট করে দেন। এরপর আর কোনো কাজ হয়নি। সরেজমিনে দেখা গেছে, বৃষ্টির পানিতে পাথর-বালু সরে ডাকঘর সড়ক ও ভবানীগঞ্জ বাজার এলাকায় আবারও খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। কাদাজলে ভিজে পথচারীরা চলাচল করছেন। স্থানীয় একাধিক ব্যবসায়ী জানান, বর্ষার আগে কাজটি সম্পন্ন হলে এ দুর্ভোগ পোহাতে হতো না। এম আর ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী মুহিবুর রহমান জানান, অন্য একটি সড়কের কাজের জন্য এই সড়কের বাকি কাজ করা যায়নি। এর মধ্যে বৃষ্টিও শুরু হয়ে যায়। বৃষ্টি কমলে কাজ শুরু হবে। সওজের মৌলভীবাজার কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী নূর নবী জানান, আবহাওয়ার পরিবর্তন হলে পাকার কাজ সম্পন্ন করে দিতে বলা হয়েছে ঠিকাদারকে। কুলাউড়া অফিস॥
মন্তব্য করুন