কমলগঞ্জে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই স্কুলের বৃক্ষ নিধন

January 2, 2014,

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই সরকারি স্কুলের গাছ কেটে বিক্রি করেন স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা। এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও বন বিভাগ কিছুই জানেন না। স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের দোহাই দিলেও চেয়ারম্যান তা অস্বীকার করেন। জানা যায়, কমলগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী ইসলামপুর ইউনিয়নের কাঠালকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আঙ্গিনার প্রায় লক্ষাধিক টাকা মুল্যের বিভিন্ন প্রজাতির ১৫টি গাছ ৩১ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকালে কর্তন করা হয়। গাছগুলির মধ্যে রয়েছে কাঁঠাল, গর্জন, জাম, বড়ই প্রভৃতি। স্থানীয় লোকজন জানান, বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির কতিপয় লোকজন গাছগুলি কেটে বিক্রি করে দেন। বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ছিদ্দেক মিয়া, মহিলা সদস্যা সায়েরা বেগম জানান, ইসলামপুর ইউপি চেয়ারম্যানের জ্ঞাতসারে গাছগুলি কর্তন করা হয়েছে। তারা জানান, বিদ্যালয় বাউন্ডারী ওয়াল করতে দেড় লাখ টাকার প্রয়োজন। তাই গাছগুলো কাটা হয়েছে। বাকী গাছগুলোও কেটে ফেলে চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বাউন্ডারী ওয়াল করা হবে। কর্তৃনকৃত গাছগুলো এখন সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। কমলগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার কিশোলয় চক্রবর্তী ও রাজকান্দি রেঞ্জ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান জানান, কাঠালকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গাছ কর্তনের কোন অনুমতি তারা দেননি। এ ব্যাপারে মঙ্গলবার বিকেলে ইসলামপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো: সোলেমান মিয়া জানান, স্কুলের গাছ কর্তনের বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। গাছ কর্তনের অনুমতি দেয়ার এখতিয়ারনও আমার নেই। তাছাড়া স্কুলের কোন দায়িত্বেও নেই।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই সরকারি স্কুলের গাছ কেটে বিক্রি করেন স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা। এ ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও বন বিভাগ কিছুই জানেন না। স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের দোহাই দিলেও চেয়ারম্যান তা অস্বীকার করেন। জানা যায়, কমলগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী ইসলামপুর ইউনিয়নের কাঠালকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আঙ্গিনার প্রায় লক্ষাধিক টাকা মুল্যের বিভিন্ন প্রজাতির ১৫টি গাছ ৩১ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকালে কর্তন করা হয়। গাছগুলির মধ্যে রয়েছে কাঁঠাল, গর্জন, জাম, বড়ই প্রভৃতি। স্থানীয় লোকজন জানান, বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির কতিপয় লোকজন গাছগুলি কেটে বিক্রি করে দেন। বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ছিদ্দেক মিয়া, মহিলা সদস্যা সায়েরা বেগম জানান, ইসলামপুর ইউপি চেয়ারম্যানের জ্ঞাতসারে গাছগুলি কর্তন করা হয়েছে। তারা জানান, বিদ্যালয় বাউন্ডারী ওয়াল করতে দেড় লাখ টাকার প্রয়োজন। তাই গাছগুলো কাটা হয়েছে। বাকী গাছগুলোও কেটে ফেলে চেয়ারম্যানের মাধ্যমে বাউন্ডারী ওয়াল করা হবে। কর্তৃনকৃত গাছগুলো এখন সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। কমলগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার কিশোলয় চক্রবর্তী ও রাজকান্দি রেঞ্জ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান জানান, কাঠালকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গাছ কর্তনের কোন অনুমতি তারা দেননি। এ ব্যাপারে মঙ্গলবার বিকেলে ইসলামপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো: সোলেমান মিয়া জানান, স্কুলের গাছ কর্তনের বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। গাছ কর্তনের অনুমতি দেয়ার এখতিয়ারনও আমার নেই। তাছাড়া স্কুলের কোন দায়িত্বেও নেই। à¦•à¦®à¦²à¦—ঞ্জ প্রতিনিধি॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com