পরিবহন শ্রমিক নেতাকে পিঠিয়ে আহত করেছে পুলিশ : দোষী পুলিশ কর্মকর্তাদের শাস্তির দাবী
মৌলভীবাজার শহরের কাজিরগাঁও এলাকায় পার্কিং করা একটি মাইক্রোবাস পুলিশ থানায় নিয়ে যায়। এ বিষয়টি জানতে গাড়ী চালক, মালিক ও দুই শ্রমিক নেতা থানায় গেলে পুলিশ তাদের বেদরক পেটায়। জেলার পরিবহন শ্রমিকরা অতিষ্ট পুলিশের চাদাঁবাজিতে বলে অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ ও শ্রমিকদের কাছ থেকে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় শহরের কাজিরগাঁও এলাকায় ঢাকা মেট্রো-চ ৫৪-১২৯২ মাইক্রোবাস এর চালক বাসার সামনে গাড়ী পার্কিং করে বিশ্রামে যান। এ সময় মৌলভীবাজার মডেল থানার পুলিশ গাড়ীর দরজা ও স্টারিং লক ভেঙ্গে থানায় নিয়ে যায়। এ বিষয়টি জানতে জেলা মাইক্রোবাস গ্রুফের সভাপতি শ্রমিক নেতা কয়েছ মিয়া, জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আলকাছ মিয়া ও গাড়ির মালিক শামিম আহমদ ও গাড়ী চালক আবুল মিয়া থানায় গেলে পুলিশ তাদের সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ ও এক পর্যায়ে মারধর করে। এতে মারাত্মক আহত হন শ্রমিক নেতা কয়েছ মিয়া। পরে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। এ ঘটনার খবর পেয়ে বিক্ষুব্ধ পরিবহন শ্রমিকরা বিকেল ৫টায় এক প্রতিবাদসভার আয়োজন করে। প্রতিবাদ সভায় দোষী পুলিশ কর্মকর্তাদের শাাস্তির দাবী জানান তারা। কয়েকজন শ্রমিক নেতারা অভিযোগ করে বলেন, সমপ্রতি সারা জেলার পরিবহন শ্রমিকরা বিপুল পরিমানের চাদাঁ দিতে হচ্ছে ট্রাফিক সার্জেন্টের মাধ্যমে। বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা অভিলম্বে ঘটনার সথে জড়িতদের শাস্তিসহ অপসারনের দাবী করেন। গাড়ী চালক আবুল মিয়া জানান, তিনি ঘুমন্ত অবস্থায় খাদিজা বেগম নামের এক মহিলা জানায় পুলিশ দরজা ভেঙ্গে গাড়ি নিয়ে যাচ্ছে। তখন সাথে সাথে কাছে গিয়ে এস আই তাপস ও দেলোওয়ারকে গাড়ি চালক বলেন গাড়ির চালক সে, কি কারণে দরজা ও স্টারিং লক ভাঙ্গছেন। পুলিশ তাকে ধমক দিয়ে বলে যে গাড়িতে অস্ত্র ও মাদক রয়েছে তাই ভেঙ্গেছি। তাকে থানায় যাবার কথা বলে গাড়িটি নিয়ে যায় পুলিশ। চালক আবুল জানায়, তার গাড়িতে ভাড়া বাবদ নগদ টাকা ও দোকানের মালামাল ছিল। ঘটনার পরপর অতি উৎসাহী সার্জেন্ট আবু দাউদ মাইক্রোবাস ষ্টেন্ডে এসে পুলিশ সদস্যদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং ক্ষমা চান চালকদের কাছে। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে পুলিশ ঘটনাস্থলের আশপাশের লোকজনদের হুমকী দিচ্ছে মিথ্যা বলার জন্য নতুবা মামলায় জড়ানোর হবে জানান সালমা বেগম নামের এক মহিলা। একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, নতুন পুলিশ সুপার আসার পর থেকে জেলায় বিভিন্ন অপকর্ম বেড়ে গেছে। প্রতিটি থানা থেকে মোটা অংকের টাকা দিতে হয় পুলিশ সুপারকে প্রতি মাসে। পুলিশের চাদাঁবাজি ও শ্রমিককে আহত করার বিষয়ে জানতে পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদের সাথে মোবইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের উপর দায় ছেড়ে ফোন রেখে দেন। এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নুরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ঘটনার সাথে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিরোধে ব্যবস্থা গ্রহন করার হবে। তবে চাদাঁবাজির বিষয়টি জানা নেই বলে জানান।
মৌলভীবাজার শহরের কাজিরগাঁও এলাকায় পার্কিং করা একটি মাইক্রোবাস পুলিশ থানায় নিয়ে যায়। এ বিষয়টি জানতে গাড়ী চালক, মালিক ও দুই শ্রমিক নেতা থানায় গেলে পুলিশ তাদের বেদরক পেটায়। জেলার পরিবহন শ্রমিকরা অতিষ্ট পুলিশের চাদাঁবাজিতে বলে অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ ও শ্রমিকদের কাছ থেকে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় শহরের কাজিরগাঁও এলাকায় ঢাকা মেট্রো-চ ৫৪-১২৯২ মাইক্রোবাস এর চালক বাসার সামনে গাড়ী পার্কিং করে বিশ্রামে যান। এ সময় মৌলভীবাজার মডেল থানার পুলিশ গাড়ীর দরজা ও স্টারিং লক ভেঙ্গে থানায় নিয়ে যায়। এ বিষয়টি জানতে জেলা মাইক্রোবাস গ্রুফের সভাপতি শ্রমিক নেতা কয়েছ মিয়া, জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আলকাছ মিয়া ও গাড়ির মালিক শামিম আহমদ ও গাড়ী চালক আবুল মিয়া থানায় গেলে পুলিশ তাদের সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ ও এক পর্যায়ে মারধর করে। এতে মারাত্মক আহত হন শ্রমিক নেতা কয়েছ মিয়া। পরে তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। এ ঘটনার খবর পেয়ে বিক্ষুব্ধ পরিবহন শ্রমিকরা বিকেল ৫টায় এক প্রতিবাদসভার আয়োজন করে। প্রতিবাদ সভায় দোষী পুলিশ কর্মকর্তাদের শাাস্তির দাবী জানান তারা। কয়েকজন শ্রমিক নেতারা অভিযোগ করে বলেন, সমপ্রতি সারা জেলার পরিবহন শ্রমিকরা বিপুল পরিমানের চাদাঁ দিতে হচ্ছে ট্রাফিক সার্জেন্টের মাধ্যমে। বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা অভিলম্বে ঘটনার সথে জড়িতদের শাস্তিসহ অপসারনের দাবী করেন। গাড়ী চালক আবুল মিয়া জানান, তিনি ঘুমন্ত অবস্থায় খাদিজা বেগম নামের এক মহিলা জানায় পুলিশ দরজা ভেঙ্গে গাড়ি নিয়ে যাচ্ছে। তখন সাথে সাথে কাছে গিয়ে এস আই তাপস ও দেলোওয়ারকে গাড়ি চালক বলেন গাড়ির চালক সে, কি কারণে দরজা ও স্টারিং লক ভাঙ্গছেন। পুলিশ তাকে ধমক দিয়ে বলে যে গাড়িতে অস্ত্র ও মাদক রয়েছে তাই ভেঙ্গেছি। তাকে থানায় যাবার কথা বলে গাড়িটি নিয়ে যায় পুলিশ। চালক আবুল জানায়, তার গাড়িতে ভাড়া বাবদ নগদ টাকা ও দোকানের মালামাল ছিল। ঘটনার পরপর অতি উৎসাহী সার্জেন্ট আবু দাউদ মাইক্রোবাস ষ্টেন্ডে এসে পুলিশ সদস্যদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং ক্ষমা চান চালকদের কাছে। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে পুলিশ ঘটনাস্থলের আশপাশের লোকজনদের হুমকী দিচ্ছে মিথ্যা বলার জন্য নতুবা মামলায় জড়ানোর হবে জানান সালমা বেগম নামের এক মহিলা। একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, নতুন পুলিশ সুপার আসার পর থেকে জেলায় বিভিন্ন অপকর্ম বেড়ে গেছে। প্রতিটি থানা থেকে মোটা অংকের টাকা দিতে হয় পুলিশ সুপারকে প্রতি মাসে। পুলিশের চাদাঁবাজি ও শ্রমিককে আহত করার বিষয়ে জানতে পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদের সাথে মোবইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের উপর দায় ছেড়ে ফোন রেখে দেন। এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নুরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ঘটনার সাথে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিরোধে ব্যবস্থা গ্রহন করার হবে। তবে চাদাঁবাজির বিষয়টি জানা নেই বলে জানান। স্টাফ রিপোর্টার॥
মন্তব্য করুন