পর্যটক শূণ্য হয়ে পড়েছে পর্যটন নগরী থার্টি ফার্স্ট নাইটে শ্রীমঙ্গল পাঁচ তারকা মানের হোটেল গ্রান্ড সুলতান টি রিসোটে ডিজে রমণীদের অবস্থান

January 2, 2014,

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে পর্যটক শূণ্য হয়ে পড়েছে পর্যটন নগরী । দেশের চলমান রাজনৈতিক সহিংসতায় আর একের পর এক টানা হরতাল অবরোধের কারণে শ্রীমঙ্গলে পর্যটন শিল্পে ধস নেমেছে। এদিকে নতুন বছরকে বরণ করতে থার্টিফার্স্টের বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে শ্রীমঙ্গলে। পর্যটন নগরীর টি রিসোর্ট, ইউএসএইডের ইর্কো কটেজ, ফিনলে টি কোম্পানীর বালিশিরা ক্লাবসহ বেশ ক’টি প্রাইভেট মালিকানা হোটেল ও মোটেলে ঘোষণা দিয়ে থার্টিফার্স্টের আয়োজন করেন। কিন্তু এবার রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে থার্টিফার্স্ট পালনের প্রস্তুতি চোখে পড়েনি। শ্রীমঙ্গল পর্যটন নগরীর আকর্ষণীয় স্পট গুলো এখন বিরান। প্রতি বছর শীত মৌসূম শুরু হতে না হতেই অবকাশ কাটাতে প্রতিদিন অগণিত পর্যটক আসতো নৈসর্গিক এ পাহাড়ি জনপদে। পর্যটকদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠতো পাহাড়িকন্যা শ্রীমঙ্গল। পর্যটকদের সরব উপস্থিতি যেন উৎসবের নগরীতে পরিণত হতো পাহাড়ি এ অঞ্চল। জেলার পাহাড়ি এলাকার দর্শনীয় স্থান ও নিদর্শন গুলো পর্যটকদের আকর্ষণ কাড়ে সহজেই। আনন্দ ও মনোরঞ্জন জোগানোর অসংখ্য নৈসর্গিক আবেশ ও দর্শনীয় স্থান প্রায় ২হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল “গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ” বাংলাদেশ চা গবেষনা কেন্দ্র, লেমন গার্ডেন, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক, হাম হাম জলপ্রপাত, ছাড়াও ইকো ভিলেজ, বীরশ্রেষ্ট মুন্সি হামিদুরের স্মৃতিসৌধ পর্যটকদের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠতো। বিশেষ করে সপ্তাহের ছুটির দিনগুলোতে ভিড় জমতো বেশি। আগত পর্যটকদের বাস, মাক্রোবাস ও প্রাইভেট কারের বহর ছাড়াও ঢাকা এবং চট্টগ্রাম থেকে আসা যাত্রীবাহী বাসগুলো ভিড়ে ঠাসা হয়ে থাকতো। কিন্তু এবার দীর্ঘ সময় ধরে চলা রাজনৈতিক অস্থিরতা পর্যটনের জন্য প্রতিকূল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন এসব শুধুই কল্পনা। পর্যটক শূণ্য পর্যটক শিল্প মুখ থুবড়ে পড়েছে। বেকার হয়ে পড়েছে অনেকেই। শ্রীমঙ্গল ওরিয়েন্ট ট্যুরিজম চ্যানেলের ট্যুর গাইড রিফাত জামান রিজভী জানান, শীত মৌসুমকে কেন্দ্র করেই পাহাড়ের পর্যটন ব্যবসা রমরমা হয়ে উঠতো। প্রতিবছর অসংখ্য পর্যটক ও ভ্রমণ পিপাসু লোকজনের আগমন ঘটে শ্রীমঙ্গলে। কিন্তু টানা অবরোধ আর হরতালের কারণে শ্রীমঙ্গলে তেমন কোন পর্যটক আসেনি। পর্যটন ব্যবসার সাথে জড়িত সকলেই আর্থিক ক্ষতি গুনছে। শ্রীমঙ্গল চা বোর্ডের পরিচালনায় টি রিসোর্ট গেষ্ট হাউসেরম্যানেজার অরুণ সিংহ ,দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে তেমন কোন পর্যটকের মুখ দেখতে পায়নি শ্রীমঙ্গল রেষ্ট হাউস ও হোটেল মালিকরা। পর্যটক ছাড়া শূণ্য পরে আছে আবাসিক হোটেলগুলো। অনেক হোটেল ব্যবসায়ী তাদের কর্মচারীদের ঠিকমতো বেতন দিতে পারছে না। ইতোমধ্যে অনেক হোটেলে কর্মচারী ছাটাই করতে হয়েছে । পাঁচ তারকা মানের হোটেল “গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ’র জেনারেল ম্যানেজার টনি খান জানায়, শীত মৌসুমের শুরুতে দেশি-বিদেশি অসংখ্য পর্যটকের আগমন ঘটে পর্যটন নগরীরের শ্রীমঙ্গলে। দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার টানা হরতাল অবরোধের ফলে পর্যটক একেবারে নেই। অপর দিকে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে আন্তর্জাতিক মানের একমাত্র পাঁচ তারকা মানের হোটেল গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট থার্টিফার্স্ট পালনের প্রস্তুতি রয়েছেন । ঢাকা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে ডিজে নারীদের। থার্টিফার্স্ট উদযাপন করতে ড্যান্স করতে ঢাকা থেকে আনা হয়েছে ডিজে রমণীদের। একই সঙ্গে চলছে মদ ও বিয়ারের আয়োজন। কোন উচ্ছৃঙ্খলতা করে নয়, নীরবেই ডিজে পার্টি এবং মদ বিয়ার দিয়ে বরণ করা হবে এবারের নতুন খৃষ্টীয় বর্ষকে। সূত্র জানিয়েছে, শ্রীমঙ্গলে থার্টিফার্স্ট নাইটে এবার ঢাকা থেকে ত্রিশ লাখ টাকা ব্যয়ে ডিজে রমণী শ্রীমঙ্গল এসে পৌঁেছছেন। গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্টে সিঙ্গেল টিকেট মূল্য ২হাজার ৫শ টাকা আর ডাবল টিকেট ৪হাজার টাকা সাথে রাতের ডিনার এবং মদ,বিয়ার ফ্রি। মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার মো.তোফায়েল আহমদ বলেন, থার্টিফার্স্টের নামে পরিবেশ অশান্ত করা হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। একই সঙ্গে কেউ যাতে খোলামেলা আয়োজন করতে না পারে সেজন্য পুলিশ মাঠে রয়েছে। একই সঙ্গে স্পর্শকাতর স্থানগুলোতেও পুলিশের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে পর্যটক শূণ্য হয়ে পড়েছে পর্যটন নগরী । দেশের চলমান রাজনৈতিক সহিংসতায় আর একের পর এক টানা হরতাল অবরোধের কারণে শ্রীমঙ্গলে পর্যটন শিল্পে ধস নেমেছে। এদিকে নতুন বছরকে বরণ করতে থার্টিফার্স্টের বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে শ্রীমঙ্গলে। পর্যটন নগরীর টি রিসোর্ট, ইউএসএইডের ইর্কো কটেজ, ফিনলে টি কোম্পানীর বালিশিরা ক্লাবসহ বেশ ক’টি প্রাইভেট মালিকানা হোটেল ও মোটেলে ঘোষণা দিয়ে থার্টিফার্স্টের আয়োজন করেন। কিন্তু এবার রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে থার্টিফার্স্ট পালনের প্রস্তুতি চোখে পড়েনি। শ্রীমঙ্গল পর্যটন নগরীর আকর্ষণীয় স্পট গুলো এখন বিরান। প্রতি বছর শীত মৌসূম শুরু হতে না হতেই অবকাশ কাটাতে প্রতিদিন অগণিত পর্যটক আসতো নৈসর্গিক এ পাহাড়ি জনপদে। পর্যটকদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠতো পাহাড়িকন্যা শ্রীমঙ্গল। পর্যটকদের সরব উপস্থিতি যেন উৎসবের নগরীতে পরিণত হতো পাহাড়ি এ অঞ্চল। জেলার পাহাড়ি এলাকার দর্শনীয় স্থান ও নিদর্শন গুলো পর্যটকদের আকর্ষণ কাড়ে সহজেই। আনন্দ ও মনোরঞ্জন জোগানোর অসংখ্য নৈসর্গিক আবেশ ও দর্শনীয় স্থান প্রায় ২হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত আন্তর্জাতিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল “গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ” বাংলাদেশ চা গবেষনা কেন্দ্র, লেমন গার্ডেন, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক, হাম হাম জলপ্রপাত, ছাড়াও ইকো ভিলেজ, বীরশ্রেষ্ট মুন্সি হামিদুরের স্মৃতিসৌধ পর্যটকদের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠতো। বিশেষ করে সপ্তাহের ছুটির দিনগুলোতে ভিড় জমতো বেশি। আগত পর্যটকদের বাস, মাক্রোবাস ও প্রাইভেট কারের বহর ছাড়াও ঢাকা এবং চট্টগ্রাম থেকে আসা যাত্রীবাহী বাসগুলো ভিড়ে ঠাসা হয়ে থাকতো। কিন্তু এবার দীর্ঘ সময় ধরে চলা রাজনৈতিক অস্থিরতা পর্যটনের জন্য প্রতিকূল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন এসব শুধুই কল্পনা। পর্যটক শূণ্য পর্যটক শিল্প মুখ থুবড়ে পড়েছে। বেকার হয়ে পড়েছে অনেকেই। শ্রীমঙ্গল ওরিয়েন্ট ট্যুরিজম চ্যানেলের ট্যুর গাইড রিফাত জামান রিজভী জানান, শীত মৌসুমকে কেন্দ্র করেই পাহাড়ের পর্যটন ব্যবসা রমরমা হয়ে উঠতো। প্রতিবছর অসংখ্য পর্যটক ও ভ্রমণ পিপাসু লোকজনের আগমন ঘটে শ্রীমঙ্গলে। কিন্তু টানা অবরোধ আর হরতালের কারণে শ্রীমঙ্গলে তেমন কোন পর্যটক আসেনি। পর্যটন ব্যবসার সাথে জড়িত সকলেই আর্থিক ক্ষতি গুনছে। শ্রীমঙ্গল চা বোর্ডের পরিচালনায় টি রিসোর্ট গেষ্ট হাউসেরম্যানেজার অরুণ সিংহ ,দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে তেমন কোন পর্যটকের মুখ দেখতে পায়নি শ্রীমঙ্গল রেষ্ট হাউস ও হোটেল মালিকরা। পর্যটক ছাড়া শূণ্য পরে আছে আবাসিক হোটেলগুলো। অনেক হোটেল ব্যবসায়ী তাদের কর্মচারীদের ঠিকমতো বেতন দিতে পারছে না। ইতোমধ্যে অনেক হোটেলে কর্মচারী ছাটাই করতে হয়েছে । পাঁচ তারকা মানের হোটেল “গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ’র জেনারেল ম্যানেজার টনি খান জানায়, শীত মৌসুমের শুরুতে দেশি-বিদেশি অসংখ্য পর্যটকের আগমন ঘটে পর্যটন নগরীরের শ্রীমঙ্গলে। দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার টানা হরতাল অবরোধের ফলে পর্যটক একেবারে নেই। অপর দিকে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে আন্তর্জাতিক মানের একমাত্র পাঁচ তারকা মানের হোটেল গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট থার্টিফার্স্ট পালনের প্রস্তুতি রয়েছেন । ঢাকা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে ডিজে নারীদের। থার্টিফার্স্ট উদযাপন করতে ড্যান্স করতে ঢাকা থেকে আনা হয়েছে ডিজে রমণীদের। একই সঙ্গে চলছে মদ ও বিয়ারের আয়োজন। কোন উচ্ছৃঙ্খলতা করে নয়, নীরবেই ডিজে পার্টি এবং মদ বিয়ার দিয়ে বরণ করা হবে এবারের নতুন খৃষ্টীয় বর্ষকে। সূত্র জানিয়েছে, শ্রীমঙ্গলে থার্টিফার্স্ট নাইটে এবার ঢাকা থেকে ত্রিশ লাখ টাকা ব্যয়ে ডিজে রমণী শ্রীমঙ্গল এসে পৌঁেছছেন। গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্টে সিঙ্গেল টিকেট মূল্য ২হাজার ৫শ টাকা আর ডাবল টিকেট ৪হাজার টাকা সাথে রাতের ডিনার এবং মদ,বিয়ার ফ্রি। মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার মো.তোফায়েল আহমদ বলেন, থার্টিফার্স্টের নামে পরিবেশ অশান্ত করা হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। একই সঙ্গে কেউ যাতে খোলামেলা আয়োজন করতে না পারে সেজন্য পুলিশ মাঠে রয়েছে। একই সঙ্গে স্পর্শকাতর স্থানগুলোতেও পুলিশের নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। à¦¶à§à¦°à§€à¦®à¦™à§à¦—ল প্রতিনিধি॥

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের “আপনার প্রিয় শেয়ার বাটনটিতে ক্লিক করুন”

মন্তব্য করুন

Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com