ইউপি চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে সংসার হলো চা শ্রমিক কন্যা বিরজার
অনেক চুড়ঁই উৎরাই, ঝগড়া-বিবাদের অবসান ঘটিয়ে ইউপি চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত ফেরারী জীবন থেকে সংসারের স্বাদ খুজেঁ পেলো একজোড়া প্রেমিক যুগল। চেয়ারম্যান রঘুনাথ দেব রিংকু বিয়ের সব ব্যয় নিজের কাধে তুলে নিয়ে রঘুনাথপুর কালী বাড়িতে অড়নানম্বর এক অনুষ্ঠানে মাধ্যমে মেয়েকে তুলে দিলেন মেয়ের শুশ্বর মনু দাসের হাতে। ১৯ জুলাই শুক্রবার এমন বিয়ের ঘটনা ঘটে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার সাঁতগাও ইউনিয়নের আমরইল ছড়া চা বাগানে। স্থানীয় এলাকাবাসি জানান, বাগানের দরিদ্র চা শ্রমিক মনু দাশের ছেলে সমিরন দাশের সাথে একই বাগানের সুবল দাসের কন্যা বিরজা দাশের প্রেমের সর্ম্পক ছিল দীর্ঘদিন ধরে। এক পর্যায়ে গত ১৫ দিন আগে বিরজা ও সমিরন একে অন্যের হাত ধরে অজানা উদেশ্যে বেড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেলে দুই পরিবারের মধ্যে বিবাদ বাঁধে এবং মারামারি ঘটনা ঘটে। বিরজাকে নিয়ে সমিরন হয়ে পড়ে অনেকটা ফেরারী। সমিরন বিজলাকে নিয়ে কয়েকদিন বাহিরে কাটিয়ে শেষ পর্যন্ত টিকতে না পেরে ৪/৫ দিন আগে ওই বাগানেরই তার এক আত্মীয় একজনের ঘরে কিছুদিন রাখে। সেটা জানাজানির পর দুই পরিবারের ঝগড়া সিমা ছাড়িয়ে ৩ পরিবার অথাৎ ত্রিপক্ষ সংর্ঘষ শুরু হয়। এক পর্যায়ে এলাকাবাসির হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে সমিরন বেকে বসে। তার দাবি সামাজিক ভাবে বিয়ে ছাড়া বিরজাকে সে ঘরে তুলতে পারবেনা। বিষয়টি সাতগাও ইউপি চেয়ারম্যান রঘুনাথ দেব রিংকু জেনে নিজে বিয়ের আয়োজন করে বিয়ের সমস্ত খরচ নিজে বহন করে হিন্দু ধর্মীয় নিয়ম অনুযায়ি রঘুনাথপুর কালী বাড়িতে অড়নানম্বর এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কনেকে তুলেদেন তার শশুর বাড়ি।
অনেক চুড়ঁই উৎরাই, ঝগড়া-বিবাদের অবসান ঘটিয়ে ইউপি চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত ফেরারী জীবন থেকে সংসারের স্বাদ খুজেঁ পেলো একজোড়া প্রেমিক যুগল। চেয়ারম্যান রঘুনাথ দেব রিংকু বিয়ের সব ব্যয় নিজের কাধে তুলে নিয়ে রঘুনাথপুর কালী বাড়িতে অড়নানম্বর এক অনুষ্ঠানে মাধ্যমে মেয়েকে তুলে দিলেন মেয়ের শুশ্বর মনু দাসের হাতে। ১৯ জুলাই শুক্রবার এমন বিয়ের ঘটনা ঘটে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার সাঁতগাও ইউনিয়নের আমরইল ছড়া চা বাগানে। স্থানীয় এলাকাবাসি জানান, বাগানের দরিদ্র চা শ্রমিক মনু দাশের ছেলে সমিরন দাশের সাথে একই বাগানের সুবল দাসের কন্যা বিরজা দাশের প্রেমের সর্ম্পক ছিল দীর্ঘদিন ধরে। এক পর্যায়ে গত ১৫ দিন আগে বিরজা ও সমিরন একে অন্যের হাত ধরে অজানা উদেশ্যে বেড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেলে দুই পরিবারের মধ্যে বিবাদ বাঁধে এবং মারামারি ঘটনা ঘটে। বিরজাকে নিয়ে সমিরন হয়ে পড়ে অনেকটা ফেরারী। সমিরন বিজলাকে নিয়ে কয়েকদিন বাহিরে কাটিয়ে শেষ পর্যন্ত টিকতে না পেরে ৪/৫ দিন আগে ওই বাগানেরই তার এক আত্মীয় একজনের ঘরে কিছুদিন রাখে। সেটা জানাজানির পর দুই পরিবারের ঝগড়া সিমা ছাড়িয়ে ৩ পরিবার অথাৎ ত্রিপক্ষ সংর্ঘষ শুরু হয়। এক পর্যায়ে এলাকাবাসির হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে সমিরন বেকে বসে। তার দাবি সামাজিক ভাবে বিয়ে ছাড়া বিরজাকে সে ঘরে তুলতে পারবেনা। বিষয়টি সাতগাও ইউপি চেয়ারম্যান রঘুনাথ দেব রিংকু জেনে নিজে বিয়ের আয়োজন করে বিয়ের সমস্ত খরচ নিজে বহন করে হিন্দু ধর্মীয় নিয়ম অনুযায়ি রঘুনাথপুর কালী বাড়িতে অড়নানম্বর এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কনেকে তুলেদেন তার শশুর বাড়ি। সৈয়দ ছায়েদ আহমদ॥
মন্তব্য করুন