মৌলভীবাজারে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ৩ শতাধিক শিশু

January 5, 2014,

মৌলভীবাজারে কুলাউড়ায় ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। গত একসপ্তাহে এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৩ শতাধিক শিশু। প্রতিতিদিন আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ছে। সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হঠাৎ শীত বেড়ে যাওয়ায় নিউমোনিয়া ও শীতজনিত রোগে শিশুরা আক্রান্ত বেশি হচ্ছে। রবিবার সরেজমিন সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, ৫০শয্যার সকল বেডে অসুস্থ শিশুরা রয়েছে। হাসপাতালের বেডে স্থান সংকুলান না হওয়ায় অনেককে মেঝেতে চিকিৎসা নিতে দেখা যায়। গত ৭ দিনে কুলাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিন শতাধিক শিশু ভর্তি হয়েছে। শিশুদের অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছেনা। এমনকি সরকারীভাবে স্যালাইনও দেওয়া হচ্ছেনা। সব ঔষধ বাইরে থেকে কিনে খাওয়াতে হচ্ছে। অপর দিকে কুলাউড়া শহরে অবস্থিত সেইফ ম্যাটারনিটি ক্লিনিক, কুলাউড়া পলি ক্লিনিক, মুসলিম এইড হাসপাতাল, লক্ষিপুর ও ব্রাহ্মণ বাজার খ্রিষ্টান মিশনারী হাসপাতালেও গত একসপ্তাহে নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে দু’শতাধিক শিশু ভর্তি হয়েছেন। অনেক শিশুকে উন্নত চিকিৎসা দিতে মৌলভীবাজার ও সিলেটে পাঠানো হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানাযায়, উপজেলার কাদিপুর, বরমচাল, ভাটেরা, হাজিপুর, শরীফপুর, পৃথিমপাশা, রাউৎগাও, ব্রাহ্মণবাজার, জয়চন্ডী, কুলাউড়া সদর ইউনিয়ন, হাকালুকি হাওর অধ্যুষিত ভুকশিমইল ইউনিয়নে নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়া ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। হাকালুকি হাওর অধ্যুষিত ভুকশিমইল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন আহমদ বাদশা জানান, গত ১৫ দিন থেকে ভুকশিমইলে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া নারী-পুরুষ, শিশু আক্রান্ত হয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়েছেন। বিশেষ করে হাওর ও চা বাগান অধ্যুষিত অঞ্চলে এ রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। এব্যাপারে কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ জানান, বাচ্চাদের ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়া এই দু’টি রোগ বেশী হয়। পূর্বে আক্রান্তরা মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হতো, এখন কুলাউড়া সদর হাসপাতালে শিশুদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত আমরা প্রায় ৩-৪ শত শিশুকে চিকিৎসা দিয়েছি। এখনো হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন শিশুরা।
মৌলভীবাজারে কুলাউড়ায় ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। গত একসপ্তাহে এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৩ শতাধিক শিশু। প্রতিতিদিন আক্রান্তদের সংখ্যা বাড়ছে। সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, হঠাৎ শীত বেড়ে যাওয়ায় নিউমোনিয়া ও শীতজনিত রোগে শিশুরা আক্রান্ত বেশি হচ্ছে। রবিবার সরেজমিন সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, ৫০শয্যার সকল বেডে অসুস্থ শিশুরা রয়েছে। হাসপাতালের বেডে স্থান সংকুলান না হওয়ায় অনেককে মেঝেতে চিকিৎসা নিতে দেখা যায়। গত ৭ দিনে কুলাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিন শতাধিক শিশু ভর্তি হয়েছে। শিশুদের অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছেনা। এমনকি সরকারীভাবে স্যালাইনও দেওয়া হচ্ছেনা। সব ঔষধ বাইরে থেকে কিনে খাওয়াতে হচ্ছে। অপর দিকে কুলাউড়া শহরে অবস্থিত সেইফ ম্যাটারনিটি ক্লিনিক, কুলাউড়া পলি ক্লিনিক, মুসলিম এইড হাসপাতাল, লক্ষিপুর ও ব্রাহ্মণ বাজার খ্রিষ্টান মিশনারী হাসপাতালেও গত একসপ্তাহে নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে দু’শতাধিক শিশু ভর্তি হয়েছেন। অনেক শিশুকে উন্নত চিকিৎসা দিতে মৌলভীবাজার ও সিলেটে পাঠানো হচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানাযায়, উপজেলার কাদিপুর, বরমচাল, ভাটেরা, হাজিপুর, শরীফপুর, পৃথিমপাশা, রাউৎগাও, ব্রাহ্মণবাজার, জয়চন্ডী, কুলাউড়া সদর ইউনিয়ন, হাকালুকি হাওর অধ্যুষিত ভুকশিমইল ইউনিয়নে নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়া ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিদিন রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। হাকালুকি হাওর অধ্যুষিত ভুকশিমইল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন আহমদ বাদশা জানান, গত ১৫ দিন থেকে ভুকশিমইলে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া নারী-পুরুষ, শিশু আক্রান্ত হয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়েছেন। বিশেষ করে হাওর ও চা বাগান অধ্যুষিত অঞ্চলে এ রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। এব্যাপারে কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ জানান, বাচ্চাদের ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়া এই দু’টি রোগ বেশী হয়। পূর্বে আক্রান্তরা মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হতো, এখন কুলাউড়া সদর হাসপাতালে শিশুদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত আমরা প্রায় ৩-৪ শত শিশুকে চিকিৎসা দিয়েছি। এখনো হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন শিশুরা। à¦•à§à¦²à¦¾à¦‰à§œà¦¾ অফিস॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com