কমলগঞ্জের জনপদ শীতে কাঁপছে : তাপমাত্রা ৭.৪ ডিগ্রি

January 11, 2014,

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গলে ৬ দিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা নেমে এসেছে এখন ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ৬ জানুয়ারী সোমবার দেশের সর্বনি¤œ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল শ্রীমঙ্গলে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ৪ জানুয়ারী শনিবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার সর্বনি¤œ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একদিকে রেকর্ড তাপমাত্রা হ্রাস এর সাথে সাথে ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এতে অসহনীয় হয়ে উঠেছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। কনকনে শীতে রীতিমতো কাঁপছে কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গলের জনপদ এর মানুষ। সবচেয়ে বেশী দুর্ভোগ পোহাছেন ছিন্নমূল ও নি¤œ আয়ের মানুষেরা। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সূর্যের আলো দেখা যায়নি ঘন কুয়াশায় কারনে। ফলে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যক্ষক কেন্দ্রের সিনিয়র অবজারভার অফিসার মো:হারুনুর রশীদ জানান, বৃহস্পতিবার এ অঞ্চলে এ মৌসুমের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার রাত থেকেই কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল এলাকায় ঘন কুয়াশার সঙ্গে হালকা বাতাস বইছে। সেই সঙ্গে কমছে তাপমাত্রা। আজ রাতে শীতের মাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানায় আবহাওয়া অফিস। এদিকে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় দুর্ভোগের মুখে পড়েছেন এ অঞ্চলের মানুষ। বিশেষ করে ছিন্নমূল মানুষের কষ্ট বেড়েছে কয়েকগুণ। কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল এলাকার চা বাগান ও গ্রামাঞ্চলের মানুষেরা খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। শীতের তীব্রতার কারণে স্কুল-কলেজ,সরকারী-বেসরকারী অফিস-আদালতে ও হাট-বাজার সমুহে লোকজনের উপস্থিতি কম ছিল। একান্ত জরুরী কোন প্রয়োজন ছাড়া লোকজন ঘরের বাহির হননি। এরই মধ্যে বিভিন্ন সামাজিক ও বেসরকারি সংস্থা শীতার্তদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছে ও সরকারি ভাবে কিছু শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। এ বিষয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম মিয়া বলেন, শীতবস্ত্রের চাহিদা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করে জানা যায়, নিউমোনিয়ায় আক্রন্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন সাথী, রুমা বেগম , ইজ্জাদুর রহমান, মিম, পারভেজ, তানহা, রবিউল হাসান, প্রনতী, মারুফ, ইজ্জাদুর রহমান ও ডায়রিয়া আক্রন্ত হয়ে সিয়াম, জামির হোসেন, রাপী, কাইয়ুম উদ্দিন প্রমুখ। শীতের প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতজনিত (ভাইরাস) রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। এতে করে সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, জন্ডিস সহ বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রন্ত হচ্ছে মানুষ। এর মধ্যে শিশু, বৃদ্ধ ও অ্যাজমাজনিত রোগীরা বেশি সমস্যায় পড়েছেন।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গলে ৬ দিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা নেমে এসেছে এখন ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ৬ জানুয়ারী সোমবার দেশের সর্বনি¤œ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল শ্রীমঙ্গলে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ৪ জানুয়ারী শনিবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার সর্বনি¤œ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একদিকে রেকর্ড তাপমাত্রা হ্রাস এর সাথে সাথে ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এতে অসহনীয় হয়ে উঠেছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। কনকনে শীতে রীতিমতো কাঁপছে কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গলের জনপদ এর মানুষ। সবচেয়ে বেশী দুর্ভোগ পোহাছেন ছিন্নমূল ও নি¤œ আয়ের মানুষেরা। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সূর্যের আলো দেখা যায়নি ঘন কুয়াশায় কারনে। ফলে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যক্ষক কেন্দ্রের সিনিয়র অবজারভার অফিসার মো:হারুনুর রশীদ জানান, বৃহস্পতিবার এ অঞ্চলে এ মৌসুমের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার রাত থেকেই কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল এলাকায় ঘন কুয়াশার সঙ্গে হালকা বাতাস বইছে। সেই সঙ্গে কমছে তাপমাত্রা। আজ রাতে শীতের মাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে জানায় আবহাওয়া অফিস। এদিকে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় দুর্ভোগের মুখে পড়েছেন এ অঞ্চলের মানুষ। বিশেষ করে ছিন্নমূল মানুষের কষ্ট বেড়েছে কয়েকগুণ। কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল এলাকার চা বাগান ও গ্রামাঞ্চলের মানুষেরা খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। শীতের তীব্রতার কারণে স্কুল-কলেজ,সরকারী-বেসরকারী অফিস-আদালতে ও হাট-বাজার সমুহে লোকজনের উপস্থিতি কম ছিল। একান্ত জরুরী কোন প্রয়োজন ছাড়া লোকজন ঘরের বাহির হননি। এরই মধ্যে বিভিন্ন সামাজিক ও বেসরকারি সংস্থা শীতার্তদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছে ও সরকারি ভাবে কিছু শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। এ বিষয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম মিয়া বলেন, শীতবস্ত্রের চাহিদা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার কমলগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করে জানা যায়, নিউমোনিয়ায় আক্রন্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন সাথী, রুমা বেগম , ইজ্জাদুর রহমান, মিম, পারভেজ, তানহা, রবিউল হাসান, প্রনতী, মারুফ, ইজ্জাদুর রহমান ও ডায়রিয়া আক্রন্ত হয়ে সিয়াম, জামির হোসেন, রাপী, কাইয়ুম উদ্দিন প্রমুখ। শীতের প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতজনিত (ভাইরাস) রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। এতে করে সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, জন্ডিস সহ বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রন্ত হচ্ছে মানুষ। এর মধ্যে শিশু, বৃদ্ধ ও অ্যাজমাজনিত রোগীরা বেশি সমস্যায় পড়েছেন। à¦•à¦®à¦²à¦—ঞ্জ প্রতিনিধি॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com