বড়লেখা-জুড়ী আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর নির্বাচন প্রত্যাখান

January 5, 2014,

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার-১ বড়লেখা-জুড়ী আসনে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য প্রার্থী আহমেদ রিয়াজ রোববার বিকেল ৩টায় এক সংবাদ সম্মেলনে এই নির্বাচন প্রত্যাখান করেছেন এবং মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মোঃ কামরুল হাসানকে বিষয়টি অবগত করেছেন বলে দাবী জানান। তিনি জানান, জুড়ী ও বড়লেখা এই দুইটি উপজেলা নিয়ে এক আসন গঠিত। এই আসনে আওয়ামীলীগের সংসদ সদস্য মো.শাহাবউদ্দিন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ক্যাডারদের ভোটকেন্দ্রে পাটিয়ে এই আসনের নাম পরিবর্তন করে দিয়েছেন। বড়লেখা ডিগ্রী কলেজ, জুড়ী আমতৈল ভোটকেন্দ্র সহ সব কটি ভোট কেন্দ্র থেকে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ক্যাডাররা জাতীয় পার্টির প্রার্থী আহমদ রিয়াজের সব এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে এবং সেখানে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কর্মীরা একতরফা ভাবে নৌকা মার্কায় ভোট দানে সহায়তা করেছেন। অন্যতায় জাতীয় পার্টির লাঙল ও আওমীলীগের নৌকা প্রতিকের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হত। তিনি আরো জানান, আমার নেতা পল্লীবন্ধু এরশাদের মুক্তির আন্দোলন হিসেবে আমি সংবিধান রক্ষা করার জন্য সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করতে এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আমি বিপুল ভোটে বিজয়ী হতাম। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বেগম রওসন এরশাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, আপনার ছেলেকে যুদ্ধে পাঠিয়েছেন। আপনার সন্ত্ান নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছে এবং আপনার সন্তানের বিজয় ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। তাই বেগম রওমন এরশাদকে সপথ গ্রহণ না করার আহব্বান জানান তিনি।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার-১ বড়লেখা-জুড়ী আসনে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য প্রার্থী আহমেদ রিয়াজ রোববার বিকেল ৩টায় এক সংবাদ সম্মেলনে এই নির্বাচন প্রত্যাখান করেছেন এবং মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মোঃ কামরুল হাসানকে বিষয়টি অবগত করেছেন বলে দাবী জানান। তিনি জানান, জুড়ী ও বড়লেখা এই দুইটি উপজেলা নিয়ে এক আসন গঠিত। এই আসনে আওয়ামীলীগের সংসদ সদস্য মো.শাহাবউদ্দিন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ক্যাডারদের ভোটকেন্দ্রে পাটিয়ে এই আসনের নাম পরিবর্তন করে দিয়েছেন। বড়লেখা ডিগ্রী কলেজ, জুড়ী আমতৈল ভোটকেন্দ্র সহ সব কটি ভোট কেন্দ্র থেকে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ক্যাডাররা জাতীয় পার্টির প্রার্থী আহমদ রিয়াজের সব এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে এবং সেখানে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কর্মীরা একতরফা ভাবে নৌকা মার্কায় ভোট দানে সহায়তা করেছেন। অন্যতায় জাতীয় পার্টির লাঙল ও আওমীলীগের নৌকা প্রতিকের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হত। তিনি আরো জানান, আমার নেতা পল্লীবন্ধু এরশাদের মুক্তির আন্দোলন হিসেবে আমি সংবিধান রক্ষা করার জন্য সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করতে এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আমি বিপুল ভোটে বিজয়ী হতাম। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বেগম রওসন এরশাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, আপনার ছেলেকে যুদ্ধে পাঠিয়েছেন। আপনার সন্ত্ান নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছে এবং আপনার সন্তানের বিজয় ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। তাই বেগম রওমন এরশাদকে সপথ গ্রহণ না করার আহব্বান জানান তিনি। à¦¸à§à¦Ÿà¦¾à¦« রিপোর্টার॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com