মৌলভীবাজার ০২আসনে- জাতীয় পার্টির প্রার্থীর জন্য হুমকি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী

January 2, 2014,

লভীবাজার -০২ (কুলাউড়া-কমলগঞ্জ আংশিক) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর জন্য হুমকি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। যদিও আওয়ামী লীগ এই আসনে জাতীয় পার্টিকে ছাড় দিয়েছে। কিন্তু নির্বাচন সামান্য ছাড় দিতে নারাজ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। দুই প্রার্থী চুড়ান্ত লড়াইয়ে মরিয়া হলেও নির্বাচন নিয়ে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে তেমন আগ্রহ নেই। ২লাখ ৮০ হাজার ভোটার অধ্যুষিত মৌলভীবাজার ০২ (কুলাউড়া -কমলগঞ্জ আংশিক) আসনে চুড়ান্ত লড়াইয়ে অংশ নিচ্ছেন কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মতিন (আনারস) ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী মুহিবুল কাদের পিন্টু (লাঙল)। এই আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন লাভ করেছিলেন পুলিশের সাবেক এআইজি সৈয়দ বজলুল করিম। কিন্তু কেন্দ্রীয়ভাবে আওয়ামী লীগ মৌলভীবাজার -২ আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছাড় দিলে দলের প্রার্থী সৈয়দ বজলুল করিম মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন। কিন্তু দলের সিদ্ধান্তেও কোন ছাড় দেননি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মতিন। ইতোমধ্যে ২ প্রার্থী তাদের ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেছেন। করছেন বিভিন্ন সভা সমাবেশ। ভোটারদের কাছে দোয়া আশীর্বাদের পাশাপাশি ভোট চাইছেন। জাতীয় পার্টির প্রার্থী মুহিবুল কাদের পিন্টু কুলাউড়ায় মনোনয়নপত্র জমাদানকালে প্রথম বারের মত কুলাউড়ায় আসেন। তবে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে জোটের প্রধান শরীক আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা নেই জাতীয় পার্টির প্রার্থীর সাথে। তারা নীরব ভুমিকা পালন করছেন। এই নিরবতার সুফল পাচ্ছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মতিন। তাছাড়া দু’বারে উপজেলা চেয়ারম্যান ও কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হওয়ার সুবাদে ব্যাপক জনপ্রিয় এই প্রার্থী রয়েছেন সুবিধাজনক অবস্থানে। এদিকে কুলাউড়া উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি এম লুৎফুল হক ও সাধারণ সম্পাদক ফজলে মওলা চৌধুরী ফুয়াদ জানান, তারা এরশাদের নেতৃত্বের প্রতি অবিচল। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের নির্দেশ মোতাবেক তারা নির্বাচন বর্জনের পক্ষে। আর মুহিবুল কাদের চৌধুরী পিন্টু’র প্রতি তাদের কোন সমর্থণ নেই। এদিকে মুহিবুল কাদের চৌধুরী পিন্টু জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজির আলী ও যুব সংহতির সভাপতি আশরাফ উদ্দিন হিরোর নেতৃত্বে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। জাতীয় পার্টিকে আসন ছাড় দেয়া ও মহাজোটের প্রার্থী প্রসঙ্গে কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রুফকুল ইসলাম রেনু জানান, জনগণ ভোট দেবে, যাকে ইচ্ছা তাকে দেবে। জাতীয় পার্টির প্রার্থী যে মহাজোটের প্রার্থী ও তার পক্ষে কাজ করার ব্যাপারে কেন্দ্র থেকে কোন নির্দেশনা পাননি। প্রার্থীও কোন সহায়তা চাননি। তবে হিসাব নিকাশ ও সমীকরণে জাতীয় পার্টির প্রার্থীকে কেন্দ্র ছাড় দিলেও স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। তবে বাস্তবতা হলো শহর কিংবা গ্রামে কোথায়ও নির্বাচন নিয়ে মানুষের তেমন কোন আগ্রহই নেই।#
লভীবাজার -০২ (কুলাউড়া-কমলগঞ্জ আংশিক) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর জন্য হুমকি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। যদিও আওয়ামী লীগ এই আসনে জাতীয় পার্টিকে ছাড় দিয়েছে। কিন্তু নির্বাচন সামান্য ছাড় দিতে নারাজ আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী। দুই প্রার্থী চুড়ান্ত লড়াইয়ে মরিয়া হলেও নির্বাচন নিয়ে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে তেমন আগ্রহ নেই। ২লাখ ৮০ হাজার ভোটার অধ্যুষিত মৌলভীবাজার ০২ (কুলাউড়া -কমলগঞ্জ আংশিক) আসনে চুড়ান্ত লড়াইয়ে অংশ নিচ্ছেন কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মতিন (আনারস) ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী মুহিবুল কাদের পিন্টু (লাঙল)। এই আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন লাভ করেছিলেন পুলিশের সাবেক এআইজি সৈয়দ বজলুল করিম। কিন্তু কেন্দ্রীয়ভাবে আওয়ামী লীগ মৌলভীবাজার -২ আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছাড় দিলে দলের প্রার্থী সৈয়দ বজলুল করিম মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন। কিন্তু দলের সিদ্ধান্তেও কোন ছাড় দেননি আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মতিন। ইতোমধ্যে ২ প্রার্থী তাদের ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেছেন। করছেন বিভিন্ন সভা সমাবেশ। ভোটারদের কাছে দোয়া আশীর্বাদের পাশাপাশি ভোট চাইছেন। জাতীয় পার্টির প্রার্থী মুহিবুল কাদের পিন্টু কুলাউড়ায় মনোনয়নপত্র জমাদানকালে প্রথম বারের মত কুলাউড়ায় আসেন। তবে মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে জোটের প্রধান শরীক আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা নেই জাতীয় পার্টির প্রার্থীর সাথে। তারা নীরব ভুমিকা পালন করছেন। এই নিরবতার সুফল পাচ্ছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল মতিন। তাছাড়া দু’বারে উপজেলা চেয়ারম্যান ও কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হওয়ার সুবাদে ব্যাপক জনপ্রিয় এই প্রার্থী রয়েছেন সুবিধাজনক অবস্থানে। এদিকে কুলাউড়া উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি এম লুৎফুল হক ও সাধারণ সম্পাদক ফজলে মওলা চৌধুরী ফুয়াদ জানান, তারা এরশাদের নেতৃত্বের প্রতি অবিচল। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের নির্দেশ মোতাবেক তারা নির্বাচন বর্জনের পক্ষে। আর মুহিবুল কাদের চৌধুরী পিন্টু’র প্রতি তাদের কোন সমর্থণ নেই। এদিকে মুহিবুল কাদের চৌধুরী পিন্টু জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক হাজির আলী ও যুব সংহতির সভাপতি আশরাফ উদ্দিন হিরোর নেতৃত্বে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। জাতীয় পার্টিকে আসন ছাড় দেয়া ও মহাজোটের প্রার্থী প্রসঙ্গে কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রুফকুল ইসলাম রেনু জানান, জনগণ ভোট দেবে, যাকে ইচ্ছা তাকে দেবে। জাতীয় পার্টির প্রার্থী যে মহাজোটের প্রার্থী ও তার পক্ষে কাজ করার ব্যাপারে কেন্দ্র থেকে কোন নির্দেশনা পাননি। প্রার্থীও কোন সহায়তা চাননি। তবে হিসাব নিকাশ ও সমীকরণে জাতীয় পার্টির প্রার্থীকে কেন্দ্র ছাড় দিলেও স্থানীয়ভাবে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। তবে বাস্তবতা হলো শহর কিংবা গ্রামে কোথায়ও নির্বাচন নিয়ে মানুষের তেমন কোন আগ্রহই নেই।# à¦•à§à¦²à¦¾à¦‰à§œà¦¾ অফিস॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com