উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ও হাইকোর্টের নির্দেশ মানছেন না একজন উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক
উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এমনকি মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশও মানছেন না একজন উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক। নবাগত খাদ্য পরিদর্শককে দায়িত্ব বুঝিয়ে না দেয়ার মাধ্যমে, পদোন্নতি ও বদলীপ্রাপ্ত ওই উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক দীর্ঘদিন যাবৎ বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করছেন মর্মে অভিযুক্ত সাবেক ওই উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক পদোন্নতি ও বদলী চাননা। তিনি যেখানে যে পদে আছেন, সেখানেই সে পদেই থাকতে চান। এ জন্যে তিনি নাকি আইনী লড়াইও চালাচ্ছেন। অপরদিকে, অন্য উপজেলা থেকে বদলী হয়ে এসে দায়িত্ব বুঝে না পেয়ে চরম ভোগান্তিতে পতিত হয়েছেন নবাগত খাদ্য পরিদর্শক। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় সংঘটিত এ ঘটনার বিবরণ ও খাদ্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের মহা পরিচালক বরাবর প্রেরিত মৌলভীবাজার জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের গত ৭ এপ্রিল ২০১৩ইং তারিখের ১৩.০৬.৫৮০০.০০২.১৮.০০৩.১৩.৮০৪ নং স্মারক সূত্রে জানা যায়- সিলেট আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের গত ৩ জানুয়ারী ২০১৩ইং তারিখের ৩৬নং স্মারকে মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে শ্রীমঙ্গল এলএসডির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে বদলী করা হলে, তিনি গত ২২ জানুয়ারী ২০১৩ইং তারিখে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে শ্রীমঙ্গল এলএসডিতে যোগদান করেন। কিন্তু, পদোন্নতি ও বদলীপ্রাপ্ত শ্রীমঙ্গল উপজেলা সাবেক খাদ্য পরিদর্শক মোঃ আব্দুল মুকিত মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক তার পদোন্নতি ও বদলী স্থগিত করা হয়েছে অজুহাতে, নবাগত খাদ্য পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে দায়িত্বভার বুঝিয়ে দেননি। আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকী এ ব্যাপারে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বরাবর লিখিতভাবে রিপোর্ট করেন। তাতেও পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ না ঘটলে আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকী হাইকোর্টে ২৭৩৯/২০১৩নং রীট পিটিশন দায়ের করেন। উক্ত রীট পিটিশনের প্রেক্ষিতে আইনগত মতামত চাহিত হলে, নথি পর্যালোচনা করে মৌলভীবাজারের বিজ্ঞ জিপি সাত দিনের মধ্যে দায়িত্বভার হস্তান্তর করার পক্ষে মতামত প্রদান করেন। এর প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বশরীরে উপস্থিত থেকে ৩ এপ্রিল ২০১৩ইং তারিখে নবাগত খাদ্য পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে দায়িত্বভার বুঝিয়ে দিতে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ আমজাদ হোসেনের লিখিত নির্দেশ সত্তেও, পদোন্নতি ও বদলীপ্রাপ্ত খাদ্য পরিদর্শক মোঃ আব্দুল মুকিত তা অমান্য করেন। তবে, খোঁজ নিয়ে জানা গেছে- ১৬৮২ নং রীট পিটিশনের প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক পদোন্নতি ও বদলী তিন মাসের জন্য স্থগিত করার অজুহাতেই হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্যকারী, পদোন্নতি ও বদলীপ্রাপ্ত অভিযুক্ত খাদ্য পরিদর্শক মোঃ আব্দুল মুকিত নবাগত খাদ্য পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিচ্ছেননা। ১৬৮২ নং রীট পিটিশনের প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক মোঃ আব্দুল মুকিতের পদোন্নতি ও বদলী তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেও, ওই তিনমাস পরও কেন তিনি আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিচ্ছেননা- এ প্রশ্নের কোন সদুত্তর পাওয়া যায়নি সংশ্লিষ্ট কারো কাছেই। তাহলে, প্রকৃত সমস্যাটি কি এবং কোথায় ?
উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এমনকি মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশও মানছেন না একজন উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক। নবাগত খাদ্য পরিদর্শককে দায়িত্ব বুঝিয়ে না দেয়ার মাধ্যমে, পদোন্নতি ও বদলীপ্রাপ্ত ওই উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক দীর্ঘদিন যাবৎ বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করছেন মর্মে অভিযুক্ত সাবেক ওই উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক পদোন্নতি ও বদলী চাননা। তিনি যেখানে যে পদে আছেন, সেখানেই সে পদেই থাকতে চান। এ জন্যে তিনি নাকি আইনী লড়াইও চালাচ্ছেন। অপরদিকে, অন্য উপজেলা থেকে বদলী হয়ে এসে দায়িত্ব বুঝে না পেয়ে চরম ভোগান্তিতে পতিত হয়েছেন নবাগত খাদ্য পরিদর্শক। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় সংঘটিত এ ঘটনার বিবরণ ও খাদ্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের মহা পরিচালক বরাবর প্রেরিত মৌলভীবাজার জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের গত ৭ এপ্রিল ২০১৩ইং তারিখের ১৩.০৬.৫৮০০.০০২.১৮.০০৩.১৩.৮০৪ নং স্মারক সূত্রে জানা যায়- সিলেট আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের গত ৩ জানুয়ারী ২০১৩ইং তারিখের ৩৬নং স্মারকে মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে শ্রীমঙ্গল এলএসডির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে বদলী করা হলে, তিনি গত ২২ জানুয়ারী ২০১৩ইং তারিখে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে শ্রীমঙ্গল এলএসডিতে যোগদান করেন। কিন্তু, পদোন্নতি ও বদলীপ্রাপ্ত শ্রীমঙ্গল উপজেলা সাবেক খাদ্য পরিদর্শক মোঃ আব্দুল মুকিত মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক তার পদোন্নতি ও বদলী স্থগিত করা হয়েছে অজুহাতে, নবাগত খাদ্য পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে দায়িত্বভার বুঝিয়ে দেননি। আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকী এ ব্যাপারে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বরাবর লিখিতভাবে রিপোর্ট করেন। তাতেও পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ না ঘটলে আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকী হাইকোর্টে ২৭৩৯/২০১৩নং রীট পিটিশন দায়ের করেন। উক্ত রীট পিটিশনের প্রেক্ষিতে আইনগত মতামত চাহিত হলে, নথি পর্যালোচনা করে মৌলভীবাজারের বিজ্ঞ জিপি সাত দিনের মধ্যে দায়িত্বভার হস্তান্তর করার পক্ষে মতামত প্রদান করেন। এর প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বশরীরে উপস্থিত থেকে ৩ এপ্রিল ২০১৩ইং তারিখে নবাগত খাদ্য পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে দায়িত্বভার বুঝিয়ে দিতে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ আমজাদ হোসেনের লিখিত নির্দেশ সত্তেও, পদোন্নতি ও বদলীপ্রাপ্ত খাদ্য পরিদর্শক মোঃ আব্দুল মুকিত তা অমান্য করেন। তবে, খোঁজ নিয়ে জানা গেছে- ১৬৮২ নং রীট পিটিশনের প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক পদোন্নতি ও বদলী তিন মাসের জন্য স্থগিত করার অজুহাতেই হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্যকারী, পদোন্নতি ও বদলীপ্রাপ্ত অভিযুক্ত খাদ্য পরিদর্শক মোঃ আব্দুল মুকিত নবাগত খাদ্য পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিচ্ছেননা। ১৬৮২ নং রীট পিটিশনের প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট কর্তৃক মোঃ আব্দুল মুকিতের পদোন্নতি ও বদলী তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেও, ওই তিনমাস পরও কেন তিনি আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিচ্ছেননা- এ প্রশ্নের কোন সদুত্তর পাওয়া যায়নি সংশ্লিষ্ট কারো কাছেই। তাহলে, প্রকৃত সমস্যাটি কি এবং কোথায় ? ষ্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন